NSU Embraces Chinese Traditions: Students Engage in Dumpling Making at Spring Festival Celebration

Porikroma Desk : North South University celebrated the ‘2024 Spring Festival Celebration Event’ on the 6th and 7th of February 2024, which is the most celebrated event in Chinese culture. The event was jointly organized by the Confucius Institute at North South University and the Embassy of the People’s Republic of China in Bangladesh at North-South University.

This event aimed to introduce students to the cultural significance of Chinese New Year and Chinese dumplings while providing them with a hands-on experience of making and tasting dumplings.

Professor Atiqul Islam, Vice Chancellor of North South University, Dr. Junaid Kamal Ahmad, Member of the Board of Trustees at North South University,  Professor Abdur Rob Khan, Treasurer of North South University, Dr. Bulbul Siddiqi, Local Director of the Confucius Institute at North South University, Ms. Ma Xiaoyan, Chinese Director of the Confucius Institute at North-South University and the representatives of China Construction Seventh Engineering Division Corp ltd. attended the event. The event was celebrated well by the NSU students.

Professor Atiqul Islam, Dr Junaid Kamal Ahmad, and many other faculty members visited the event, wished Chinese New Year, and expressed their feelings about the Chinese New Year and the event.

Many students of North South University participated in the event with great joy and enthusiasm. Making dumplings is important in Chinese culture, especially during the Chinese New Year festivities. Students and domestic and foreign teachers from North South University actively participated in dumpling-making and other activities.

The program on 7th February consisted of three types of activities besides distributing prizes and certificates to the winners. The first is the New Year Blessing Challenge, the second is Paper Cutting and the 3rd is Lantern DIY.

The program’s highlight was awarding prizes and certificates to the winners of the “Welcoming the New Year Hard Pen Calligraphy Competition”.  Professor Abdur Rob Khan handed the prizes to the competition winners.  Many students enthusiastically participated in various activities at the event and achieved numerous Chinese awards. Everyone exchanged Chinese Happy New Year greetings with great joy and enthusiasm.

Many of the students took pictures in the photo booth with interest, took pictures with the teachers, and captured various aspects of the Dumpling Tasting and Making Experience. Additionally, the media team of North South University captured memories of the event and interviewed the directors of the Confucius Institute, Chinese teachers, and students, gathering insights into their feelings about the event.

The 2024 Spring Festival Event- ‘2024 Spring Festival Celebration Event’ proved to be a successful cultural exchange initiative, and the cross-cultural exchanges fostered an appreciation for Chinese New Year traditions among students and faculty alike. Through hands-on participation and interaction, attendees gained valuable insights into the significance of dumplings in Chinese culture, further strengthening cultural ties between China and Bangladesh.




হাজারে ৭০ কিশোরী মা হচ্ছেন

গাজীপুরের একটি তৈরি পোশাক কারখানার কর্মী আরমিনার বয়স এখন ১৯ বছর। পাঁচ বছর আগে নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় তাঁর বিয়ে হয়। বিয়ের এক বছর পর সন্তান জন্ম দেন।

আরমিনার সন্তান এখন থাকে তাঁর মা হামিদা বেগমের কাছে। হামিদা থাকেন নীলফামারীর পঞ্চপুকুর এলাকায়। গতকাল বুধবার তাঁর সঙ্গে এই প্রতিবেদকের মুঠোফোনে কথা হয়। হামিদা বলেন, তাঁর দুই মেয়ে ও দুই ছেলের মধ্যে আরমিনা দ্বিতীয়। তিনি তাঁর দুই মেয়েকেই নবম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় বিয়ে দিয়ে দেন। বিয়ের এক বছর পর দুই মেয়েই সন্তানের মা হন। আর্থিক অনটনের কারণে কম বয়সে মেয়েদের বিয়ে দিয়েছেন। তবে মেয়েদের এত তাড়াতাড়ি সন্তান হোক, তা তিনি চাননি। আরমিনা গর্ভধারণের পর বেশ অসুস্থ হয়ে পড়েছিল।

আরমিনার মতো অনেক মেয়েই কিশোর বয়সে মা হচ্ছেন। কিশোরীদের মধ্যে ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সী গ্রুপে মা হওয়ার অনুপাত সবচেয়ে বেশি। এই সংখ্যা হাজারে ৭০ জন।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) নতুন এক জরিপ প্রতিবেদনে কিশোরীদের মা হওয়ার এই উদ্বেগজনক চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনটির নাম ‘বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস-২০২২ ’। গত বছরের ডিসেম্বরে প্রতিবেদনটির সারসংক্ষেপ প্রকাশ করা হয়। গত ৩১ জানুয়ারি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৫ বছরের কম বয়সী কিশোরীদের মধ্যেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মা হন। এই সংখ্যা হাজারে একজনের কম (শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ)।

প্রতিবেদন অনুসারে, ১৮ বছরের আগে কিশোরীদের বিয়ের হার ২০১৮ সালে ছিল ৩০। ২০২২ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০ দশমিক ৯ শতাংশ। অর্থাৎ এই সময়ে কিশোরী বিয়ের হার ১০ দশমিক ৯ বেড়েছে। অন্যদিকে, ১৫ বছরের কম বয়সী কিশোরীদের বিয়ের হার ২০১৮ সালে ছিল ৪ দশমিক ৬। ২০২২ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। অর্থাৎ এই সময়ে ১৫ বছরের কম বয়সী কিশোরীদের বিয়ের হার ১ দশমিক ৯ বেড়েছে।

তবে বাল্যবিয়ের বিষয়ে সরকারের অপর একটি সংস্থার সঙ্গে বিবিএসের এই হিসাবের বড় তারতম্য লক্ষ করা গেছে। জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (নিপোর্ট) বাংলাদেশ জনমিতি ও স্বাস্থ্য জরিপ (বিডিএইচএস) ২০২২ অনুসারে, দেশে ১৮ বছরের কম বয়সী কিশোরীদের বিয়ের হার ৫০। ১৬ বছরের আগে প্রতি চারজন কিশোরীর মধ্যে একজনের (২৭ শতাংশ) বিয়ে হয়। ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সী কিশোরীদের গর্ভধারণের হার ২৪। এখানে উল্লেখ করা সবকটি হারই আগের (২০১৭-১৮ সাল) প্রতিবেদনের চেয়ে কম।

হিসাবের এই তারতম্যের বিষয়ে বিবিএসের স্যাম্পল ভাইটাল রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম (এসভিআরএস) ইন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম প্রকল্পের পরিচালক মো. আলমগীর হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, জরিপের পদ্ধতিগত ভিন্নতার কারণে তারতম্য হতে পারে। তা ছাড়া বিডিএইচএসের চেয়ে এসভিআরএসের জরিপে নমুনার সংখ্যা অনেক বেশি ছিল। এসভিআরএস জরিপের মাধ্যমে ৩ লাখ ৬ হাজার পরিবারে পৌঁছানো হয়। এসভিআরএসের জরিপে টিকা কার্ড বা জন্মনিবন্ধন সনদ বা স্কুলের পরীক্ষার সনদ দেখে মেয়েদের বিয়ের বয়স, গর্ভধারণের বয়স যাচাই করা হয়েছে।

কিশোরী মা বেশি রাজশাহীতে

বিবিএসের প্রতিবেদন অনুসারে, শহরে ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সী কিশোরী মায়ের সংখ্যা হাজারে ৪৪ জনের বেশি। গ্রামে তা প্রায় ৭৮ জন।

একই বয়সী গ্রুপে সবচেয়ে বেশি কিশোরী মা রাজশাহীতে। সেখানে প্রতি হাজারে ৮৭ দশমিক ৫ জন কিশোরী বয়সে মা হয়েছে। রংপুরে তা ৮৭ দশমিক ৩, খুলনায় ৮৬, চট্টগ্রামে ৭৭ দশমিক ৩, বরিশালে ৬৫ দশমিক ১, ময়মনসিংহে ৬৩ দশমিক ৬, ঢাকায় ৫৫ দশমিক ২। আর সিলেটে সবচেয়ে কম ৩৩ দশমিক ৪ জন।

‘শিশুর গর্ভে শিশু’

স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সংগঠন ওবসটেট্রিক্যাল অ্যান্ড গাইনোকোলজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশের (ওজিএসবি) সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ফেরদৌসী বেগম প্রথম আলোকে বলেন, ১৮ বছর বয়সের আগে একটি মেয়ে বিয়ের জন্য শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত হয় না। তাঁর শরীর বিয়ে ও গর্ভধারণের জন্য তৈরি হয় না। এই বয়সে গর্ভে সন্তান ধারণের মানে হলো—‘শিশুর গর্ভে শিশু’। এটা মা ও শিশু কারও জন্যই ভালো নয়। এই বয়সে মা হলে প্রসবজনিত নানা ধরনের জটিলতা দেখা দেয়। অপুষ্টি, রক্তশূন্যতা, উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয়। বাধাগ্রস্ত প্রসব, অপরিণত শিশু প্রসব হয়। মা ও শিশুর মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি থাকে। তা ছাড়া এই কিশোরী মায়েদের কোনো যত্নই পরিবারে হয় না।

বাল্যবিয়ে ও কিশোর বয়সে গর্ভধারণ রোধে মাঠপর্যায় থেকে প্রকৃত তথ্য–উপাত্ত সংগ্রহ করে সে অনুযায়ী কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার ওপর জোর দেন ফেরদৌসী বেগম।

এসভিআরএস ইন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম প্রকল্পের পরিচালক আলমগীর হোসেন বলেন, বাল্যবিয়ে, কিশোরী বয়সে গর্ভধারণের বিষয়টি শুধু সরকারি পদক্ষেপের মাধ্যমে রোধ করা যাবে না। সমাজের প্রত্যেকের এখানে ভূমিকা আছে। বাল্যবিয়ে ও কিশোরী বয়সে মা হওয়ার বিরুদ্ধে সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে। তা না হলে দেশের উন্নয়নে কার্যকর অবদান রাখার মতো প্রজন্ম তৈরি করা যাবে না।




তিন দিনব্যাপী বাজুস ফেয়ার শুরু

বর্ণাঢ্য আয়োজনে দেশে তৃতীয়বারের মতো ‘বাজুস ফেয়ার ২০২৪’ উদ্বোধন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন-২০৪১ সফল বাস্তবায়ন এবং দেশের জুয়েলারি শিল্পদের হাতে গড়া অলংকার দেশে- বিদেশে তুলে ধরতে ও পরিচিতি বাড়তে এ ফেয়ারের আয়োজন করা হয়েছে। এবারের মেলার প্রতিপাদ্য – ‘সোনায় বিনিয়োগ, ভবিষ্যতের সঞ্চয়’।

বৃহস্পতিবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরার (আইসিসিবি) নবরাত্রি হলে তিন দিনের এ ফেয়ার উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীর। এসময় উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক আহমেদ ইব্রাহিম সোবহান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা অনুষদ প্রফেসর ইমেরিটাস চিত্রশিল্পী রফিকুন নবী, ইউনেস্কো আর্টিস্ট ফর পীস ও বিশ্ববরেণ্য ফ্যাশন ডিজাইনার বিবি রাসেলসহ অন্যান্য বাজুস নেতারা।

দেশের অর্থনীতিতে অনবদ্য ভূমিকা রাখা বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্পের সবচেয়ে বড় আয়োজন বাজুস ফেয়ার আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত বাজুস ফেয়ার ক্রেতা- দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বাজুস ফেয়ারে প্রবেশ টিকিটের মূল্য জনপ্রতি ১০০ টাকা। তবে ৫ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের টিকেট লাগবে না। একই সঙ্গে জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানগুলো ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণে বিশেষ অফার দিচ্ছে।

 

বাজুস ফেয়ার-২০২৪ দেশীয় জুয়েলারি শিল্পকে সমৃদ্ধশালী করার পাশাপাশি বিশ্ববাজারে একটি নতুন অবস্থান তৈরিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। দেশের স্বর্ণ শিল্পীদের হাতে গড়া নিত্য নতুন আধুনিক ডিজাইনের অলংকারের পরিচিতি বাড়বে। এবার বাজুস ফেয়ারে ৯ টি প্যাভিলিয়ন, ১৭ টি মিনি প্যাভিলিয়ন ও ১৫টি স্টলে দেশের স্বনামধন্য ৪১টি জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করবে।

বাজুস ফেয়ার-২০২৪ এ প্যাভেলিয়নে অংশ নেওয়া ৯টি প্রতিষ্ঠান হলো: ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড লিমিটেড, অলংকার নিকেতন (প্রাঃ) লিমিটেড, আমিন জুয়েলার্স লিমিটেড, ভেনাস জুয়েলার্স লিমিটেড, কুঞ্জ জুয়েলার্স, রয়েল মালাবার জুয়েলার্স (বিডি) লিঃ, আপন জুয়েলার্স, জড়োয়া হাউজ (প্রাঃ) লিমিটেড ও রিজভী জুয়েলার্স।

মিনি প্যাভেলিয়নে অংশ নেওয়া ১৭টি প্রতিষ্ঠান হলো: ডায়মন্ড বাজার অ্যান্ড গোল্ড, গৌরব জুয়েলার্স, আলভী জুয়েলার্স, আই. কে জুয়েলার্স লিমিটেড, চৌধুরী গোল্ড, রিয়া জুয়েলার্স, আফতাব জুয়েলার্স, ডায়মন্ড হাউজ, রয়েল ডায়মন্ড, দি ডায়মন্ড স্টোর, ড্রিমজ ইন্সট্রুমেন্ট টেকনোলজি, রাজ জুয়েলার্স লিমিটেড, জারা গোল্ড, জায়া গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ড, সাস ইন্টারন্যাশনাল, দি পার্ল ওয়েসিস জুয়েলার্স ও ডি ডামাস দি আর্ট অব জুয়েলারি।

স্টলে অংশ নেওয়া ১৫টি প্রতিষ্ঠান হলো: গোল্ডেন ওয়ার্ল্ড জুয়েলার্স, দি আই. কে জুয়েলার্স, গীতাঞ্জলি জুয়েলার্স, আয়াত ডায়মন্ডস, সিরাজ জুয়েলার্স, পাপড়ি জুয়েলার্স, ডায়মন্ড প্যালেস, ডায়মন্ড স্কয়ার, নিউ বসুন্ধরা জুয়েলার্স, রাজঐশ্বরী, ডি গোল্ড প্যাশন, বাংলাদেশ সায়েন্টিফিক ইন্সট্রুমেন্ট কোম্পানি, জেমস গ্যালারি অ্যান্ড ডায়মন্ড, খোকন জুয়েলার্স ও আরএন মাইক্রোটেক।




আইডিআরএ’র নতুন সদস্য বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্যকে বিআইএফ’র শুভেচ্ছা

বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের সদস্য (প্রশাসন) পদে নিয়োগ প্রাপ্ত নতুন সদস্য বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য খোকন এনডিসিকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছে মুখ্য নির্বাহীদের সংগঠন বিআইএফ।  ফোরামের প্রেসিডেন্ট ও পপুলার লাইফের মুখ্য নির্বাহী বিএম ইউসুফ আলীর নেতৃত্বে বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) কর্তৃপক্ষের কার্যালয়ে এই শুভেচ্ছা জানানো হয়।

বিআইএফ’র ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ও জেনিথ ইসলামী লাইফের মুখ্য নির্বাহী এস এম নুরুজ্জামান, মেটলাইফ বাংলাদেশের মুখ্য নির্বাহী আলা আহমদ, ন্যাশনাল লাইফের মুখ্য নির্বাহী কাজীম উদ্দীন, চার্টার্ড লাইফের মুখ্য নির্বাহী এস এম জিয়াউল হক, প্রাইম ইসলামী লাইফের মুখ্য নির্বাহী সামছুল আলম, সন্ধানী লাইফের মুখ্য নির্বাহী নিমাই কুমার সাহা ও এনআরবি ইসলামিক লাইফের মুখ্য নির্বাহী শাহ জামাল হাওলাদার এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

গত ২৩ জানুয়ারি সরকারের অতিরিক্ত সচিব (অবসরোত্তর ছুটি ভোগরত) বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য খোকন এনডিসি’কে কর্তৃপক্ষের সদস্য (প্রশাসন) পদে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী ৩ বছরের জন্য এই নিয়োগ দেয়া হয়।




আহছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্প্রিং-২০২৩ সেমিস্টারের বিদায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন

পরিক্রমা ডেস্ক : আহ্ছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্প্রিং-২০২৩ সেমিস্টারের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে বুধবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের এম.এইচ. খান অডিটরিয়ামে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেন এনভয় গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন আহমেদ। তিনি নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে উপদেশমূলক বক্তব্য প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর (ইনচার্জ) ও প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মাহবুবুর রহমান। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার (ইনচার্জ) প্রফেসর ড. শারমিন রেজা চৌধুরী ও আর্কিটেকচার ফ্যাকাল্টির ডিন প্রফেসর ড. জেসমিন আরা বেগম। বিদায়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে কয়েকজন বক্তব্য প্রদান করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর (ইনচার্জ) বিদায়ী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি শিক্ষার্থীদের অর্জিত জ্ঞান মানব কল্যাণে ব্যবহার করার জন্য আহ্বান করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস অ্যান্ড স্যোশাল সায়েন্স ফ্যাকাল্টির ডিন প্রফেসর ড. সালেহ মো. মাশেদুল ইসলাম, রেজিট্রার (ইনচার্জ) প্রফেসর ড. মো. হামিদুর রহমান খান, ছাত্র কল্যাণ উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান, প্রক্টর প্রফেসর ড. মো. আশরাফুর রহমান, লাইব্রেরিয়ান, বিভিন্ন বিভাগের প্রধানগণ, অফিস প্রধানগণ, বিদায়ী শিক্ষার্থীবৃন্দ, শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।




এ. কে. আজাদ, এমপি শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান এবং মোহাম্মদ ইউনুছ ও মহিউদ্দিন আহমেদ ভাইস-চেয়ারম্যান নির্বাচিত

পরিক্রমা ডেস্ক : ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ইং তারিখে অনুষ্ঠিত শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি-এর পরিচালক পর্ষদের ৩৭৩তম সভায় সর্বসম্মতিক্রমে জনাব এ. কে. আজাদ, এমপি ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। একই সভায় জনাব মোহাম্মদ ইউনুছ পরিচালক পর্ষদের ভাইস-চেয়ারম্যান নির্বাচিত এবং জনাব মহিউদ্দিন আহমেদ ভাইস-চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন।

নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান জনাব এ. কে. আজাদ, এমপি দেশের বিশিষ্ট শিল্পোদ্যোক্তা এবং সফল ব্যবসায়ী যিনি ১৯৫৯ সালে ফরিদপুর জেলার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। জনাব আজাদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফলিত পদার্থ বিজ্ঞানে অনার্স ডিগ্রী লাভ করার পর থেকেই তিনি ব্যবসা বাণিজ্য শুরু করেন। তিনি পাট, বস্ত্র, চা এবং তৈরী পোশাক শিল্প ব্যবসার সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ জড়িত থেকে এ সকল খাতের উন্নয়নে অক্লান্ত পরিশ্রম ও প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখে কর্মসংস্থানসহ জাতীয় অর্থনীতিতে এক অনন্য আবদান রেখে চলেছেন। তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় পোষাক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হা-মীম গ্রুপ অব কোম্পানীজ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এছাড়াও তিনি চ্যানেল ২৪ টেলিভিশন এবং দৈনিক সমকালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। জনাব আজাদ বিভিন্ন সামাজিক ও জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ জড়িত রয়েছেন। তিনি এফবিসিসিআই, বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ এবং ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন এর সাবেক সভাপতি। দেশের অর্থনীতির পাশাপাশি শিক্ষাক্ষেত্রেও তার উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। জনাব এ. কে. আজাদ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

নবনির্বাচিত ভাইস-চেয়ারম্যান চেয়ারম্যান জনাব মোহাম্মদ ইউনুছ ১৯৫৮ সালে মুন্সীগঞ্জ জেলার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বিশিষ্ট শিল্পপতি এবং ব্যবসায়ী জনাব মোহাম্মদ ইউনুছ তিন দশকের অধিক সময় যাবৎ কাগজ, আইটি, ইন্সু্যরেন্স, মার্চেন্ট ব্যাংক, এগ্রো সেক্টর, বস্ত্র ও হিমাগার শিল্প-বাণিজ্যের সাথে জড়িত রয়েছেন। তিনি সোবহান আইস এ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজ লিঃ, ইউনুছ কোল্ড স্টোরেজ লিঃ, অনন্ত পেপার মিলস্ লিঃ, ইউনুছ পেপার মিলস্ লিঃ, ইউনুছ ফাইন পেপার মিলস্ লিঃ, ইউনুছ স্পিনিং মিলস্ লিঃ, ইউনুছ নিউজপ্রিন্ট মিলস্ লিঃ এবং ইউনুছ অফসেট পেপার মিলস্ লিঃ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি অনলাইন সংবাদপত্র সোনালী নিউজ ডট কম এর প্রকাশক। ব্যবসা-বাণিজ্যের পাশাপাশি শিক্ষা ক্ষেত্রেও তাঁর উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। তিনি ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং ওয়ার্ড ব্রীজ স্কুলের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য। এছাড়া তিনি গ্যালাক্সী ফ্লাইং একাডেমী লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক। জনাব ইউনুছ বহু সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সংগঠনের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ জড়িত রয়েছেন। তিনি বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবের আজীবন সদস্য।

পুনর্নির্বাচিত ভাইস-চেয়ারম্যান জনাব মহিউদ্দিন আহমেদ ১৯৫৫ সালে ঢাকা জেলার বংশালে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। জনাব মহিউদ্দিন আহমেদ চার দশক যাবৎ ব্যবসা-বাণিজ্যের সাথে সম্পৃক্ত। বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব মহিউদ্দিন আহমেদ রূপসা ট্রেডিং কপোর্রেশন এবং মহিউদ্দিন অটো হাউজ এর স্বত্বাধিকারী। তাছাড়া তিনি প্যাসিফিক অটোমোবাইলস-এর চেয়ারম্যান। তিনি শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ এর ভাইস-চেয়ারম্যান ও ইসলামী ইন্সু্রেন্স বাংলাদেশ লিঃ-এর একজন স্পন্সর শেয়ার হোল্ডার। তিনি সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি এর প্রাক্তন ভাইস-চেয়ারম্যান এবং গভর্নিং বোর্ডের সদস্য। তাছাড়া তিনি বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই) এর একজন পরিচালক। জনাব মহিউদ্দিন আহমেদ বহু সামাজিক ও কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ জড়িত রয়েছেন।




ঢাকা দক্ষিণে বিয়ের জন্য ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত কর দিতে হবে

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) আওতাধীন ৭৫টি ওয়ার্ডের মধ্যে কেউ বিয়ে করলে তাঁকে বিবাহ নিবন্ধন ফি (কর) দিতে হবে। আদর্শ কর তফসিল-২০১৬ অনুযায়ী এ কর দিতে হবে। গত জানুয়ারি থেকে এ ব্যবস্থা কার্যকর করা হয়েছে।

ডিএসসিসি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তিন স্ত্রীর জীবদ্দশায় যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে চতুর্থ বিয়ে করতে হলে করপোরেশনকে ৫০ হাজার টাকা কর দিতে হবে। আর প্রথম দুই স্ত্রীর জীবদ্দশায় যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে তৃতীয় বিয়ের ক্ষেত্রে ২০ হাজার টাকা কর দিতে হবে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটির জনসংযোগ শাখা থেকে জানানো হয়েছে, আদর্শ কর তফসিল অনুসরণ করে চলতি বছরের জানুয়ারিতে সংস্থার ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডে ২৮টি বিবাহ নিবন্ধন করা হয়েছে। এতে সিটি করপোরেশনের ২ হাজার ৮০০ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটির রাজস্ব বিভাগ সূত্র বলছে, তাদের আওতাধীন ৭৫টি ওয়ার্ডের মধ্যে কেউ বিয়ে করলে এই কর করপোরেশনকে দিতে হবে। এ-সংক্রান্ত নির্দিষ্ট ফরম এরই মধ্যে নিকাহ রেজিস্টারের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। বিয়ে পড়ানোর সময় কাজী এই ফরম পূরণ করে ফি আদায় করবেন। পরে করের এই টাকা তিনি করপোরেশনের তহবিলে জমা দেবেন।

সংস্থাটির রাজস্ব বিভাগের এক কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, আদর্শ কর তফসিল ২০১৬ অনুমোদনের পরই এ কর নেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। ২০২৪ সালে এসে তা বাস্তবায়ন করা হলো। এখন থেকে সিটি করপোরেশন এলাকায় বিয়ে করার সময় সিটি করপোরেশনকে কর দিতে হবে।

আদর্শ কর তফসিল, ২০১৬-এর ১০(৪)-এর ১৫২ নম্বর ক্রমিক অনুযায়ী প্রথম বিয়ে বা স্ত্রীর মৃত্যুর পর প্রথম বিয়ের ক্ষেত্রে ১০০ টাকা এবং প্রথম স্ত্রীর জীবদ্দশায় যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে দ্বিতীয় বিয়ের ক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনকে পাঁচ হাজার টাকা কর দিতে হবে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি বলছে, করপোরেশনের আওতাধীন এলাকার বিবাহ নিবন্ধন কার্যক্রমে শৃঙ্খলা আনার উদ্যোগ তারা নিয়েছে। এর ফলে বিয়ে নিবন্ধনসংক্রান্ত বিষয়াবলি যেমন শৃঙ্খলিত ও তথ্য সমৃদ্ধ হবে, তেমনি ভবিষ্যতে ভিত্তি হিসেবে ব্যবহারে বিশেষত বিবাহবিচ্ছেদের ক্ষেত্রে অন্যান্য সংস্থাকে সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি সরবরাহ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণেও সহায়ক হবে। একই সঙ্গে বাড়বে সংস্থার রাজস্ব আদায়ও।




সাবেক এমপি শামসুল হক ভূঁইয়ার মৃত্যুতে ডা: বদরুন নাহার ভূঁইয়ার শোক

 চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি এবং চাঁদপুর-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ড. মোহাম্মদ শামছুল হক ভূঁইয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন তার ভাতিজি  বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক উপকমিটির সদস্য ডা: বদরুন নাহার ভূঁইয়া গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। এবং তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ন।

শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন শামছুল হক ভূঁইয়া। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। তিনি স্ত্রী, ২ ছেলে, ২ মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, সহকর্মী, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।




বাংলাদেশ ভেঞ্চার ক্যাপিটালের প্রধান নিবার্হী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেছেন শওকত হোসেন

পরিক্রমা ডেস্ক : বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্ম বাংলাদেশ ভেঞ্চার ক্যাপিটালের নতুন প্রধান নিবার্হী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেছেন শওকত হোসেন। ৩০ বছরেরও বেশী কাজের অভিজ্ঞতা এবং ভেঞ্চার ও স্টার্ট আপ ক্যাপিটাল জগতে ১২ বছরের অধিক অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শওকত হোসেন বিভিসিএলে জ্ঞান এবং নেতৃত্ব দিয়ে সমৃদ্ধ করবেন।

ভেঞ্চার ক্যাপটাল বিনিয়োগ, তহবিল সংগ্রহ, এবং কৌশলগত পরিকল্পনায় তার ব্যাপক অভিজ্ঞতা তাকে ইন্ডাস্ট্রিতে একজন সম্মানিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে গড়ে তুলছে। বিভিসিএলের নতুন প্রধান নিবার্হী কর্মকর্তা হিসেবে জনাব হোসেন কৌশলগত দিক নির্দেশনা , প্রবৃদ্ধি উন্নয়ন এবং বিনিয়োগ পোর্ট ফলিও তদারিকি করবেন।

-বাংলাদেশ ভেঞ্চার ক্যাপিটালের নতুন প্রধান নিবার্হী কর্মকর্তা শওকত হোসেনকে বরণ করে নিচ্ছেন ড্যাপোডিল পরিবারের প্রধান নিবার্হী কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ নুরুজ্জামান।

বিভিসিএলের চেয়ারম্যান ড. মোঃ সবুর খান বলেন, শওকত হোসেনকে বিভিসিএলের নতুন প্রধান নিবার্হী কর্মকর্তা হিসেবে পেয়ে আমরা আনন্দিত।ভেঞ্চার ক্যাপিটাল শিল্পে তার বিস্তৃত অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা আমাদেও অগ্রযাত্রাকে ত্বরান্নিত করবে এবং আমাদের কৌশলগত লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে। তার নেতৃত্বে বিভিসিএল বাংলাদেশে স্টার্টা্আপ ইকো সিস্টেমের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ন অবদান রাখবে।

বাংলাদেশ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল লিমিটেড (বিভিসিএল) বাংলাদেশের একটি নেতৃস্থানীয় ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্ম, উদ্ভাবনী স্টার্টআপের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং সাফল্যকে সহায়তা করার জন্য নিবেদিত। বিভিসিএল বিভিন্ন সেক্টর জুড়ে প্রাথমিক পযার্য়ের কোম্পানীগুলাকে অর্থঅয়ন, পরামর্শদান, এবং ক্যেশলগত দিকনির্দেশনা প্রদান করে। বিভিসিএর বিভিন্ন স্টার্ট আপ যেমন- বিডি রিসাইকেল টেকনোলজিস লিমিটেড, ইউনিক হোম, ফুডিও লিমিিটেড, এডেফি লিমিটেড এ বিনিয়োগ করেছে।




সব উপজেলায় হবে মিনি স্টেডিয়াম: প্রধানমন্ত্রী

পরিক্রমা ডেস্ক : পর্যায়ক্রমে সব উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘এর মূল লক্ষ্য সব ধরনের খেলার পাশাপাশি দেশীয় খেলাগুলো যেন হারিয়ে না যায়, সেটির চর্চা বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে। আজকের শিশুরা যাতে লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার মাধ্যমে সুস্থ নাগরিক হয়ে পরিবার, সমাজ এবং দেশের জন্য অবদান রাখতে পারে।’

আজ বুধবার ৫২তম শীতকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-২০২৪ এর চূড়ান্তপর্বের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাগুলো যেন হারিয়ে না যায়, যেমন হাডুডু থেকে সব ধরনের দেশীয় খেলার চর্চা বাড়ানোর আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ছেলে-মেয়েরা মেধাবী। সুযোগ করে দিলে তারা আরও ভালো করতে পারবে। সব ধরনের খেলাকে আমাদের হাতে আনতে হবে। আমাদের কিছু দেশীয় খেলা, সেই ডাংগুলি থেকে শুরু করে, বিভিন্ন খেলাধুলা আগে প্রচলিত ছিল। সেগুলো আমাদের আবার চালু করা উচিত। আমাদের নিজস্ব দেশীয় খেলাগুলো, হাডুডু থেকে শুরু করে সবগুলো খেলা সক্রিয় রাখতে উদ্যোগ নিতে হবে। আমাদের ছেলে-মেয়েরাসহ সবাই মিলে উদ্যোগ নেবে, যেন দেশীয় খেলাগুলো হারিয়ে না যায়।’

তিনি আরও বলেন, ‘খেলাধুলাকে আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আমি চাই, আমাদের ছেলেমেয়েরা আরও বেশি উন্নত প্রশিক্ষণ নিক। তাদের উন্নত প্রশিক্ষণ দরকার। কাজেই আগে প্রশিক্ষক তৈরি করা একান্তভাবে দরকার। প্রতিটি বিভাগে ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান (বিকেএসবি) গড়ে তোলা হবে। যেন আমাদের ছোট্ট শিশুরা খেলাধুলায় আরও বেশি পারদর্শী হতে পারে। ছোট বেলা থেকে যদি শিশুদের খেলাধুলায় প্রশিক্ষণ দেয়া যায়, তাহলে তারা আগামীতে দক্ষতার পরিচয় দিতে পারবে।’

তিনি বলেন, ‘উপজেলা পর্যায়ে কয়েকটি মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব উপজেলায় এটি তৈরি করা হবে। যাতে লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার মাধ্যমে সুস্থ নাগরিক হয়ে পরিবার, সমাজ এবং দেশের জন্য অবদান রাখতে পারে আজকের শিশুরা। এটা (স্টেডিয়াম) তৈরি করার মূল লক্ষ্য হলো, তারা যেন কোনো নো কোনো খেলার সাথে সারা বছর যুক্ত থাকতে পারে। ক্রিকেট ও ফুটবল স্টেডিয়াম তো আছে সেগুলো আলাদা। কিন্তু উপজেলা পর্যায়ে কয়েকটি মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ করার একটা লক্ষ্য হচ্ছে, সেখানে সব ধরনের খেলাধুলা হবে, প্রতিযোগিতা হবে। আন্তঃস্কুল, আন্তঃকলেজ ও আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় খেলার প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য।’

পরে তিনি বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।