Home অর্থনীতি করোনার ওপর নির্ভর করছে পোশাক কারখানা খোলার সিদ্ধান্ত’

করোনার ওপর নির্ভর করছে পোশাক কারখানা খোলার সিদ্ধান্ত’


বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি রুবানা হক বলেছেন, ২৬ এপ্রিল পোশাক কারখানাগুলো পুনরায় চালু করা হবে কিনা তা পুরোপুরি নির্ভর করছে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির ওপর।

শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) তিনি গণমাধ্যমকে এ কথা বলেন।

বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ‘দেশে করোনা পরিস্থিতি বিবেচনা করেই আমরা কারখানাগুলো আবারও খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করব।’

পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে উল্লেখ করে রুবানা হক বলেন, ‘আমরা মানুষ হত্যা করার জন্য বা আমাদের শ্রমিকদের সমস্যায় ফেলতে কারখানাগুলো খুলব না।’

তৈরি পোশাকের কারখানাগুলো খোলার আগে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে পরামর্শ করা হবে বলেও জানান তিনি।

এর আগে, ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির মেয়াদ আবারও যদি না বাড়ানো,

বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি রুবানা হক বলেছেন, ২৬ এপ্রিল পোশাক কারখানাগুলো পুনরায় চালু করা হবে কিনা তা পুরোপুরি নির্ভর করছে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির ওপর।শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) তিনি গণমাধ্যমকে এ কথা বলেন।

বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ‘দেশে করোনা পরিস্থিতি বিবেচনা করেই আমরা কারখানাগুলো আবারও খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করব।’

পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে উল্লেখ করে রুবানা হক বলেন, ‘আমরা মানুষ হত্যা করার জন্য বা আমাদের শ্রমিকদের সমস্যায় ফেলতে কারখানাগুলো খুলব না।’

আরও পড়ুন

তৈরি পোশাকের কারখানাগুলো খোলার আগে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে পরামর্শ করা হবে বলেও জানান তিনি।

এর আগে, ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির মেয়াদ আবারও যদি না বাড়ানো হয় তাহলে ২৬ এপ্রিল থেকে কারখানাগুলো খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিজিএমইএ।

পোশাক খাতের শীর্ষ এ সংস্থাটি গত ৫ এপ্রিল কারখানাগুলো পুনরায় চালু করার চেষ্টা করেছিল, যার ফলে করোনাভাইরাস সংক্রমণের মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যেই বিভিন্ন জেলা থেকে হাজার হাজার শ্রমিক ঢাকায় চলে আসেন।

তবে সরকার সাধারণ ছুটির মেয়াদ ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানোর পর কারখানাগুলো পুনরায় খোলার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে বিজিএমইএ।

এদিকে, সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় পুরো বাংলাদেশ এখন করোনাভাইরাস মহামারির ঝুঁকিতে রয়েছে বলে বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ।

তিনি বলেন, মানুষকে অবশ্যই বাড়ির ভেতরে থাকতে হবে কারণ সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত না করতে পারলে এ ভাইরাসের সংক্রমণ রোধ করা সম্ভব হবে না।

দেশে প্রতিদিনই করোনভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা এবং মৃত্যুর হার উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে।

প্রসঙ্গত, দেশে নতুন করে আরও ১৫ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ায় শুক্রবার পর্যন্ত এ সংখ্যা বেড়ে ৭৫ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া মোট ১ হাজার ৮৩৮ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।