বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা ডেস্ক : একদিন পরই ঈদুল আজহা। প্রতিবারের মতো এবারও নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছে রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলার কর্মজীবী মানুষ। এতে যানবাহনের চাপ বেড়েছে দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশদ্বার মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ফেরিঘাটে।
বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা গেছে, নদী পারাপারের অপেক্ষায় শিমুলিয়া ঘাটে অপেক্ষা করছে এক হাজারের বেশি ছোট-বড় গাড়ি। সময় বাঁচাতে স্পিডবোট-লঞ্চে পার হচ্ছেন অনেকেই।
বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের এজিএম শফিকুল ইসলাম জানান, তিনটি ঘাট দিয়ে ১০টি ফেরি চলাচল করছে। গত কয়েক দিনের তুলনায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে যাত্রী ও গাড়ির চাপ কিছুটা বেড়েছে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে বুধবার সন্ধ্যায় সব ফেরি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ঘাটে এক হাজারের বেশি গাড়ি আটকা পড়েছে। সকালে ফেরি পুনরায় চালু হওয়ায় চাপ ধীরে ধীরে কমছে।
তিনি আরো জানান, পানি বেড়ে যাওয়ায় পদ্মায় তীব্র স্রোত দেখা দিয়েছে। এ কারণে দুই সপ্তাহ ধরে রাতে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকছে। এছাড়া শিমুলিয়ার চারটি ফেরিঘাটের মধ্যে একটি মঙ্গলবার পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। এতে বাকি তিনটি ঘাটে গাড়ির চাপ বেড়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির এ কর্মকর্তা জানান, শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি রুটে ১৭টি ফেরি রয়েছে। কিন্তু স্রোতের কারণে ১০টির বেশি ফেরি চালানো সম্ভব হচ্ছে না। তবে ৮৭টি লঞ্চ ও ৪০০ স্পিডবোট নিয়মিত চলাচল করছে।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ হারুন-অর-রশিদ
বার্তা সম্পাদকঃ আশিক সরকার
Copyright © 2025 Bporikromanewsbd.com. All rights reserved.