বাংলাদেশ ছাত্রকল্যাণ ট্রাস্ট এবং ট্রাস্ট মডেল একাডেমির নবম প্রতিষ্টাবার্ষিকী উদযাপন

রাজধানীর মিরপুরস্থ ট্রাস্ট মডেল একাডেমির ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ২০ শে ফেব্রæযারী-২০২৪ একাডেমির মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব বিশিষ্ট কথা সাহিত্যিক,কবি ও গীতিকার মফিজ উদ্দিন আহমেদ (ফরিদ)। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক এ কে এম ফজলুল হক মিয়া (পি আর এল)। ট্রাস্ট মডেল একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা এবং বাংলাদেশ ছাএকল্যাণ ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক প্রিন্সিপাল নুরে আলম তালুকদারের স্বভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন একাডেমির উপাধ্যক্ষ মোস্তাকিমা ইসলাম মীম, সিনিয়র শিক্ষক মো আলমগীর কবির। উক্ত অনুষ্ঠানে গত বছর ১৭ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে ট্রাস্ট মডেল একাডেমি এবং বাংলাদেশ ছাত্রকল্যাণ ট্রাস্ট কর্তৃক আয়োজিত “বঙ্গবন্ধু- স্বাধীনতা ও আজকের বাংলাদেশ” শীর্ষক জাতীয় শিশু কিশোর চিএাঙ্কন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ করা হয়।

ক্যাপশনঃ ট্রাস্ট মডেল একাডেমির ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বিয়েিদও মাঝে পুরস্কার বিতরণ করছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব বিশিষ্ট কথা সাহিত্যিক,কবি ও গীতিকার মফিজ উদ্দিন আহমেদ (ফরিদ)। পাশে রয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক এ কে এম ফজলুল হক মিয়া (পি আর এল)।ও বাংলাদেশ ছাত্রকল্যাণ ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক এবং ট্রাস্ট মডেল একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান প্রিন্সিপাল নুরে আলম তালুকদার।




আইইউবিতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন

নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন করেছে  ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি)। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকালে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে খালি পায়ে ব্যানার সম্বলিত র‍্যালি শহিদ বেদিতে গিয়ে শেষ হয়। শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ট্রেজারার, বিভিন্ন স্কুলের ডিন, শিক্ষক-কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা।

পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন আইইউবির উপাচার্য তানভীর হাসান। এ সময় তিনি বলেন, সমাজ, সভ্যতা, সংস্কৃতি ও উন্নতি- যা কিছু মানুষের অর্জন তার প্রধান বাহন হলো মাতৃভাষা। উন্নয়নের জন্য ভাষার গুরুত্ব অপরিহার্য এবং এর একটি প্রধান শর্ত হলো জ্ঞানবিজ্ঞান ও কৃৎকৌশল। আর এ জ্ঞানবিজ্ঞান অর্জনের জন্য মাতৃভাষার কোনো বিকল্প নেই।

এছাড়াও মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বাংলা, মারমা, চাকমা, ত্রিপুরা এবং গারো ভাষায় “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো” গেয়ে শোনায় আইইউবির শিক্ষার্থীরা।

আইইউবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গান, নৃত্য পরিবেশন ও কবিতা আবৃত্তির মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়। অনুষ্ঠানটিকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে তোলার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন ডিভিশন অফ স্টুডেন্ট অ্যাফেরাস,আর্ট ক্লাব,মিউজিক ক্লাব এবং থিয়েটার ক্লাবের সদস্যরা।




কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা : মাতৃভাষায় উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত করতে আহবান মানারাতের ভারপ্রাপ্ত ভিসির

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে ভাষাশহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুছ ছবুর খান। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪) সকালে শহীদ মিনারের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি। এ সময় মাতৃভাষায় উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের আহবান জানান তিনি।

এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং, সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ডিন ও ফার্মেসি বিভাগের প্রধান ড. নারগিস সুলতানা চৌধুরী, রেজিস্ট্রার ড. মো: মোয়াজ্জম হোসেন, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের প্রধান মো. মামুন উদ্দীন, সেন্টার ফর জেনারেল এডুকেশনের পরিচালক ড. মোহাম্মাদ আবুল কালাম আজাদ, ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাহেন মাহবুব, জনসংযোগ ও ছাত্র বিষয়ক বিভাগের সহকারী পরিচালক রফিকুল আমীন খান, সহকারী রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. নেসারউদ্দীন প্রমুখ।

ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো শেষে তিনি বলেন, বঙ্গব্ন্ধুর অন্যতম স্বপ্ন ছিল মাতৃভাষায় উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত করা। তাই ভাষাশহীদদের আত্মদানকে স্বার্থক করতে উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে কারিকুলাম প্রণয়ণ ও পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের ক্রমান্বয়ে মাতৃভাষায় উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত করতে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান জানাচ্ছি।

তিনি ‘বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলনের সূত্রপাত হয়’ উল্লেখ করে এ সময় আরও বলেন, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে এই স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা হয়। এতে যার প্রধানতম অবদান সেই বন্ধবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান- সহ যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে এ মানচিত্র পেয়েছি তাঁদেরকে আজকের এই দিনে গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।

এর আগে ২১ ফেব্রুয়ারি ভোরে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুলশান ক্যাম্পাসে শহীদ মিনারের বেদিতে পুষ্পস্তবক অপর্ণ করে ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দকে নিয়ে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুছ ছবুর খান।




ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিতে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত

যথাযোগ্য মর্যাদায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে আজ একুশে ফেব্রæয়ারি মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়। সকাল ৮টায় ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটি. বিরুলিয়ায় শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শহীদদের প্রতি পুস্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে সম্মান প্রদর্শন করে। এ উপলক্ষ্যে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. এম লুৎফর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিরবতা পালন শেষে পুস্পস্তবক অর্পনের মাধ্যমে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় বিশ্ববিদ্যালযের প্রক্টর প্রফেসর শেখ মোহাম্মদ আল্লাইয়ার, সেফটি সিকিউরিটি পরিচালক মেজর মোঃ শাহ আলম (অবঃ) ও সহকারি প্রক্টর কাজী দিলজেব কবিরসহ অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

রাতের প্রথম প্রহরে (১২.৩০ মিঃ) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট এফেয়ার্সেও পরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ মিজানুর রহমান ও উর্ধ্বতন সহকারি পরিচালক (গণসংযোগ) মোঃ আনোয়ার হাবিব কাজল এর নেতৃত্বে শিক্সার্থীদের একটি র‌্যালী বের হয়ে শাহবাগের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে শহীদ বেদীতে পুস্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে মহান ভাষা আন্দোলনে শহীদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে। এছাড়া বিশ^বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে শিক্ষার্থীদের সংগঠন বিভিন্ন ক্লাবের উদ্যোগে চেতনায় একুশ শিরেনামে আলোচনা, কবিতা আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগীতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে বক্তারা, শিক্ষার্থীদের বাংলা ভাষার বিশুদ্ধ বানান, উচ্চারণ ও প্রয়োগের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করার পরামর্শ দিয়ে মাতৃভাষার মর্যাাদাকে সমুন্নত রাখার পাশপাশি পরম আদরে হৃদয়ে মাতৃভাষা বাংলার শক্ত গাঁথুনী তৈরীর আহবান জানান। বক্তারা বলেন, পৃথিবীতে মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য একমাত্র বাঙালীরাই প্রাণ বিসর্জন দেয়ার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে এবং তাদের সেই আত্মত্যাগের কারণেই ২১ শে ফেব্রæয়ারি আজ আন্তজার্তিক মাতৃভাষার স্বীকৃতি লাভ করেছে, জাতি হিসাবে আমাদেরকে গর্বিত করেছে। তাই আমাদেরকেই মাতৃভাষার প্রতি সবচেয়ে বেশী শ্রদ্ধাশীল হতে হবে যা বিশ্বের অন্যান্য দেশ ও ভাষাভাষী মানুষেরা অনুসরণ করবে।

ক্যাপশন১ঃ মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. এম লুৎফর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিরবতা পালন শেষে পুস্পস্তবক অর্পনের মাধ্যমে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় বিশ্ববিদ্যালযের প্রক্টর প্রফেসর শেখ মোহাম্মদ আল্লাইয়ার, সেফটি সিকিউরিটি পরিচালক মেজর মোঃ মাহ আলম (অবঃ) ও সহকারি প্রক্টর কাজী দিলজেব কবির উপস্থিত ছিলেন।

ক্যাপশন ২ঃ মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে রাতের প্রথম প্রহরে (১২.৩০ মিঃ) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট এফেয়ার্সের পরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ মিজানুর রহমান ও উর্ধ্বতন সহকারি পরিচালক (গণসংযোগ) মোঃ আনোয়ার হাবিব কাজল এর নেতৃত্বে শিক্সার্থীদের একটি দল শাহবাগের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের শহীদ বেদীতে পুস্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে মহান ভাষা আন্দোলনে শহীদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে।




চুয়েট ভিসির সাথে ভারতের এনআইটি’র প্রতিনিধি দলের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়

পরিক্রমা ডেস্ক : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম মহোদয়ের সাথে ভারতের আগরতলার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি’র একটি প্রতিনিধি দল সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেছেন। প্রতিনিধি দলের মধ্যে ছিলেন আগরতলা এনআইটি’র পরিচালক জনাব শরৎ কুমার পাত্র এবং আগরতলা এনআইটি’র যন্ত্রকৌশল বিভাগের ডিন অধ্যাপক ড. স্বপন ভৌমিক। আজ ২০ই ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) ২০২৪ খ্রি. বিকাল ৪:০০ ঘটিকায় ভাইস চ্যান্সেলরের কার্যালয়ে উক্ত সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় চুয়েটের মাননীয় প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দীন আহাম্মদ এবং গবেষণা ও সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. সজল চন্দ্র বনিক উপস্থিত ছিলেন। মতবিনিময়কালে ভারতের এনআইটি ও চুয়েটের মাঝে শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেন। পরে মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম মহোদয় অতিথিদের হাতে চুয়েটের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা স্মারক তুলে দেন।




চুয়েটে “আউটকাম বেইসড এডুকেশন: কমপ্লেক্স ইঞ্জিনিয়ারিং প্রবলেমস অ্যান্ড অ্যাক্টিভিটিজ” শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

পরিক্রমা ডেস্ক : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসিউরেন্স সেল (আইকিউএসি)-এর উদ্যোগে “আউটকাম বেইসড এডুকেশন: কমপ্লেক্স ইঞ্জিনিয়ারিং প্রবলেমস অ্যান্ড অ্যাক্টিভিটিজ” শীর্ষক এক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২০ই ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) ২০২৪ খ্রি. সকাল ১০:৩০ ঘটিকায় প্রশাসনিক ভবনের একাডেমিক কাউন্সিল কক্ষে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। কর্মশালায় কী-নোট স্পিকার হিসেবে ছিলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং-এর ডিন এবং BAETE-এর কোয়ালিটি অ্যাসিউরেন্স সেল-এর ভাইস-চেয়ার অধ্যাপক ড. আরশাদ এম. চৌধুরী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইকিউএসি’র পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান ভূঁইয়া। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন আইকিউএসি’র সেকশন অফিসার জনাব মো. ইমরান হোসেন।




ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের আলোচনা সভা ও বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

পরিক্রমা ডেস্ক : ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের আলোচনা সভা ও বিশেষ প্রদর্শনী বিতর্ক “আমার ভাষায়, আমিই সেরা” শীর্ষক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২০ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান। মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. লিজা শারমিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের প্রাক্তন ডীন অধ্যাপক এ এম এম হামিদুর রহমান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের পরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মিজানুর রহমান, ড্যাফোডিল ইনস্টিটিউট অব ল্যাঙ্গুয়েজের পরিচালক ব্রি. জে. (অব.) কে এম আমিরুল ইসলাম। আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. ফুয়াদ হোসেন সরকার।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান বলেন, বাঙ্গালীরা একমাত্র জাতি যারা নিজের জীবন দিয়ে ভাষার মর্যাদা রক্ষা করেছেন। বাংলা ভাষার জন্য এই আত্মত্যাগের কারণে আমাদের সাহিত্য-সংস্কৃতি সমৃদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে বিশ্বায়নের যুগে প্রযুক্তির ছোয়ায় বাংলা ভাষা আরও গতিশীল হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

সভাপতির বক্তব্যে মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. লিজা শারমিন বলেন, ভাষার মাধুয্যর্তা তার আঞ্চলিক রুপের মধ্যেই নিহিত। বাংলা ভাষার মাধুয্যর্তাও আমাদের বৈচিত্র্যতা ও আঞ্চলিকতার মধ্যেই ফুটে উঠে। আমরা মাতৃভাষায় চর্চার মাধ্যমে বাংলা ভাষার বিকৃতি রোধ করব।

আলোচনা সভার আগে ‍”আমার ভাষায়, আমিই সেরা” শীর্ষক এক বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক মোহাম্মদ ফয়সাল আকবরের সঞ্চালনায় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন অঞ্চলের প্রতিনিধি হিসেবে বিতর্ক করেন তানভীর আলম রিয়ন, সাদিয়া কানিজ নির্জনা, তাসনিয়া বাসিত, মুশফিকুর রহমান অনুরাগ, সাফায়েত হোছাইন নাহিন, রাভিনা আক্তার উর্মি ও মো. ওয়াহিদুজ্জামান। বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রাফি আল মাহমুদ, ইইই বিভাগের প্রভাষক নাজমুল হুদা আজাদ ও ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রভাষক সোনিয়া আক্তার।




পপুলার লাইফের বীমা গ্রাহকের বীমা দাবীর চেক হস্তান্তর ও নতুন বীমা কমীর্দের প্রশিক্ষন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

পরিক্রমা ডেস্ক : পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড এর বীমা গ্রাহকের বীমা দাবীর চেক হস্তান্তর ও নতুন বীমা কমীর্দের প্রশিক্ষন কর্মশালা ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কোম্পানীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এবং বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স ফোরামের প্রেসিডেন্ট বি এম ইউসুফ আলী। কোম্পানীর অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক বি এম শওকত আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক সচিব ও কোম্পানীর সিনিয়র কনসালট্যান্ট মোঃ আনিস উদ্দিন মিঞা, সাবেক অতিরিক্ত সচিব ও কোম্পানীর সিনিয়র কনসালট্যান্ট মোঃ সিরাজুল হায়দার এনডিসি, সাবেক প্রধান বীমা নিয়ন্ত্রক (ইনচার্জ) ও কোম্পানীর সিনিয়র কনসালট্যান্ট রায় দেবদাস, সিনিয়র ডিএমডি সৈয়দ মোতাহার হোসেন, মোঃ নওশের আলী নাঈম, মোঃ আবু তাহের ও মোঃ হাবিবুর রহমান, ডিএমডি বৃন্দ, প্রকল্প পরিচালক ও প্রকল্প ইনচার্জবৃন্দ এবং কোম্পানীর অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। ছবিতে প্রধান অতিথিকে বীমা দাবীর চেক হস্তান্তর দেখা যাচ্ছে।




নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘১৩তম বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলনে বাংলাদেশের বৈশ্বিক বাণিজ্যের ভবিষ্যত’ শীর্ষক সভা অনুষ্ঠিত

পরিক্রমা ডেস্ক : গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী, মো: আহসানুল ইসলাম (টিটু), এম পি, বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি উন্নত দেশ হতে যাচ্ছে। উন্নয়নের পথযাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে বৈশ্বিক বাণিজ্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেহেতু আমরা ২০২৬ সালে এলডিসি হতে উত্তরণ করছি, তাই আবুধাবিতে আসন্ন ১৩তম বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মন্ত্রণালয় সম্মেলনে আমরা আমাদের দেশের জন্য সেরা ফলাফল বয়ে আনার জন্য কাজ করব।’

তিনি ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ এ নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অফ পলিসি অ্যান্ড গভর্নেন্স (এসআইপিজি) এবং স্কুল অফ বিজনেস ইকোনমিক্স (এসবিই) দ্বারা যৌথভাবে আয়োজিত জাতীয় সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে এই বক্তব্য রাখেন। সেমিনারের শিরোনাম ছিল ‘বাংলাদেশের ১৩তম বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মন্ত্রণালয় সম্মেলনে বাণিজ্যের
ভবিষ্যতের দিক: বাণিজ্যের ভবিষ্যত’। এই সেমিনারের মূল লক্ষ্য ছিল বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার আসন্ন ১৩ তম মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলনে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে সম্ভাব্য সুবিধার সন্ধান ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ সমাধানের পরিকল্পনা সম্পর্কে চর্চা করা। সেশনে সভাপতিত্ব করেন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান জনাব জাভেদ মুনির আহমেদ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রফেসর এসকে. তৌফিক এম হক, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির এসএইচএসএস এর ডিন এবং এস আই পি জি এর পরিচালক।

জনাব আহসানুল ইসলাম (টিটু), এমপি আরো বলেছেন, যে, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের দিক থেকে আমাদের অর্জন গুরুত্বপূর্ণ। এখন আমাদের প্রধান মনোযোগ হল বেশি করে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা। আমাদের প্রধান শক্তি মানব সম্পদ এবং আমাদের নির্বাচনী ঘোষণাপত্রে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে যথেষ্ট অগ্রাধিকার ছিল । তিনি রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণ এবং ‘এক গ্রাম, এক পণ্য’ প্রকল্প বাস্তবায়নে গুরুত্ব আরোপ করেন । তিনি আশা করেন যে, বাংলাদেশ শীঘ্রই এসিয়ান দেশগুলির সাথে পিটিএ এবং ভারত ও জাপানের সাথে সেপা সহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক চুক্তিতে চুক্তিবদ্ধ হবে।

সেমিনারের মূল বক্তা ছিলেন প্রফেসর হেলাল আহম্মদ, ব্যবসায় ও অর্থনীতি অনুষদের ডিন এবং অর্থনীতি গবেষণা প্ল্যাটফর্মের পরিচালক। তিনি বলেছিলেন, ডব্লিউটিওকে অবশ্যই ‘প্রধান’ খেলোয়ার হিসেবে থাকতে হবে, তবে বাংলাদেশকে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি বাস্তবায়নে দ্বিগুণ শ্রম দিতে হবে। বাংলাদেশের অবশ্যই ভালো বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থাপন করার জন্য অভ্যন্তরীণ বাজারের
সম্প্রসারণ ক্ষমতা, তথ্য এবং বিশ্লেষণশীল ক্ষমতা তৈরি করতে হবে এবং প্রতিষ্ঠানিক সহযোগিতা বিস্তৃত করতে হবে।’

বাংলাদেশ বাণিজ্য ও ট্যারিফ কমিশনের সাবেক সদস্য ডক্টর মোস্তফা আবিদ খান বলেন, ‘বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা নিয়ম ভিত্তিক বাজার নীতি এবং বিরোধ সমাধান ব্যবস্থা তৈরি করার কারণে আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডব্লিউটিও এর মাধ্যমে আমরা আমাদের বিভিন্ন পণ্যের শুল্কমুক্ত বাজারে প্রবেশ করার সুযোগ পেয়েছি যার প্রয়োজন আমাদের ছিল। বাংলাদেশকে প্রমাণধারক ভিত্তিতে বাণিজ্য নীতি তৈরি করা এখনই সময়। সামুদ্রিক মাছ আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হলেও গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার জন্য যথেষ্ট সক্ষমতা আমাদের নেই। আমাদের সতর্ক হতে হবে এই সম্পর্কে। সিপিডির বিশিষ্ট ফেলো অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ডব্লিউটিও সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ যা পায় তার থেকেও সে আরো বেশী অর্জনের যোগ্যতা রাখে। তাই, গ্রীন রুম আলোচনায় বাংলাদেশের অংশগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের এলডিসি ও জি৯০ গ্রুপের গ্রুপের সাথে বিষয়-নির্দিষ্ট গঠনে অংশগ্রহণ করা প্রয়োজন। এছাড়াও, এলডিসি থেকে গ্র্যাজুয়েট করা দেশ হিসেবে এলডিসি ৫ ঘোষণায় মনোনিবেশ করতে হবে।

এসআইপিজি, এনএসইউর অধ্যাপক শহিদুল হক ডব্লিউটিও এর সংশোধন নিয়ে আলোচনা করেন। উনি বলেছেন যে দেশগুলির ডব্লিউটিও-এর কাঠামো সংশোধনের দাবি চালিয়ে যাওয়া উচিত যাতে এর স্বচ্ছতা সংরক্ষিত হয়। ‘বাণিজ্যিক সমস্যাসমূহ সমাধানে রাজনীতি এবং মানবাধিকারের মত বিষয়সমূহে পার্থক্য থাকা উচিত। সংখ্যার তথ্য থাকুক আর না থাকুক, মৎস্যখাতে ভর্তুকি বজায় থাকার জন্য আমাদের দৃঢ় আলোচনার মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়া উচিত।

বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউটের সিইও ড. মোঃ জাফর উদ্দিন বলেন আমাদের উচিৎ অর্থনীতির উন্নয়নের জন্য রপ্তানি নির্ভর অর্থনীতিতে মনোনিবেশ করা এবং বাণিজ্যিক কূটনীতির সক্ষমতা বাড়ানো।

অধিবেশনের সভাপতি হিসাবে, জনাব জাভেদ মুনির আহমদ বলেন যে বর্তমানে বাণিজ্য সংলাপগুলি আরও জটিল হয়েছে। রেমিট্যান্স এবং শ্রমিকদের গতিশীলতা এখন গুরুত্বপূর্ণ দিক। ধনী দেশগুলি আবার তাদের শিল্পসংগঠনের পুনর্নির্মাণ করছে এবং এ্র ফলে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যিক কাঠামো পরিবর্তন হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে, বাংলাদেশের ভবিষ্যতের বাণিজ্য এবং বিরোধ সমাধানে ভাল আলোচক এবং দক্ষ আইনজীবী প্রয়োজন। জনাব আহমাদ সেমিনার সমাপ্ত করেন, এই বলে যে, এনএসইউ সরকার সঙ্গে শক্তিশালী সহযোগিতায় নীতি নির্ধারণ তৈরিতে অংশগ্রহণ করতে চায় এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য নেতৃত্বকে গড়ে তোলার জন্য বদ্ধ পরিকর।

বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা, বিশ্ববিদ্যালয়, উন্নয়ন সংস্থা, দূতাবাস, মিডিয়া আউটলেট এবং অন্যান্য সংস্থার অংশগ্রহণকারীরা সরাসরি এবং অনলাইনও অংশগ্রহণ করেছিলেন। এনএসইউ এবং এসআইপিজি এর বিশিষ্ট অনুষদ সদস্যরাও এই সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন এবং তাদের অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ প্রশ্ন এবং গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রদান করেছিলেন। দর্শকদের স্বতঃস্ফূর্ত
অংশগ্রহণ এই আলোচনাকে প্রাণবন্ত করে তোলে।




চুয়েটের দ্বিতীয় প্রো-ভিসি হিসেবে নিয়োগ পেলেন অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দীন আহাম্মদ

পরিক্রমা ডেস্ক : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর দ্বিতীয় প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর হিসেবে নিয়োগ পেলেন যন্ত্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দীন আহাম্মদ। আজ ১৫ই ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) ২০২৪ খ্রি. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর-এর নির্বাহী আদেশে
(স্মারকনং- ৩৭.০০.০০০০.০৮০.১১.০০১.২৪-৪৯) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব জনাব মোছা: রোখছানা বেগম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এই নিয়োগাদেশ জারি করা হয়। তিনি পরবর্তী চার বছরের জন্য এ নিয়োগাদেশ লাভ করেন। অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দীন আহাম্মদ বৃহস্পতিবার অপরাহ্নে চুয়েটের প্রো-ভিসি পদে যোগদান করেন।

এদিকে যোগদানের পরপরই বিকালে তিনি চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম মহোদয়ের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ সময় ভাইস চ্যান্সেলর মহোদয় নতুন যোগদানকৃত প্রো-ভিসি মহোদয়কে ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করে নেন।

উল্লেখ্য যে, অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দীন আহাম্মদ বর্তমানে যন্ত্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক পদে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি মেকাট্রনিক্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া চুয়েট বঙ্গবন্ধু পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, আইইবি চট্টগ্রাম সেন্টারের সেমিনার কমিটির আহ্বায়ক, আইইবি’র এএসএমই-এর সদস্য হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তিনি চুয়েটের সিন্ডিকেট সদস্য, যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডিন, যন্ত্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, ড. কুদরত-ই-খুদা হলের প্রভোস্ট, স্টাফ ওয়েলফেয়ার কমিটির সভাপতি এবং মুজিব শতবর্ষ উদযাপনের মিডিয়া ও প্রকাশনা কমিটির সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দীন আহাম্মদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের মরহুম দুলাল উদ্দীন আহাম্মদ ও ফরিদা বেগমের গর্বিত সন্তান।