Home আইন/আদালত ৩নং খাদেরগাঁও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন রিপন মীরের বিরুদ্ধে জেলেদের চাউল...

৩নং খাদেরগাঁও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন রিপন মীরের বিরুদ্ধে জেলেদের চাউল আত্মসাৎ করার প্রতিবাদ করলেন ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শেখ ফজলুল করীম সেলিম তার নিজ ফেসবুক আইডি থেকে স্ট্যাটাসটা তোলে ধরা হলো


এভাবেই এই দূর্যোগের মধ্যে মতলব (দঃ) ৩নং খাদেরগাঁও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন রিপন মীরের বিরুদ্ধে জেলেদের চাউল আত্মসাৎ করার প্রতিবাদ করলেন ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শেখ ফজলুল করীম সেলিম তার নিজ ফেসবুক আইডি থেকে স্ট্যাটাসটা তোলে ধরা হলো।। প্রিয় খাদেরগাঁও ইউনিয়ন বাসী।
আমার সালাম নিবেন।আশাকরি আল্লাহর রহমতে আপনারা সবাই ভালো আছেন।
বিগত কয়েক দিন যাবদ জেলেদের চাউল নিয়ে ভিবিন্ন্য খবরের কাগজে ও fb তে আনেক লেখালেখি পরিপেক্ষিতে আজ আপনাদের কে কিছু কথা শেয়ার করবো।ভুল হলে ক্ষমা করবেন।

একটু ভালো করে নিজের বিবেক দিয়ে চিন্তা করুন।
‌‌

আপনাদের অবগতির জন্য বলছি বিগতো ৩ বছর পরিষদের, ভিজিফ, ভিজিডি,জাটকা চাউলের বিষটা চেয়ারম্যান নিজে একা দেখেন। ডিও করা থেকে চাউল বিতরন করা পযন্ত। কোনো মেম্বার এর সাথে সংলিস্ট করেনা। তাই যার যার ওয়ার্ডে চাউল দেওয়া হলে মেম্বারে চলে যায়। এখানে ভাগ ভাটরা কোনো অবকাশ নাই।

মার্চ মাসে জেলেদের চাউল আসে ৩৭১ জনের কিন্তু চেয়ারম্যান সাহেব বলছে চাউল আসে ৩২৫ জনের।আমি সহ সকল মেম্বারা উপস্তিত থেকে ৩২৫ জন জেলেকে চাউল বিতরন করি।কিন্তু তখন চেয়ারম্যান সাহেব বলেনাই যে ৩৭১ জনের চাউল আসছে ৩২৫ জনকে দিছি বাকি ৪৬ জনকে পরে দিবো বা আমি দিবো।তা হলে আমরা কি মনে করতে পারি।

নতুন ১৭৬ জন জেলে থেকে গরিব জেলে বাছাই করে ৪৬ জন কে চাউল দেওয়া হইতো আলচনা করে আমাদের আপত্তি থাকতো না। গরিব দেখে দেওয়া এই না যে ৭ ওয়ার্ড বাদ দিয়ে ২ওয়ার্ডে দেওয়া।আর অসহায় জেলেকে দিলে আগে পেতো নাগদার অন্ধ আবদুল হাই।

যেই ৪৬ জন জেলের চাউল দেওয়া হয় নাই।যদি সকল ওয়ার্ডে ভাগ করে দিতো। সেখান থেকে নারায়নপুর গ্রামের ৬০ জন জেলে থেকে১৫ জন জেলে চাউল পাইতো। কিন্তু তারা চাউল পায়নাই তাই আমি নারায়নপুরের মেম্বার হিসাবে পতিবাদ করা আমার নৈতিক দায়িত্ব।

আপনারা যানেন মার্চ মাসের ২৫ তাং লগড্রাউন দেওয়া হয় কিন্তু ১২ তাং আমরা চাউল বিতরন করি তখন কিন্তু করনা ছিলনা। তাহলে ৩২৫ জনকে পরিষদে এনে চাউল দিতে পরলে বাকি ৪৬ জনকে কেনো দিতে পরলনা। কিন্তু এখন কেনো বলে বিতরকৃত ৪৬ জনকে বাড়ীতে নিয়ে চাউল দিয়ে আচ্ছে করনার জন্ন্য। যদি তাই হয় তাহলে পরের মাসে কেনো সকল কে পরিষদে এনে দেওয়া হলো।বাড়ীতে গিয়ে দিয়ে আসলো না কেনো। এখন কি করনা চলে গেছে।

আপনারা যানেন পরিষদ থেকে চাউল দেওয়া হয়। সেখান থেকে চাউল নেওয়ার রাস্তা এক মাএ সরক পথ। শুনছি টলারে করে চাউল নিয়ে কিছু জেলেকে দিয়েছে অভিযোগের পরে।আসলে চাউল তো পরিষদ থেকে যায়নাই।

একটু খেয়াল করেন নতুন১৭৬ জন জেলের মাজে লামচরি ৪৮ জন জেলে চেয়ারম্যানের কথা অনুযায়ি মার্চ মাসে ৪১ জনকে চাউল দেয় তাহলে বাকি থাকে ৭জন। কিন্তু পরের মাসে ১৩ জেলের চাউল কাকে দিলো। যেখানে সারা ইউনিয়নে প্রায় ১০০ জেলে চাউল পায়নাই।

 

আমি মনে করি অভিযোগের পরে ওনি লামচরি হিন্দু সম্পদায়ের লোকদের কে বেছে নিয়েছেন তারা ভয়ে কাহুকে কিছু বলবেনা বিদায়।নামে কাভার হয় না বিদায় মাছুয়াখালের ৫ জনকে ১৯/৪/২০২০ তাং বিকালে চাউল দিয়েছে শুনছি।

এখানে আমরা জেলেদের চাউল নিয়ে যা ঘটেছে তাই সবার কাছে বলছি এখানে সরজন্তের কিছু নাই।একটি সত্য ঘটনা ভিন্ন্য খাতে নেওয়া অন্ততো দুখজনক।

আমি নারায়নপুর গ্রামের জনগনের ভোটে নির্বাচিত মেম্বার হয়ে দুই বারে ৯বছর দরে আপনাদের পবিএ আনামত আল্লাহর রহমতে খেয়ানত করিনাই। আপনারা যদি মনে করেন আপনাদের পবিএ আমানত খেয়ানত করছি(যদি সঠিক প্রমান দেন)সাথে সাথে পরিষদ থেকে পদত্যাগ করবো।

আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৈফিক দান করুন।