Home বিনোদন মেয়ের মা হলেন ‘আয়নাবাজির’ নাবিলা

মেয়ের মা হলেন ‘আয়নাবাজির’ নাবিলা


আজকের পত্রিকা ই-পেপার জাতীয় দেশ রাজনীতি আন্তর্জাতিক চাকরি মুক্তিযুদ্ধ খেলা মুক্তমত ক্যাম্পাস আমার আমি প্রবাসে বাংলার মুখ পরিবেশ বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ফ্যাশন শিল্প-সাহিত্য

করোনায় দেশে প্রাণহানির সর্বোচ্চ রেকর্ড, মৃত্যু ১৪৩, শনাক্ত ৮৩০১ করোনার ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে উদ্বিগ্ন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২ দফা নিবন্ধনের পর টিকা পাবে প্রবাসীরা : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর দুই দিনে মডার্নার ২৫ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন আসবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী করোনাভাইরাস : ভারতে মৃত্যু আবার হাজার ছাড়াল
/

বিনোদন

মেয়ের মা হলেন ‘আয়নাবাজির’ নাবিলা
reporterঅনলাইন সংস্করণ
৮ ঘণ্টা আগে
facebook sharing buttontwitter sharing buttonpinterest sharing buttonemail sharing buttonmessenger sharing buttonwhatsapp sharing buttonsharethis sharing button
মেয়ের মা হলেন ‘আয়নাবাজির’ নাবিলা
অভিনেত্রী ও উপস্থাপক মাসুমা রহমান নাবিলা কন্যাসন্তানের মা হয়েছেন। বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে তার কোলজুড়ে আসে কন্যাসন্তান। বর্তমানে মা ও মেয়ে দুজনই সুস্থ আছেন জানিয়েছেন নাবিলার পরিবার।

নাবিলা চলতি বছরের এপ্রিলে বেবি বাম্পের ছবি প্রকাশ করে ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকে। সে সময় ক্যাপশনে লিখেন, ‘আমার আর আমার পরিবারের জন্য এপ্রিল বিশেষ একটা মাস। এই চমৎকার এপ্রিলে আপনাদের একটা সুখবর দিতে চাই। আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে আমাদের ভালোবাসার বাবু আসবে এই জুলাইয়ে। দোয়া আর শুভকামনার দাবি রইল। ভালোবাসা আর আলোয় পরিপূর্ণ হোক আপনাদের সবার জীবন।’

খবরটি জানানোর আড়াই মাসের মধ্যেই তার ঘরে এলো নতুন অতিথি।

মাসুমা রহমান নাবিলা অমিতাভ রেজার ‘আয়নাবাজি’ ছবির মাধ্যমে দর্শকদের কাছে তুমুল পরিচিতি পান। ২০১৮ সালে নিজের অভিনীত সিনেমা ‘আয়নাবাজি’র ‘লাগ ভেলকি’ গান বাজিয়ে বিয়ে করেন নাবিলা। বরের নাম জোবাইদুল হক রিম। নাবিলার দাদার বাড়ি চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় হলেও বাবার চাকরি সূত্রে জন্ম ও বেড়ে ওঠা সৌদি আরবের জেদ্দায়। সেখানেই কেটেছে তার কৈশোরের আনন্দময় দিনগুলো। জোবায়দুলরাও থাকতেন সেখানে। দেশ থেকে দূরে সেই শহরে বর্ণ পরিচয়ের সময় থেকেই তাদের পরিচয়। সেই থেকেই দুজন দুজনকে পছন্দ করতেন। সেই ভালো লাগা পরে রূপ নেয় ভালোবাসায়।

নাবিলার জীবনের প্রথম ১৫ বছর কেটেছে সৌদি আরবে। মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে ২০০০ সালে জেদ্দা থেকে স্থায়ীভাবে ঢাকায় চলে আসেন। ভর্তি হন ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে। বাংলাদেশে ফেরার আট মাসের মাথায় তার বাবার মৃত্যু হয়। বোন ও ভাইয়েরা তখন অনেক ছোট। বড় সন্তান হিসেবে সংসারের হাল ধরতে হয় তাকে। বন্ধুদের উৎসাহে ২০০৬ সাল থেকে শুরু করেন উপস্থাপনা। এরপর ধীরে ধীরে অভিনয়।