সীমিত আকারে পোশাক কারখানা চালু ঘোষণা দেয়ার পর থেকে কাজে যোগ দিতে দ্বিগুণ ভাড়া দিয়ে ঢাকায় ফিরছেন শ্রমিকরা। সীমিত বলা হলেও কারখানাগুলোতে এখন বলতে গেলে পুরোদমেই কাজ শুরু হয়েছে।
এদিকে, রাজবাড়ির দৌলতদিয়ার ঘাটেও চালু রয়েছে পাঁচটি ফেরি। মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ি নৌরুটে রয়েছে ঢাকামুখী মানুষের ভিড়। ঘাটে চলাচল করছে ছয়টি ফেরি।
রাজধানীর বিভিন্ন অঞ্চলের শ্রমিকদের চাপ বেড়েছে। গণপরিহন বন্ধ থাকায় দ্বিগুণ ভাড়া দিয়ে বিকল্প পন্থায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়াক ব্যবহার করে ঢাকায় ফিরছেন মানুষ। গণপরিবহন না থাকায় শ্রমজীবী মানুষের বেশ ভোগান্তি হচ্ছে।
তাদের অভিযোগ, চাকরি বাঁচাতে দ্বিগুণ ভাড়া দিয়ে ঢাকায় ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন তারা।
মঙ্গলবার (২৮ এপ্রিল) সচিবালয়ে পোশাক কারখানার মালিকদের সঙ্গে এক বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান জানিয়েছেন, ঢাকার ভেতরে অবস্থানরত শ্রমিক দিয়েই সীমিত আকারে পোশাক কারখানা চালাতে হবে। এই মুহূর্তে ঢাকার বাইরে থেকে গার্মেন্টস কর্মী আসতে পারবে না।
প্রসঙ্গত, দেশে প্রায় ৫ হাজারের মতো পোশাক কারখানা রয়েছে। এরমধ্যে বিজিএমইএ’র সদস্যভুক্ত কারখানার সংখ্যা ২২৭৪। আর বিকেএমইএ’র চালু থাকা কারখানার সংখ্যা ৮৩৩। ঢাকায় বিজিএমইএ’র সদস্যভুক্ত কারখানার সংখ্যা ৩৬০টি। সবমিলিয়ে ঢাকায় চালু রয়েছে ৪ শ-এর বেশি পোশাক কারখানা।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ হারুন-অর-রশিদ
বার্তা সম্পাদকঃ আশিক সরকার
Copyright © 2025 Bporikromanewsbd.com. All rights reserved.