NSU Center for Business Research Hosts a Dynamic Research Workshop Series

Porikroma Desk : The Center for Business Research at North South University (NSU) hosted an enlightening series of research workshops on February 29 and March 3. The distinguished Dean of the School of Business and Economics, Professor Helal Ahammad, graced the occasion as the Chief Guest.

Professor Niaz Ahmed, the Director of NSU Center for Business Research (NSU-CBR), inaugurated the workshops, emphasizing the pivotal role these current and upcoming sessions will play in elevating NSU’s research capabilities and bolstering its publication output. The strategic alignment with recent directives from the Honorable Vice-Chancellor and Chair of the Board of Trustees underscored the critical impact of research and publications on NSU’s international ranking and accreditation.

The workshops featured prominent researchers from NSU, including Professor Mahmud Shareef from the Department of Management, Dr. Md. Nurul Kabir from the Department of Accounting & Finance, Dr. Muhammad Sabbir Rahman from Marketing & International Business, and Dr. Saima Khan from the Department of Economics. Their expertise and insights contributed to a dynamic experience for participants.

Furthermore, Professor Norman Swazo, who serves as the Director of the Office of Research at NSU, delivered a comprehensive presentation elucidating the intricacies of the research project review process. He also delved into the nuanced procedures associated with funding approval, offering valuable insights into the applicable guidelines.

The chief guest of the session, Professor Helal Ahammad, conveyed that the initiative reflects NSU’s steadfast commitment to fostering a culture of research excellence within its academic community. Professor Helal Ahammad concluded the workshops with a vote of thanks, expressing gratitude to the presenters, organizers, and attendees for making the event a resounding success.




মানারাত ইউনিভার্সিটিতে এমআইইউ স্পোর্টস কার্নিভাল-২০২৪ অনুষ্ঠিত

বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা : মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে স্পোর্টস কার্নিভাল ২০২৪। শনিবার (২ মার্চ ২০২৪) বিশ্ববিদ্যালয়ের আশুলিয়া ক্যাম্পাসের খেলার মাঠে এ স্পোটর্স কার্নিভাল অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় বিভিন্ন বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীরা অংশ নেন। এমআইইউ স্পোর্টস ক্লাব এই মেগা ইভেন্ট আয়োজন করে।
সকালে পায়রা অবমুক্তকরণ, বেলুন উড়ানো ও ছাত্র-ছাত্রীদের শপথ বাক্য পাঠের মাধ্যমে শুরু হওয়া স্পোর্টস কার্নিভাল ২০২৪ উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুছ ছবুর খান। সভাপতিত্ব করেন স্কুল অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ডিন ও ফার্মেসি বিভাগের প্রধান ড. নারগিস সুলতানা চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন রেজিস্ট্রার ড. মোয়াজ্জম হোসেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় প্রধান অতিথি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুছ ছবুর খান ২ মার্চ একটি স্মরণীয় দিন উল্লেখ করে বলেন,  ১৯৭১ সালের এই দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনে প্রথম স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করা হয়। এ দিনের পর থেকে দেশ উত্তাল হতে থাকে। পরে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭মার্চের বক্তৃতা ও এর ধারাবাহিকতায় ২৬ তারিখে আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতার ঘোষণা এবং দীর্ঘ নয় মাসের সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশ নামের এই স্বাধীন রাষ্ট্রটি পাই। এ দিনটি সামনে রেখেই আজকের এই দিনে স্পোর্টস কার্নিভাল আয়োজন করা হয়েছে।তিনি ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ‘সমায়ানুবর্তী’ হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, ক্রীড় প্রধানত শৃঙ্খলা, সমায়ানুবর্তীতা ও আনুগত্য এই তিনটি গুণ হাতে কলমে শেখায়। ‘ন’টার ট্রেন যদি দশটায় ছাড়ে’ তাহলে জীবনে সফল হতে পারবে না। তাই সফল হতে হলে তোমাদের শৃঙ্খলাবদ্ধ, ‘সমায়ানুবর্তী ও আনুগত্যশীল হতে হবে।

সভাপতির বক্তৃতায় ড. নারগিস সুলতানা চৌধুরী বলেন, খেলাধুলার মধ্যে জয়পরাজয় একটি ফলাফল মাত্র। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রচেষ্টা ও সংগ্রামের মানসিকতা। তাই এ বিষয়ে তোমাদেরকে সচেষ্ট হতে হবে।

উদ্বোধনের পর স্পোর্টস কার্নিভালের প্রতিযোগিতাগুলো শুরু হয়। চলে দুপুর অবধি। পরে বিকালে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি।

এ সময় স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড হিউম্যানিটিসের ডিন ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের প্রধান ড. মোহাম্মদ ওবায়দুল্লাহ, স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনোমিকসের ডিন মো. মাহবুল আলম, ইংরেজি বিভাগের প্রধান ও প্রোক্টর (ইনচার্জ) আহমদ মাহবুব-উল-আলম,  ইইই বিভাগের প্রধান কে. এম. আক্তারুজ্জামান, আইন বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের প্রধান মো. মামুন উদ্দীন, সিজিইডির পরিচালক ড. মোহাম্মাদ আবুল কালাম আজাদের উপস্থিতিতে বক্তব্য রাখেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও স্পোর্টস কার্নিভাল ২০২৪ এর আহবায়ক ও স্পোর্টস ক্লাব গুলশানের মডারেটর (ছাত্র) ড. শেখ হাবিবুর রহমান, ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও স্পোর্টস ক্লাব গুলশানের মডারেটর (ছাত্রী) তাসমিয়া মোসেলহউদ্দীন, স্পোর্টস ক্লাব আশুলিয়ার মডারেটর (ছাত্রী)  রিক্তা বানু। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বক্তব্য রাখেন ইইই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও স্পোর্টস ক্লাব আশুলিয়ার মডারেটর (ছাত্র) সাঈদ ইসলাম।

স্পোর্টস কার্নিভালে এ আসরে পৃথকভাবে ছেলেদের জন্য ৫টি ও মেয়েদের জন্য ৫টি প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়। এ গুলো হলো ছেলেদের জন্য ১০০ মিটার দৌড়, ২০০ মিটার দৌড়, লং জাম্প, হাই জাম্প ও গোলক নিক্ষেপ। এছাড়া মেয়েদের জন্য স্পূন ও মারবেল দৌড়, লং জাম্প, লাফ-ধাপ-ঝাপ, দড়ি লাফ ও চাকতি নিক্ষেপ।

প্রতিযোগিতা শেষে প্রতি ইভেন্টের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জনকারীকে মেডেল ও সার্টিফিকেট প্রধান করা হয়। এছাড়া সম্মিলিতভাবে সবগুলো প্রতিযোগিতার ফলাফলের ভিত্তিতে ছেলে ও মেয়েদের মাঝে আলাদা করে একজন করে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়। চ্যাম্পিয়ন দু’জনকেও মেডেল ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।

সবশেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের মাঝে এক প্রীতি ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। ৩-৩ গোলে খেলাটি ড্র হয়।
স্পোর্টস কার্নিভাল উপলক্ষে গত কয়েকদিন ধরে ক্যাম্পাস এলাকাকে বর্ণিল সাজে সাজাতে চলে নানান রঙয়ের বেলুন, ফেস্টুন, পোস্টার ও ব্যানার টানানো এবং আলপনার কাজ। এ নিয়ে ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাঝে সাজ-সাজ রব বিরাজ করে।




এনডিএফ বিডি’র লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেলেন ড. মোঃ সবুর খান

পরিক্রমা ডেস্ক : এনডিএফ বিডি লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’ প্রদান করা হয় দেশের প্রখ্যাত শিক্ষা ও আইসিটি ব্যক্তিত্ব, ডেফোডিল ফ্যামিলি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সম্মানিত চেয়ারম্যান ড. মোঃ সবুর খানকে। দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ও শিক্ষাখাতে অসামান্য অবদান এবং উদ্যোক্তা উন্নযনে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ এনডিএফ বিডি’র ১৬তম জাতীয় বিতর্ক কার্নিভ্যাল ২০২৪-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তাঁকে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মোঃ সোহরাব হোসাইন গতকাল (১লা মার্চ) বাংলাদেশ শিশু একাডেমীতে আনুষ্ঠানিকভাবে ড. মোঃ সবুর খানের হাতে এ সম্মাননা তুলে দেন। অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শিক্ষা পরিদপ্তরের সম্মানিত পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারল মোঃ রেজাউল ইসলাম পিএসসি, পিএইচডি এবং ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি’র সম্মানিত চেয়ারম্যান এবং এটিএন বাংলার বার্তা বিভাগের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব জনাব হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এনডিএফ বিডি’র চেয়ারম্যান, ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে সম্মানসূচক ‘বুলু’ অ্যাওয়ার্ড’ প্রাপ্ত ডিইউডিএস-এর সাবেক প্রেসিডেন্ট, জাতীয় টেলিভিশন বিতর্কে চ্যাম্পিয়ন এবং বহুজাতিক কোম্পানীর সিইও একেএম শোয়েব। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন এনডিএফ বিডি’র মহাসচিব আশিকুর রহমান আকাশ, কার্নিভ্যালের আহবায়ক তাহসিন রিয়াজ।

 




বীমা দাবি পরিশোধের জন্য পুরস্কার পেলো ৪ কোম্পানি

নিজস্ব প্রতিবেদক: বীমা দাবি পরিশোধের ভিত্তিতে বেসরকারি খাতের দু’টি লাইফ ও দু’টি নন-লাইফ বীমা কোম্পানিকে পুরস্কৃত করেছে সরকার। জাতীয় বীমা দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধির কাছে এই সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।

জাতীয় সম্মাননা প্রাপ্ত লাইফ ও নন-লাইফ বীমা কোম্পানিগুলো হলো- গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।

প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের পক্ষে সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেন কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা চৌধুরী এবং রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের পক্ষে সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেন কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা খালেদ মামুন।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের পক্ষে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেন বীমা কোম্পানিটির চেয়ারম্যান মোরশেদ আলম এমপি এবং ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের পক্ষে সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেন কোম্পানির পরিচালক আদিবা রহমান।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শুক্রবার (১ মার্চ) আয়োজন করা হয় ৫ম জাতীয় বীমা দিবসের অনুষ্ঠান। অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এমপি’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

 




জাতীয় বীমা দিবসে রচনা প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় রাবি শিক্ষার্থী মিন্টু

জাতীয় বীমা দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে অর্থমন্ত্রণালয় এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) কর্তৃক যৌথভাবে আয়োজিত এক রচনা প্রতিযোগিতায় জাতীয়ভাবে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) সমাজকর্ম বিভাগের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি মো. মিন্টু মিয়া।

শুক্রবার (১ মার্চ) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) বীমা দিবস উদ্ভোধনকালে স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের ‘ক’ গ্রুপ এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ‘খ’ গ্রুপ রচনা প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জনকারীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় বিজয়ীদের মাঝে ক্রেস্ট, সনদপত্র ও প্রাইজবন্ড বিতরণ করেন তিনি। পুরস্কারপ্রাপ্তরা পরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটো সেশনে অংশ নেন।

জাতীয় পর্যায়ে এমন প্রাপ্তির অনুভূতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, শিক্ষার্থী হিসেবে আমার ক্ষুদ্র জীবনে এ এক বিশাল প্রাপ্তি। সামগ্রিকভাবে এই প্রাপ্তি আমার জন্য এক ইতিবাচক অভিজ্ঞতা। একই সাথে এটি আমার স্বীকৃতি ও আগামীর সফলতার জন্য বড় রকমের অনুপ্রেরণা।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সেলিম উল্লাহ, আইডিআরএর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জয়নুল বারী এবং বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) সভাপতি শেখ কবির হোসেন।




এনএসইউ’তে আইন বিভাগের দশ বছর পূর্তি উপলক্ষে তিন দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য আয়োজন

পরিক্রমা ডেস্ক : নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগের দশ বছর পূর্তি উপলক্ষে ২৭ই ফ্রেব্রুয়ারি  থেকে ২৯ই ফ্রেব্রুয়ারি তিন দিনব্যাপী নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগ কর্তৃক নানাবিধ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়েছে।

উদযাপন এর প্রথম দিনে (২৭ই ফ্রেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠিত হয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সমাপনী এবং পুরস্কার বিতরণী কার্যক্রম। কার্যক্রমের প্রথমদিন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদ এর হুইপ এবং বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা, এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদ এর সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন, এমপি।

কার্যক্রমের দ্বিতীয় দিন (২৮ই ফ্রেব্রুয়ারি) কেক কেটে এবং শিক্ষক শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে একটি র‍্যালির মাধ্যমে আইন বিভাগ এর দশ বছর পূর্তিকে উদযাপন করা হয়। উদ্বোধনী এ কার্যক্রমের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এলকপ এর চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান মহোদয় এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে

উপস্থিত ছিলেন নেপাল দূতাবাসের ২য় সেক্রেটারী মিস ইয়োজনা বামজান।

কার্যক্রমের তৃতীয় এবং সমাপনী আয়োজন অনুষ্ঠিত হয় ২৯ই ফ্রেব্রুয়ারি, ২০২৪ রোজ বৃহস্পতিবার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। এ কার্যক্রমের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বিচারপতি ওবায়দুল হাসান মহোদয়, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মহোদয়।

এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান জাভেদ মুনির আহমেদ; কোষাধ্যক্ষ ও উপ-উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক আব্দুর রব খান; স্কুল অব হিউম্যানিটিজ অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেসের ডিন এস কে তৌফিক এম হক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।

প্রধান বিচারপতি মো. ওবায়দুল হাসান মহোদয় তাঁর বক্তব্যে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষেরা যেন বার কাউন্সিল এর পরীক্ষা দিতে পারেন সে আশ্বাস প্রদান করেন, এছাড়া তিনি শিক্ষার্থীদের বিচারিক আদালতের কার্যক্রম সম্পর্কে ধারণা পাওয়ার জন্য আদালত এর কার্যক্রম পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানান।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মহোদয় আইন বিভাগ এর শিক্ষার্থীদের আইন বিষয়ে ব্যবহারিক শিক্ষার উপর জোর দেয়ার আহ্বান জানান।

অধ্যাপক আব্দুর রব খান আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের দেশের আইন ও বিচারব্যবস্থায় অবদান রাখার পাশাপাশি দেশ ও মানবতার কল্যাণে কাজ করার আহ্বান জানান।

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগ এর চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আরাফাত হোসেন খান এই দশ বছরে আইন বিভাগ এর শিক্ষার্থীদের নানাবিধ সফলতার চিত্র তুলে ধরেন। তিনি তার বক্তব্যে দেশ বিদেশে আইন বিভাগ এর শিক্ষার্থীরা যে ছাপ রেখে চলেছে এবং বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা’ এর মতো বিখ্যাত সংগঠনের বিনামূল্যে আইনি সেবা প্রদান করে চলেছে সেই দিকগুলো বক্তব্যে তুলে ধরেন।

অধ্যাপক এস কে তৌফিক এম হক নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থীর শ্রম ও অক্লান্ত পরিশ্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেন। ভবিষ্যতে এই বিভাগের শিক্ষার্থীরা শুধু দেশ নয়, বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে নিজেদের মেধা ও কৃতিত্বের ছাপ রাখবে এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

দশ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে ২৭ই ফ্রেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এই উদযাপন এর উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম ছিলো ‘ল’; সিম্পোজিয়াম, ক্যারিয়ার ফেয়ার ,সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং ক্রীড়া দিবসের আয়োজন। সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী এবং ফ্যাকাল্টিদের অংশগ্রহণে তিনদিন ব্যাপী এই কার্যক্রমে আইন বিভাগের দশ বছরের সফলতার নানা দিক ফুটিয়ে তোলা হয়।




বিপিএলে কে কোন পুরস্কার পেলেন

পরিক্রমা ডেস্ক : আলোচনা-সমালোচনার মধ্য দিয়েই পর্দা নামল বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ১০ম আসরের।টুর্নামেন্টের শুরুতে নিরুত্তাপ আভা ছড়ালেও শেষটা ছিল ব্যতিক্রম। কাণায় কাণায় পূর্ণ স্টেডিয়ামে প্রথমবারের মতো শিরোপা উঁচিয়ে ধরলো ফরচুন বরিশাল। তামিম ইকবালের নেতৃত্বে উদিত হলো বিপিএলের নতুন এক অধ্যায়ের।

৩ কোটি ২৮ লাখ টাকার প্রাইজমানির বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন দল বরিশাল পেয়েছে ২ কোটি টাকা। আর ফাইনালে উঠে প্রথমবারের মতো হারের স্বাদ নেয়া কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের পকেটে গেছে ১ কোটি।

বিদেশি ক্রিকেটারদের আসা-যাওয়ার মিছিলে এবারের আসরে আলো কেড়েছেন দেশি ক্রিকেটাররা। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিকে বিদায় বলা তামিম ইকবালের ব্যাট থেকে এসছে ৪৯২ রান। ৩৫ এর উপর গড় ও ১২৭ এর উপর স্ট্রাইক রেটে প্লেয়ার অব দ্য টুর্নামেন্ট নির্বাচিত হন বরিশাল অধিনায়ক। সেই সঙ্গে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও তিনি। দুই পুরস্কারে তামিমের ঝুলিতে গেছে ১৫ লাখ টাকা।

চলতি বিপিএলে নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেনি দুর্দান্ত ঢাকা। তবে ব্যতিক্রম ছিলে পেসার শরিফুল ইসলাম ১২ ম্যাচে ২২ উইকেট তুলে নিয়ে এবারের আসরে সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রাহক তিনি। পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন ৫ লাখ টাকা। আর টুর্নামেন্ট সেরা ফিল্ডারের ৩ লাখ টাকা পুরস্কার পেয়েছেন দুর্দান্ত ঢাকার নাইম শেখ।

বিপিএলের ফাইনালে অল্পের জন্য অর্ধশতক ছুঁতে না পারলেও ৩০ বলে ৪৬ রানের কার্যকরি এক ইনিংস খেলেন কাইল মায়ার্স। এর আগে চার ওভার বোলিং করে ২৬ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট। তাই নিশ্চিতভাবেই ফাইনালের ম্যাচসেরা পুরস্কারের ৫ লাখ টাকা যায় এই ক্যারিবীয়ানের হাতে।

বিপিএলের প্রাইজমানি:

প্লেয়ার অব দ্য ফাইনাল: কাইল মায়ার্স – ১ উইকেট ও ৪৬ রান (৫ লাখ টাকা),

বেস্ট ফিল্ডার অব দ্য টুর্নামেন্ট: নাঈম শেখ – ৮ ক্যাচ (৩ লাখ টাকা),

সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি: শরিফুল ইসলাম – ২২ উইকেট (৫ লাখ টাকা),

সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক: তামিম ইকবাল – ৪৯২ রান (৫ লাখ টাকা),

প্লেয়ার অব দ্য টুর্নামেন্ট: তামিম ইকবাল – ৪৯২ রান (১০ লাখ টাকা),

রানার্স-আপ টিম: কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স (১ কোটি টাকা),

চ্যাম্পিয়ন টিম: ফরচুন বরিশাল (২ কোটি টাকা)।




শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড অডিট কমিটির ২৫৯তম সভা অনুষ্ঠিত

পরিক্রমা ডেস্ক : শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি-এর বোর্ড অডিট কমিটির ২৫৯তম সভা সম্প্রতি ব্যাংকের কর্পোরেট প্রধান কার্যালয়ের পর্ষদ সভাকক্ষে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের বোর্ড অডিট কমিটির চেয়ারম্যান জনাব কে. এ. এম. মাজেদুর রহমান। সভায় অন্যান্যদের মধ্যে ব্যাংকের পরিচালক ও বোর্ড অডিট কমিটির সদস্য জনাব আব্দুল হালিম, জনাব খন্দকার শাকিব আহমেদ (ডিজিটাল প্লাটফর্মে অংশগ্রহণ করেন), স্বতন্ত্র পরিচালক জনাব একরামুল হক ও জনাব নাসির উদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ এবং কোম্পানি সচিব জনাব মোঃ আবুল বাশার উপস্থিত ছিলেন।




ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে দিনব্যাপী বসন্ত উৎসবে মাতোয়ারা ড্যাফোডিল পলিটেকনিকের শিক্ষার্থীরা

পরিক্রমা ডেস্ক : ঋতুরাজ বসন্তকে ঘীরে ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে আয়োজিত হয়েছে বসন্তউৎসব-১৪৩০। ১৬ই ফাল্গুন, ২৯ ফেব্রুয়ারি ধানমন্ডিতে ড্যাফোডিল পলিটেকনিকের নিজস্ব ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে এই আয়োজন করা হয়। দিনব্যাপী এই আয়োজনের অন্যতম আকর্ষণ ছিলো পিঠা মেলা। উৎসবে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের ৬৪ জেলার ঐতিহ্যবাহী বাহারি সব পিঠা, স্টল গুলোও সাজানো হয় গ্রাম-বাংলার সংস্কৃতিকে ধারন করে। ড্যাফোডিল পলিটেকনিক হয়ে উঠেছিলো সমগ্র বাংলাদেশের প্রতি”ছবি। সকালে ক্যাম্পাস প্রাঙ্গন থেকে বর্ণীল শোভাযাত্রার মাধ্যমে উৎসবের শুরু হয়। পরবর্তীতে ফিতাকেটে মূল অনুষ্ঠানের উদ্ভোদন করেন ড্যাফোডিল ফ্যামিলির সিইও ড. মোহাম্মাদ নুরুজ্জামান ও ড্যাফোডিল পলিটেকনিকের অধক্ষ্য কে এম হাসান রিপন।

ঊসন্ত উৎসবকে ঘীরে ক্যাম্পাসকে সাজানো হয় ফুল, বাশ বেত দিয়ে দেশীয় সংস্কৃতি ও গ্রামীণ ঐতিহ্যে। শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে আয়োজন করা হয় নাচ, গান, কবিতা আবৃত্তিসহ নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। শিক্ষার্থীদের বর্ণীল পোশাকে ক্যাম্পাস হয়ে উঠেছিলো রঙিন। দিনব্যাপী এই আয়োজনে আনন্দ উ”ছ্বাসে একইসাথে মেতে উঠেছিলো শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। উৎসবটি সকলের জন্য উন্মুক্ত ছিলো। বসন্ত ঋতুকে ঘিরে বাঙালি জাতির বহু বছরের যে উৎসাহ উদ্দীপনা তার সাথে তরুণ প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের মিল্বন্ধন তৈরি করতে এবং শিক্ষার্থীদের মাঝে উদ্যোক্তা মনোভাব গড়ে তুলতে এই আয়োজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন ড্যাফোডিল পলিটেকনিকের কর্মকতা-কর্মচারীগণ।




“স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শিক্ষার ভূমিকাই সবচেয়ে বেশী”- ইউজিসি চেয়ারম্যান

পরিক্রমা ডেস্ক : খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) এ “স্মার্ট বাংলাদেশ এন্ড কুয়েট ইন ফিউচার” শীর্ষক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৯ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, “স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শিক্ষার ভূমিকাই সবচেয়ে বেশী। উন্নয়নের মূলে রয়েছে শিক্ষা এবং উদ্ভাবন। শিক্ষকদের মেধার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। শিক্ষকরাই শিক্ষার্থীদের মেন্টর, শিক্ষকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীরা এগিয়ে যায়”। কুয়েট সঠিক পথে রয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, “শিক্ষার জন্য অর্থ বরাদ্দ আরো বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। ইউজিসি থেকে গবেষণার ক্ষেত্রে অনুদানের পরিমান আগের চেয়ে অনেক বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরো বৃদ্ধি পাবে”। সভায় স্মার্ট কুয়েট বাস্তবায়ন বিষয়ক কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মিহির রঞ্জন হালদার এবং প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সোবহান মিয়া। সভায় স্মার্ট কুয়েট কমিটির রিপোর্ট উপস্থাপন করেন সিএসই বিভাগের প্রফেসর ড. কে. এম. আজহারুল হাসান। সভাপতিত্ব করেন এবং বিভিন্ন দপ্তর হতে প্রাপ্ত পরিকল্পনা উপস্থাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এপিএ টিমের আহ্বায়ক ও আইকিউএসি’র পরিচালক প্রফেসর ড. নরোত্তম কুমার রায়।

অনুষ্ঠানে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত ই-গভর্ন্যান্স ও উদ্ভাবন কর্ম-পরিকল্পনা ২০২৩-২০২৪ এর আওতায় শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী উদ্যোগসমূহের “ইনোভেশন শো-কেসিং” এ বিজয়ী ৩টি উদ্যোগকে পুরস্কৃত করা হয়। সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডীনবৃন্দ, ইনস্টিটিউট পরিচালকবৃন্দ, বিভাগীয় প্রধানবৃন্দ ও মনোনীত শিক্ষকবৃন্দ, হল প্রভোস্ট ও সহকারী প্রভোস্টবৃন্দ, পরিচালকবৃন্দ, চেয়ারম্যানবৃন্দ, অতিরিক্ত পরিচালকবৃন্দ, উপ-পরিচালকবৃন্দ, সহকারী পরিচালকবৃন্দ, ইনোভেশন টিম ও স্মার্ট কুয়েট কমিটির সদস্যবৃন্দ, দপ্তর প্রধান ও মনোনীত কর্মকর্তাবৃন্দ, প্রকল্প পরিচালক এবং এপিএ ও এর সংশ্লিষ্ট ফোকাল পয়েন্টবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।