রাজধানীতে ১০ ফেব্রুয়ারি মাই ই-কিডস এবং ডিআইএস এর উদ্যোগে টেকনোপ্রেনিউর অলিম্পিয়াড ২০২৪ অনুষ্ঠিত হবে

পরিক্রমা ডেস্ক : তরুণদের আধুনিক প্রযুক্তিজ্ঞান উন্নত করা, তাদের মাঝে উদ্যোক্তাবৃত্তির প্রতি উৎসাহ ও উদ্দীপনা তৈরি করা এবং ইংলিশ মিডিয়াম ও ইংলিশ ভার্সন স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে আগামি ১০ ফেব্রুয়ারি মাই ই-কিডস এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এর উদ্যোগে রাজধানীতে ‘কৌতুহলী উদ্ভাবনী জাগরণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে আয়োজন করতে যাচ্ছে টেকনোপ্রেনিউর অলিম্পিয়াড ২০২৪। এই সহযোগিতামূলক প্রয়াসের লক্ষ্য কিডস পাজল, স্টিম প্রজেক্ট, কোডিং চ্যালেঞ্জ এবং জুনিপ্রেনিউরদের ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতা সহ আকর্ষণীয় প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বিভিন্ন বয়সের অংশগ্রহণকারীদের উদ্ভাবনীশক্তিকে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করা। এ প্রতিযোগিতা সবার জন্য উন্মুক্ত।

আজ ১৪ জানুয়ারি ২০২৪ ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের কনকোর্স হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন ড্যাফোডিল গ্রুপের প্রধান নিবার্হী কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ নুরুজ্জামান। উপস্থিত ছিলেন অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অধ্যক্ষ ড. মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান ও উপাধ্যক্ষ মহসীনা শারমিন নিশাত, ওয়াহিদা ইসলাম ঝুমুর (ইংলিশ ভার্সন) ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের ঊর্ধ্বতন সহকারি পরিচালক মোঃ আনোয়ার হাবিব কাজল।

সংবাদ সম্মেলনে জানাননো হয়, আগামি ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৩-৩০ মিনিট পর্যন্ত ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে এ আয়োজন চলবে এবং সেরা ৩ জন সুপার কিডকে পুরস্কৃত করা হবে এবং প্রত্যেক অংশগ্রহণকারী পাবে সনদ। মাই ই কিডস যেহেতু তরুণ শিক্ষার্থীদেরকে প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ওপর বেশি গুরুত্ব প্রদান করে সেহেতু টেকনোপ্রেনিউর অলিম্পিয়াড দেশের ইংলিশ মিডিয়াম ও ইংলিশ ভার্সনের শিক্ষার্থীদের উদ্যোক্তা তৈরির ক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরো জানাননো হয়, বাংলাদেশে অদ্যাবধি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল বা অন্যান্য বসরকারি প্রতিষ্ঠান টেকনোপ্রেনিউর অলিম্পিয়াড আয়োজন করেননি। মাই ই কিডস এবারই প্রথম অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেছে। করোনাকালীন সময়ে সমগ্র বিশ্ব একটি কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছে যার ফলশ্রম্নতিতে শিক্ষক শিক্ষার্থী অভিভাবকেরা প্রযুক্তির ব্যাপােও যে নতুন ধারণা পেয়েছে সেই ধারণাকে আরো শাণিত ও সক্ষমভাবে পরিচালনা করার জন্যে তরুণ শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তির প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব ও প্রযুক্তিকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে মাই ই কিডসের এই আয়োজন যুগান্তকারী একটি পদক্ষেপ।

বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ঘোষিত ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরির যে রূপকল্প করেছেন সে রূপকল্পকে বাস্তবে রূপদানের জন্য মাই ই কিডস কর্তৃক আয়োজিত এই টেকনোপ্রেনিউর অলিম্পিয়াড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আমাদেও দেশকে ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে নেয়ার ক্ষেত্রে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এধরনের কাজে সবসময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে থাকে বলে সংবাদ সম্মেরনে জানানো হয়।

রেজিস্ট্রেশনের সকল তথ্যাদি মাই ই কিডসের ওয়েবসাইটে বিস্তরিত রয়েছে। http://myekids.com/technopreneur-olympiad-2024, , যোগাযোগের জন্যঃ মাই ই কিডস্ তথ্য কেন্দ্র : ০১৭১৩৪৯৩২৯১।




বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও পার্বত্যবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি

পরিক্রমা ডেস্ক : পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা প্রধানমন্ত্রীর সাথে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও যথাযথ মর্যাদায় গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

আজ দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে নবনিযুক্ত মন্ত্রিসভার সদস্যদের সঙ্গে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

জনাব কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বিগত ০৭ জানুয়ারি ২০২৪ অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খাগড়াছড়ি পার্বত্যবাসীর ভোটের ম্যান্ডেট নিয়ে তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১১ জানুয়ারি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদে নিয়োগ লাভ করেন। পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল ধর্ম, বর্ণ, জাতি গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের সাথে সম্প্রীতির বন্ধনে সকলের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করার অঙ্গীকার নিয়েছেন বিজয়ী সংসদ সদস্য পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী জনাব কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা। তিনি আগামি পাঁচ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নে সাংবাদিকদের একান্ত সাক্ষাৎকার প্রদান করেছেন।

জনাব কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা এবং তাঁরই সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে পার্বত্যবাসীর সুখ-স্বাচ্ছন্দের সুব্যবস্থা করার লক্ষ্যে কাজ করার অঙ্গিকার ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পাঁচ বারের মতো প্রধানমন্ত্রী নিবাচিত হওয়ায় আমি তাঁকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। তাঁর কাছে আমি খাগড়াছড়ির পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মৃাতৃস্নেহে পার্বত্য চট্টগ্রামবাসীকে ভালোবাসেন এবং পার্বত্যবাসীর ভাগ্যোন্নয়নের জন্য তিনি খুবই আন্তরিক। যে কারণে বারবার পার্বত্যবাসীর দুর্যোগ, বিপর্যয়ে বা এলাকাবাসীর মধ্যে যদি কোনো ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয়, তা নিরসনে তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সাথে কাজ করেছেন ও আমাদের তাৎক্ষণিক সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন। একইসাথে বাংলাদেশের উন্নয়নের মূল স্রোতধারার সাথে পার্বত্য চট্টগ্রামকে নিয়ে আন্তরিকভাবে প্রধানমন্ত্রী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন এবং তাঁর নিরন্তর পরিশ্রমের কারণে পার্বত্য চট্টগ্রাম এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি উন্নত। খাগড়াছড়ি পার্বত্যবাসীদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল বলেন, পার্বত্যবাসীর শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার জন্য পার্বত্যবাসী আমাকে ভোটের ম্যান্ডেট দিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচিত করেছেন। আমি পার্বত্যবাসীর স্বপ্ন বাস্তবায়নে বাংলাদেশের মূল ধারায় সাথে সম্পৃক্ত রেখে কাজ চালিয়ে যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছি। একইসাথে আমি পার্বত্যবাসীর সুসম বন্টনের বিষয়েও সুদৃষ্টি রাখারও অঙ্গিকার করছি। বাংলাদেশের উন্নয়নের স্রোতধারার সাথে অনন্য এক মাত্রায় পার্বত্য চট্টগ্রামকে পৌঁছানোর জন্য সবসময়ই পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী জনাব কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা সচেষ্ট রয়েছেন বলে অভিমত প্রকাশ করেন। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল বলেন, একটা বড় পরিসরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছেন এজন্য আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞ। পৃথিবীর সব জায়গাতেই চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তারপরও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যেতে হবে। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেন, দীর্ঘ দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে পার্বত্য চট্টগ্রামে একসময় যে সংঘাত ছিল, ভ্রাতৃঘাতী ছিল, ভুল বুঝাবুঝি ছিল, পাহাড়ি ও বাঙালিদের মধ্যে একটা বড় ধরনের প্রাচীর তৈরি করা রাখা হয়েছিল তা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর অত্যন্ত দক্ষতার সাথে চুক্তির মধ্য দিয়েই নিরসন করেছিলেন। চুক্তি অনুসারে কিছু ধারার বাস্তবায়ন এখনও করার বাকি আছে। এবারে আমি চেষ্টা করব মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বদান্যতায় এবং পার্বত্যবাসীর সকলের সহযোগিতায় বাকি যে অসামপ্ত ধারাগুলো রয়েছে তা বাস্তবায়নের জন্য আমি কাজ করে যাবো।




বরিশাল বিভাগের এডিসি রুম্পা শিকদার বিটিভির রবীন্দ্র সঙ্গীতশিল্পী মনোনীত

পরিক্রমা ডেস্ক : বাংলাদেশ টেলিভিশনের রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন বরিশালের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) রুম্পা শিকদার। তিনি ৩১তম বিসিএসে উত্তীর্ণ হয়ে সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে মাদারীপুরে কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর তিনি বরিশালের উজিরপুরে সহকারী কমিশনার (ভূমির) দায়িত্ব পালন করেন।

রুম্পা ৩ বছরের বেশি সময় ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলায় ইউএনও হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। বর্তমানে তিনি বরিশালে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) হিসেবে কর্মরত আছেন।

উল্লেখ্য, রুম্পা সিকদার ২০১৫ সাল থেকে বরিশাল বেতারে রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী হিসেবে নিয়মিত সংগীত চর্চা করে আসছেন।




এক নজরে দেখে নেয়া যাক কোন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে কে!

পরিক্রমা ডেস্ক : আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের দায়িত্ব বণ্টন করা হয়েছে। এর মধ্যে নতুন মন্ত্রিসভায় স্থান পাওয়া বিদায়ী মন্ত্রিসভার কয়েকজনকে আগের মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেই রাখা হয়েছে। আবার আগের মন্ত্রিসভার কয়েকজনকে নতুন মন্ত্রিসভায় রাখা হলেও মন্ত্রণালয় পরিবর্তন করা হয়েছে। এছাড়া নতুন করে স্থান পাওয়া মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন নতুন মন্ত্রিসভার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের শপথবাক্য পাঠ করান। প্রধানমন্ত্রীসহ নতুন মন্ত্রিসভার সদস্য ৩৭ জন। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী ছাড়া পূর্ণ মন্ত্রী ২৫ জন। এর মধ্যে দুজন টেকনোক্র্যাট (সংসদ সদস্য নন)। এ ছাড়া ১১ জন প্রতিমন্ত্রী হচ্ছেন।

কে কোন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হলেন- পূর্ণ মন্ত্রীদের মধ্যে আ ক ম মোজাম্মেল হককে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়; ওবায়দুল কাদেরকে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়; আবুল হাসান মাহমুদ আলীকে অর্থ মন্ত্রণালয়; আনিসুল হককে আইন মন্ত্রণালয়; নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনকে শিল্প মন্ত্রণালয়; আসাদুজ্জামান খানকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়; মো. তাজুল ইসলামকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়; মুহাম্মদ ফারুক খানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়; মোহাম্মদ হাছান মাহমুদকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়; দীপু মনিকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়; সাধন চন্দ্র মজুমদারকে খাদ্য মন্ত্রণালয়; আবদুস সালামকে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়; মো. ফরিদুল হক খানকে ধর্ম মন্ত্রণালয়; র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়; নারায়ণ চন্দ্র চন্দকে ভূমি মন্ত্রণালয়; জাহাঙ্গীর কবির নানককে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়; মো. আবদুর রহমানকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়; মো. আবদুস শহীদকে কৃষি মন্ত্রণালয়; ইয়াফেস ওসমানকে (টেকনোক্র্যাট) বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়; সামন্ত লাল সেনকে (টেকনোক্র্যাট) স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়; মো. জিল্লুল হাকিমকে রেলপথ মন্ত্রণালয়; ফরহাদ হোসেনকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়; নাজমুল হাসানকে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়; সাবের হোসেন চৌধুরীকে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং মহিবুল হাসান চৌধুরীকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

কে কোন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হলেন- ১১ প্রতিমন্ত্রীর মধ্যে নসরুল হামিদকে বিদ্যুৎ বিভাগ; খালিদ মাহমুদ চৌধুরীকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়; জুনাইদ আহ্‌মেদকে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়; জাহিদ ফারুককে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়; সিমিন হোসেন রিমিকে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়; কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাকে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়; মহিববুর রহমানকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়; মোহাম্মদ আলী আরাফাতকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়; শফিকুর রহমান চৌধুরীকে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়; রুমানা আলীকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং আহসানুল ইসলামকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।




চুয়েটে “25th meeting of the Research Evaluation Committee (REC)” সভা অনুষ্ঠিত

পরিক্রমা ডেস্ক : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ  “25th meeting of the Research Evaluation Committee (REC)“ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিরেক্টরেট অফ রিসার্চ এন্ড এক্সটেনশন  (DRE)-এর উদ্যোগে আজ ১১ জানুয়ারী, ২০২৪ খ্রি:, বৃহস্পতিবার, বেলা ১১:০০ ঘটিকায় উক্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিল কক্ষে সভায় সভাপতিত্ব করেন চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। এতে সদস্য সচিব এর দায়িত্ব পালন করেন চুয়েট এর ডিরেক্টরেট অফ রিসার্চ এন্ড এক্সটেনশন (DRE)-এর পরিচালক অধ্যাপক ড. সজল চন্দ্র বনিক। সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮টি গবেষণা প্রকল্প অনুমোদিত হয়।




নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজন

পরিক্রমা ডেস্ক :  কর্মক্ষেত্রের একঘেয়েমি দূর করতে ১০ জানুয়ারী, ২০২৪ এক ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজন করেছে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি (এনএসইউ)। টুর্নামেন্টের ফাইনালে এনএসইউ কিংসকে ২-০ ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে এনএসইউ রয়েলস।

বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন এনএসইউ উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. আবদুর রব খান ও স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ফিজিক্যাল সায়েন্সের ডিন অধ্যাপক ড. জাভেদ বারী। ফাইন্যান্সিয়াল এইড অফিসের উদ্যোগে ‘এনএসইউ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ফুটবল লিগ’ এ অংশ নেয় চার দল। এনএসইউ রয়েলস ও এনএসইউ কিংসসহ বাকি দুটি দল হল এনএসইউ নাইট রাইডার্স ও এনএসইউ ওয়ারিয়র্স। এই আয়োজনের কো-অর্ডিনেশনের দায়িত্বে ছিলেন ফাইন্যান্সিয়াল এইড অফিসের পরিচালক জাফর ইকবাল রাসেল। 

দিনের প্রথম ম্যাচে এনএসইউ নাইট রাইডার্সকে ৪-০ ব্যবধানে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে এনএসইউ কিংস। দ্বিতীয় ম্যাচে এনএসইউ ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ১-০ গোলে জিতে ফাইনালের টিকেট কাটে এনএসইউ রয়েলস।

এই টুর্নামেন্টের মূল লক্ষ্য ছিল প্রশাসনিক বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে মেলবন্ধন তৈরি করা।




দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাজিমাত গড়লো বীমা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা




এক্সিম ব্যাংকের উদ্যোগে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠিত

পরিক্রমা ডেস্ক : এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড (এক্সিম ব্যাংক), রাউজান পাহাড়তলী শাখার উদ্যোগে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ বিভিন্ন হল, ক্যান্টিন এবং আবাসিক এলাকায় অস্থায়ীভাবে কর্মরতদের মাঝে শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল বিতরণ করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম মহোদয়। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন সিভিল এন্ড এনভায়রণমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন, মেকানিক্যাল এন্ড ম্যানুফেকচারিং ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ এবং রেজিস্ট্রার (অতি: দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. এ. এইচ. রাশেদুল হোসেন, স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রাশিদুল হাসান, ছাত্রকল্যাণ অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো: রেজাউল করিম, স্টাফ ওয়েলফেয়ার কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. সজল চন্দ্র বনিক, এক্সিম ব্যাংকের পাহাড়তলী শাখার ব্যবস্থাপক জনাব হাফিজুর রহমান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চুয়েট বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ, এক্সিম ব্যাংকের পাহাড়তলী শাখার অপারেশন ম্যানেজার জনাব মোহাম্মদ নিজামুল হক চৌধুরী, চুয়েটের উপ-পরিচালক জনাব মোহাম্মদ ফজলুর রহমান প্রমুখ।। 




পবিপ্রবি’তে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত

পরিক্রমা ডেস্ক : পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস-২০২৪ পালিত হয়েছে। দিবসটি পালন উপলক্ষ্যে ১০ জানুয়ারি, বুধবার সকাল ১১.০০ মি. বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনস্থ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি ও প্রশাসনিক ভবনের সম্মুখে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু’র আবক্ষ ভাস্কর্যে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত ও মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর মোহাম্মদ আলী। পরে বঙ্গবন্ধু’র আবক্ষ ভাস্কর্য পাদদেশে রেজিস্ট্রার (অ. দা.) প্রফেসর ড. সন্তোষ কুমার বসু’র সঞ্চালনায় সংক্ষিপ্ত আলোচনায় প্রধান অতিথি’র বক্তব্য রাখেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত। প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু’র মুক্তি সহজ বিষয় ছিলনা। তাঁর বিরুদ্ধে পাকিস্তানের সামরিক আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহীতার মামলায় মৃত্যুদন্ড প্রদান করা হয়েছিল। কিন্তু আন্তর্জাতিক চাপের মুখে তৎকালিন পাকিস্তান সরকার তাঁর মৃত্যুদন্ড কার্যকর করতে না পেরে তাঁকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু’র স্বদেশ প্রত্যাবর্তন সদ্য স্বাধীন বাঙালি জাতির কাছে ছিল একটি বড় প্রেরণা। তার এই প্রত্যাবর্তনকে আখ্যায়িত করা হয়েছিল ‘‘অন্ধকার হতে আলোর পথে যাত্রা হিসেবে”। তার আগমনের ছোয়ায় পূর্ণতা পায় মহান স্বাধীনতা। দীর্ঘ সংগ্রাম, ত্যাগ-তিতীক্ষা, আন্দোলন ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পর বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নেয়ার প্রশ্নে বাঙালি জাতি যখন কঠিন এক বাস্তবতার মুখোমুখি তখন পাকিস্তানের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন হাজার বছরের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁরই আদর্শ অনুসরন করে দেশকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। যার ধারাবাহিকতায় গত ৭ জানুয়ারি নিরঙ্কুশ জয়লাভের মাধ্যমে টানা চতুর্থবারের মত প্রধানমন্ত্রী’র দায়িত্বভার গ্রহণ করতে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। তার এ মহাবিজয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষ থেকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত।

অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যলয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন ।




চুয়েটে একাডেমিক কাউন্সিলের ১৪৯তম সভা অনুষ্ঠিত

পরিক্রমা ডেস্ক : চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর একাডেমিক কাউন্সিলের ১৪৯তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১০ই জানুয়ারী (বুধবার) ২০২৪ খ্রি. বেলা ১১:০০ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের একাডেমিক কাউন্সিল কক্ষে উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন চুয়েট একাডেমিক কাউন্সিলের সভাপতি ও মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। সভায় সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির। সভায় ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষেও সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষাসহ  বিভিন্ন একাডেমিক বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।