প্রিমিয়ার ব্যাংকের এমডি ও সিইও মোহাম্মদ আবু জাফর

দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসির নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও সিইও হিসেবে গতকাল যোগদান করেছেন মোহাম্মদ আবু জাফর। প্রিমিয়ার ব্যাংকে যোগ দেওয়ার আগে তিনি ঢাকা ব্যাংক পিএলসির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং চিফ বিজনেস অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০২১ থেকে তিনি ঢাকা ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ১৯৯০ সালে উত্তরা ব্যাংকে শিক্ষানবিস কর্মকর্তা হিসেবে ব্যাংকিং পেশায় তার কর্মজীবন শুরু করেন। ৩৪ বছরের বর্ণাঢ্য ব্যাংকিং কর্মজীবনে রেডিমেড গার্মেন্টস (আরএমজি) অর্থায়ন, অফশোর ব্যাংকিং, করপোরেট ব্যাংকিং, ট্রেজারি বিজনেস, ক্রেডিট ম্যানেজমেন্ট, বৈদেশিক বাণিজ্যে অর্থায়ন, ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংকিং এবং শাখা ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনাসহ ব্যাংকের সামগ্রিক পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন মোহাম্মদ আবু জাফর। বিজ্ঞপ্তি




টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুভেচ্ছাদূত উসাইন বোল্ট

পরিক্রমা ডেস্ক : অ্যাথলেট হিসেবে পরিচিত হলেও ছোটবেলা থেকেই ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা রয়েছে উসাইন বোল্টের। এই জ্যামাইকান অ্যাথলেটকে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুভেচ্ছাদূত করেছে আইসিসি।

ক্যারিবিয়ান অঞ্চল ও যুক্তরাষ্ট্রে আগামী ১ জুন থেকে শুরু হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এবারই প্রথম যুক্তরাষ্ট্র কোনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ইভেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে। বোল্ট মনে করেন,ক্রিকেটের প্রতি দ্রুতই আরও মনোনিবেশ করবে আমেরিকা।

বোল্ট বলেন, ‘টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুভেচ্ছাদূত হতে পেরে আমি আনন্দিত। ক্যারিবিয়ান থেকে উঠে আসা মানুষ আমি। ক্রিকেট জীবনেরই একটি অংশ। এই খেলাটি সবসময় আমার হৃদয়ে বিশেষ জায়গা নিয়ে আছে। বিশ্বকাপের মতো এমন মর্যাদাপূর্ণ টুর্নামেন্টের অংশ হতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি। বৈশ্বিকভাবে ক্রিকেটের উন্নতিতে অবদান রাখতে এবং বিশ্বকাপে নিজের শক্তি ও উৎসাহ দিয়ে কাজ করতে মুখিয়ে আছি আমি।’

দেশটিতে ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ নিয়েও আশাবাদী বোল্ট। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যখন তারা কোনো খেলাকে অনুসরণ করে, সেটা খুব ভালোভাবেই করে। আমি মনে করি, তারা যদি এটা ধরতে পারে, তাহলে সঠিক পথেই এগোবে। তাদের উৎসাহ সম্পর্কে আমি যা জানি, তা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফিরিয়ে আনতে পারলে দারুণ হবে।’




চুয়েটে “প্লাস্টিকমুক্ত টেকসই সামুদ্রিক পরিবেশ” শীর্ষক গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত

পরিক্রমা ডেস্ক :চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর পুরকৌশল বিভাগের অধীন SCIP প্লাস্টিক প্রজেক্টের উদ্যোগে “প্লাস্টিকমুক্ত টেকসই সামুদ্রিক পরিবেশ” শীর্ষক গবেষণার তথ্য বিনিময় বিষয় সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৪শে এপ্রিল (বুধবার) ২০২৪ খ্রি. সকাল ১০.০০ ঘটিকায় চট্টগ্রাম নগরীর দি হোটেল পেনিনসুলার ডালিয়া হলরুমে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন সাদার্ন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক, জার্মানির বাউহাউস ইউনির্ভাসিটি ওয়েইমারের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর ড. আলরিক বারবারা কুখ, চুয়েটের সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল, পুরকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. আয়শা আখতার, জার্মানির SCIP প্লাস্টিক প্রজেক্টের লিডার প্রফেসর ড. ইকার্ড ক্রাফট। অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপনসূচক বক্তব্য রাখেন SCIP প্লাস্টিক প্রজেক্টের সায়িন্টিফিক ডাইরেক্টর ও পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মোছাঃ ফারজানা রহমান জুথী। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালন করেন ড. ফারজানা খান ও তৃষা দাস। সেমিনারের টেকনিক্যাল সেশনে এতে গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জার্মানির গবেষক মি. গ্রেগর বায়াসটক এবং চুয়েটের SCIP প্লাস্টিক প্রজেক্টের সায়িন্টিফিক এক্সপার্ট ও পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল ও অধ্যাপক ড. আসিফুল হক।

– চুয়েটে “প্লাস্টিকমুক্ত টেকসই সামুদ্রিক পরিবেশ” শীর্ষক সেমিনারে চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলমসহ অন্যান্য অতিথি বৃন্দগণ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, “প্লাস্টিক দূষণ আমাদের পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে। তবে দীর্ঘদিন ধরে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার বাংলাদেশের উদ্যোগের অগ্রভাগে রয়েছে। এই প্রকল্পের লক্ষ্য চট্টগ্রামে একক-ব্যবহারে প্লাস্টিক এবং টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অনুশীলনের বিকল্প খুঁজে বের করা। আসুন, আমরা একসাথে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য মাত্রা অর্জন করি এবং সবার জন্য একটি পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যকর গ্রহ নিশ্চিত করার জন্য একযোগে কাজ করি।”



ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে ’নীল অর্থনীতি : চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগ’ শীর্ষক সেমিনার

পরিক্রমা ডেস্ক : ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ব্যবসা ও উদ্যোক্তা অনুষদের উদ্যোগে আজ ২৪ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটি, বিরুলিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে ’নীল অর্থনীতি : চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগ’ শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করা হয়। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. এস.এম. মাহবুব উল হক মজুমদার এবং সেমিনারে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতের পশ্চিম বঙ্গের টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির পরিচালক (গবেষণা) প্রফেসর ড. অভিজিৎ মিত্র। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির রেক্টর প্রফেসর ড. গৌতম সেনগুপ্ত, প্রফেসর ড. শম্পা মিত্র, টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরবকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণায়ের যুগ্মসচিব ড. এস.এম. জোবায়দুল কবির এবং ড. কে এম আজম চৌধুরী, চেয়ারম্যান, সমুদ্রবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

ভারতের পশ্চিম বঙ্গের টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির পরিচালক (গবেষণা) প্রফেসর ড. অভিজিৎ মিত্র তার মূল বক্তৃতায় সামুদ্রিক ভিত্তিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন, ইকো-সিস্টেমকে বিঘি্নত না করে সম্পদের ব্যবহার এবং বনের খরচে নগরায়নের প্রভাবের উপর জোর দেওয়ার আহ্বান জানান। প্রফেসর ডঃ গৌতম সেনগুপ্ত নীল অর্থনীতি এবং এর সামাজিক সুবিধার উপর উদ্যোক্তাবৃত্তির ব্যাখ্যা তুলে ধরেন। সেমিনারে প্রফেসর ডঃ শম্পা মিত্র, অর্থনৈতিক সুবিধা সহ ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাঁচাতে নীল অর্থনীতির গুরুত্ব বিশদভাবে বর্ণনা করেন। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. এস.এম. জোবায়দুল কবির বাংলাদেশ ও ভারত উভয় দেশের ক্ষেত্রেই নীল অর্থনীতির নীতি ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা সম্পর্কে তার অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ডঃ কে এম আজম চৌধুরী কক্সবাজারে টেকসই নীল অর্থনীতি সম্পর্কে ধারণা দেন। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এস.এম. মাহবুব উল হক মজুমদার, ব্লু ইকোনমি নিয়ে অংশগ্রহণকারীদের আলোচনার প্রধান বিষয়গুলো চিহ্নিত করেন এবং কয়েকটি সুপারিশ প্রদান করেন। সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ব্যবসা ও উদ্যোক্তা অনুষদেও ডীন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাসুম ইকবাল এবং ধন্যবাদ জ্হাপন করেন ড্যাফোডিল পরিবারের প্রধান নিবার্হী কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ নুরুজ্জামান।




How to Improve English as Your Second Language : Abir Shariar Dhrubo

Porikroma Desk : In our contemporary global landscape, English reigns as the predominant language for worldwide communication which is essential for communication in various spheres such as business, education, and international relations. For non-native speakers, mastering English can open doors to countless opportunities. However, improving proficiency in English as a second language requires dedication, consistent effort, and strategic approaches. Here are some effective methods to enhance your English skills:

Immerse Yourself in the Language: Surround yourself with English as much as possible. Watch English movies, listen to English music, and read English books. Immersion accelerates language learning by exposing you to different accents, vocabulary, and grammatical structures.

Practice Regularly: Like any skill, proficiency in English improves with practice. Dedicate a specific time each day to practice speaking, listening, reading, and writing in English. Engage in conversations with native speakers, participate in language exchange programs, or join online forums to practice writing.

Expand Your Vocabulary: Enhance your vocabulary by learning new words every day. Use flashcards, vocabulary apps, or online resources to memorize and understand the meanings, synonyms, and usage of words. Incorporate these new words into your conversations and writing to reinforce retention.

Focus on Pronunciation and Intonation: Pay attention to pronunciation and intonation patterns. Mimic native speakers, listen to pronunciation guides, and practice speaking aloud. Recording yourself and listening to the playback can help identify areas for improvement and refine your accent.

Grammar and Syntax: Mastering grammar and syntax is essential for clear communication. Work on understanding English grammar rules and practice applying them in context. Use grammar books, online exercises, and language learning apps to reinforce your understanding of grammar concepts.

Set Clear Goals: Define specific, achievable goals for your English language learning journey. Whether it’s passing a proficiency exam, conducting business meetings in English, or traveling confidently in English-speaking countries, having clear objectives will motivate you to stay committed to your learning process.

Seek Feedback: Don’t hesitate to seek feedback from teachers, tutors, or language exchange partners. Constructive criticism helps identify areas for improvement and provides valuable insights into your progress.

Be Patient and Persistent: Learning a language takes time and effort. Be patient with yourself and celebrate small victories along the way. Stay consistent, persevere through challenges, and maintain a positive attitude toward your learning journey.

Improving English proficiency as a second language is a rewarding endeavor that opens doors to personal, academic, and professional growth. By incorporating these strategies into your language learning routine, you can enhance your English skills and confidently navigate the diverse linguistic landscape of the global community.




এবার স্বাস্থ্যবীমার আওতায় এলো শাবিপ্রবির কর্মচারীরা

পরিক্রমা ডেস্ক : শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তার পর এবার স্বাস্থ্যবীমার আওতায় এলো শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) কর্মচারীরা। সহায়তা কর্মচারী ও সাধারণ কর্মচারীদের এ বীমার আওতায় নিয়ে আসা হয়। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রশাসনিক ভবন-২ এর সভাকক্ষে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এবং শাবিপ্রবির মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

এই অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে স্বাক্ষর করেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আমিনা পারভীন এবং প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের পক্ষে স্বাক্ষর করেন অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রফিকুল আলম ভুঁইয়া।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, কর্মচারীদের স্বাস্থ্যবীমার আওতায় নিয়ে আসার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সকলকে স্বাস্থ্যবীমার অন্তর্ভুক্ত করতে পেরেছি। দীর্ঘদিন ধরে নানা প্রচেষ্টা ও প্রতিকূলতা পার করে আমরা তা করতে পেরেছি৷ এটি আমাদের জন্য সহজ ছিল না। তাই প্রগতি লাইফ ইন্সুরেন্স সহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা অসুস্থ হলে একসাথে অনেক টাকা টাকা চিকিৎসা ব্যয় বাবদ বহন করতে পারেন না। এতে অনেক হিমশিম খেতে হয় তাদের। তবে বীমার আওতায় থাকার ফলে তারা এখান থেকে বড় ধরনের একটা চিকিৎসাজনিত সহায়তা পাবে, যা তাদের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। শিক্ষক কর্মকর্তা কর্মচারীরা চাইলে তাদের স্পাউস ও সন্তানদের এ বীমার অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে। পরিশেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের বীমার অন্তর্ভুক্ত করতে তাদেরকে বেশি বেশি অবহিত করার আহ্বান জানান উপাচার্য।

কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আমিনা পারভীন বলেন, স্বাস্থ্য বীমার আলোকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা চিকিৎসার জন্য সুযোগ সুবিধা পাবে। এটা আমাদের জন্য কল্যাণকর হয়ে দাঁড়াবে।  শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীদের পর কর্মচারীদের বীমার আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। ইতিমধ্যে বীমার অন্তর্ভুক্তির সুফল আমরা পাচ্ছি। তাই সকলকে বীমার আওতায় আসার আহ্বান জানাচ্ছি।

প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রফিকুল আলম ভুঁইয়া বলেন, স্বাস্থ্য বীমার অন্তর্ভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আমরা আলাদাভাবে গুরুত্ব দিয়ে থাকি। এই বীমাচুক্তির মাধ্যমে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি হলে কর্মচারীরা বছরে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা বীমা সুবিধা পাবেন।

এই চুক্তির আওতায় শর্তসাপেক্ষে কেমোথেরাপি, রেডিওথেরাপি, ডায়ালাইসিস, ফিজিওথেরাপির বহিরঙ্গণ চিকিৎসা (ডে কেয়ারের ভিত্তিতে) বাবদ খরচ বহন করা হবে। এতে হাসপাতালে ভর্তির পর একজন কর্মচারী (বীমাভূক্ত) সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বীমা সুবিধা নিতে পারবেন। অন্যদিকে ফ্যাকো সার্জারি বা কন্টাক্ট অপারেশনের ক্ষেত্রে প্রতিটি চোখের চিকিৎসা বাবদ সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকা সুবিধা পাবেন কর্মচারীরা।

এই বীমার অন্তর্ভুক্তির জন্য জনপ্রতি ৩ হাজার ২৫০ টাকা প্রিমিয়াম নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে স্পাউস ও তাঁদের সন্তানদের ক্ষেত্রে একটু ব্যতিক্রম হবে।

অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ, কর্মকর্তা সমিতির নেতৃবৃন্দ,  দপ্তর প্রধান, হল প্রভোস্ট, বিভাগীয় প্রধান, কর্মচারী সমিতির নেতৃবৃন্দসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।




ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি পারস্পরিক বিনিময় বৃদ্ধির জন্য এপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেডের সাথে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

পরিক্রমা ডেস্ক : জ্ঞান ভাগাভাগি এবং পারস্পরিক আদান-প্রদানকে উৎসাহিত করতে, অ্যাপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেড এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মধ্যে একটি কৌশলগত জোট চুক্তি গঠনে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) গতকাল ২২ এপ্রিল রাজধানীর বনানীতে অ্যাপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেড কাযার্লয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ইন্ডাস্ট্রি আকাডেমিয়া সহযোগিতার প্রেক্ষাপটে এ সমঝোতা স্মারকের উদ্দেশ্য, অ্যাপেক্স ডিএমআইটি এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মধ্যে পারস্পরিক উপকারী সম্পর্ক স্থাপন এবং অংশীদারিত্বকে উৎসাহিত করে একটি সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম বা জোট তৈরি করা, যা শিল্প খাতের চাহিদার জন্য স্নাতকদের আরও ভালভাবে সজ্জিত করার জন্য উল্লেখযোগ্য রূপান্তর ঘটাতে ভ’মিকা রাখবে। সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিল ফ্যামিলির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ড. মোঃ সবুর খান এবং এপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেডের চেয়ারম্যান মাইক কাজী। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির রেজিষ্টটা্রর ড. মোহাম্মদ নাদির বিন আলী, এবং অ্যাপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেড এর ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ সাদিকুর রহমান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেনড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সৈয়দ আকতার হোসেন, ব্যবসা ও উদ্যোক্তা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোঃ মাসুম ইকবাল, ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের পরিচালক ড. তানভীর ফিত্তিন আবির এবং এপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেড এর জেনারেল ম্যানেজার (এইচআর এবং অ্যাডমিন) ইসমত জাহান, ভাইস প্রেসিডেন্ট অপারেশন মীর গোলাম সালেক, হেড অব ব্র্যান্ড, মার্কটেনিং এন্ড স্ট্র্যাটেজি মেহেদী হাসান শামীম, হেড অব এইচআর এন্ড অ্যাডমিন আরিফ রহমান, এবং হেড অব আইসিটি নাজমুল ইসলাম খান।

এই চুক্তির অধীনে অংশীদারিত্বের ক্ষেত্রগুলি হবে ইন্টার্নশিপ প্লেসমেন্ট সাপোর্ট, জব ফেয়ার অয়োজন/রোড শো/ক্যাম্পাস রিক্রুটমেন্ট, জব প্লেসমেন্ট সাপোর্ট, ইন্ডাস্টি্রয়াল অ্যাটাচমেন্ট প্রোগ্রাম, ইন্ডাস্টি্র নেটওয়ার্কিং সেশন, জয়েন্ট রিসার্চ ইনিশিয়েটিভ, এম্পস্নয়িবিলিটি স্কিল ডেভেলপমেন্ট এবং প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম।

সমঝোতা স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে ড্যাফোডিল ফ্যামিলির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ড. মোঃ সবুর খান একটি নতুন মডেল নির্মাণের প্রস্তাব করেন। ডিন বা অন্যান্য অনুষদদের তাদের মূল্যবোধ সম্পর্কে জানতে এবং শিক্ষার্থীদের জন্য একটি পাঠ্যক্রম তৈরি করার জন্য এপেক্স ডিএমআইটি পরিদর্শন করার আহ্বান জানান তিনি। যদি অধিক সংখ্যক শিক্ষার্থী এপেক্স ডিএমআইটিতে কাজ করার আগ্রহ দেখায় সেক্ষেত্রে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি তাদের জন্য একটি বিশেষ ব্যবস্থা করবে তিনি বলে জানান। তিনি গো-এডু এবং আইওইউ-তে নতুন কোর্স পাঠ্যক্রমের সমতুল্য করারও আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্যে অ্যাপেক্স ডিএমআইটি লিমিটেডের চেয়ারম্যান মাইক কাজি বলেন, আমাদের ব্যবসার মূল উদ্দেশ্য হলো উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে এক মিলিয়ন মানুষের জীবনমান উন্নয়ন করা এবং তাদের সম্ভাবনাকে জাগ্রত করে ক্ষমতায়ন করা। এই সমোঝতা স্বাক্ষর আমাদের উদ্দেশ্যর সাথে মিলে যাচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি এই সমাঝোতা স্বাক্ষর তরুনদের সম্ভাবনাকে জাগ্রত করতে পারবে, এবং তাদের জীবনমান উন্নয়নে সহায়তা করবে। আমাদের এই যৌথ প্রচেষ্টা সুযোগ করে দিবে তাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ব্যাপক ভ’মিকা পালন করবে, যেই কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রতিজ্ঞা নিয়ে আমরা আমাদের ব্যবসা পরিচালনা করে থাকি।

 




জেনিথ লাইফের নতুন সেবা, বিকাশ অ্যাপে অটোমেটিক জমা হবে বীমার প্রিমিয়াম

পরিক্রমা ডেস্ক : বীমা গ্রাহকদের জন্য নতুন সেবা চালু করেছে জেনিথ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। প্রতিবার প্রিমিয়াম দেয়ার সময় প্রাহকদের আর মনে রাখার প্রয়োজন নেই। বিকাশ অ্যাপে তারিখ ও টাকার পরিমাণ সেট করে দিলেই প্রতি মাসের ঐ নির্দিষ্ট তারিখে অটোমেটিক জমা হয়ে যাবে আপনার ইন্স্যুরেন্স প্রিমিয়াম। দেশে দ্বিতীয় বীমা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সম্প্রতি এই সেবা চালু করেছে জেনিথ ইসলামী লাইফ।

যেভাবে বিকাশ অ্যাপ ইন্স্যুরেন্স প্রিমিয়াম অটো পে সেট করা যাবে:
বিকাশ অ্যাপে হোমস্ক্রিনের বিকাশ মেন্যু থেকে ‘অটো পে’ সিলেক্ট করতে হবে; ‘নতুন অটো পে চালু করুন’ অপশন সিলেক্ট করে ‘পে বিল’ সিলেক্ট করতে হবে। ‘ইন্স্যুরেন্স’ সিলেক্ট করে তালিকা থেকে প্রতিষ্ঠানের নাম সিলেক্ট করতে হবে এবং গ্রাহকের প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে।

প্রিমিয়ামের টাকার পরিমান উল্লেখ করে অটো পে’র তারিখ উল্লেখ করতে হবে; অটো পে চালু করতে গ্রাহকের বিকাশ পিন অটো পে চালু করতে স্ক্রিনের নিচের অংশ ট্যাপ করে ধরে প্রক্রিয়াটি সম্পন্য করতে হবে।

অটো পে সেট হয়ে গেলে একটি কনফার্মেশন এসএমএস পাবেন গ্রাহক তার মুঠোফোনে। এছাড়াএ প্রিমিয়াম জমা দেয়ার তারিখের আগের দিন বিকাশ আপনাকে মনে করিয়ে দিবে বিকাশ একাউন্টে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স রাখার কথা।
বিকাশ থেকে প্রিমিয়াম অটো পে’র জন্য কিছু শর্ত দিয়েছে। এসব শর্তের মধ্যে রয়েছে:
অটো পে চালু করার জন্য গ্রাহককে বিকাশ একাউন্ট থেকে প্রদত্ত অটো পে-এর বিবরণী অনুযায়ী ইন্স্যুরেন্স প্রিমিয়াম জমা দেয়ার তারিখ, শুরু করার তারিখ, ইন্স্যুরেন্স প্রিমিয়ামের পরিমাণ- এসব তথ্য দিয়ে অটো পে করার জন্য অনুমোদন দিতে হবে।

অটো পে-তে প্রিমিয়াম প্রদানের উল্লেখিত তারিখের আগে গ্রাহক তার মুঠোফোনের অ্যাপে নোটিফিকেশন পাবে। অটো পে-এর দিন সফলভাবে অটো পে-র জন্য গ্রাহকের বিকাশ একাউন্টে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স রাখতে বলা হয়েছে। অটো পে সফলভাবে হলে গ্রাহক কনফার্মেশন এসএমএস ও অ্যাপে নোটিফিকেশন পাবে।

গ্রাহক যেমন সফলভাবে অটো পে হওয়ার নোটিফিকেশন পাবে। তেমনি অটো পে ব্যর্থ হলে অটো পে ব্যর্থ হওয়ার নোটিফিকেশনও পাবে। অটো পে লেনদেনের জন্য বিকাশ কোনো অতিরিক্ত চার্জ কাটবে না।




বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া!

পরিক্রমা ডেস্ক : কোনো যাত্রী ১০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বে গেলে তার ভাড়ার ক্ষেত্রে এতদিন ধরে ছাড় (রেয়াত) দিয়ে আসছিল বাংলাদেশ রেলওয়ে। আগামী ৪ মে থেকে এ ছাড় প্রত্যাহার হচ্ছে। ফলে বাড়ছে সব ধরনের ট্রেনের ভাড়া। সোমবার (২২ এপ্রিল) বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাৎ আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।   

তিনি বলেন, আগামী ৪ মে থেকে রেয়াত প্রত্যাহারের মাধ্যমে ট্রেনের ভাড়া সমন্বয় করা হবে। ট্রেনের ভাড়া কী হারে বাড়ছে, এ প্রশ্নের জবাবে মহাপরিচালক বলেন, এটা রেলওয়ের বাণিজ্যিক শাখা নির্ধারণ করবে।

রেলওয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, ১০১ থেকে ১৫০ কিলোমিটার ভ্রমণে একজন যাত্রীর রেয়াত কর ২০ শতাংশ, ২৫১ থেকে ৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ২৫ শতাংশ আর ৪০০ কিলোমিটারের ওপরে ভ্রমণে ৩০ শতাংশ রেয়াত কর নির্ধারিত আছে।

সূত্রটি জানিয়েছে, ৪ মে থেকে যদি একজন যাত্রী ট্রেনে ১০০ কিলোমিটারের বেশি ভ্রমণ করেন, তাহলে তাকে ভাড়া বেশি দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেলের এই প্রস্তাবনা অনুমোদন করেছেন। যা এই মাসের ১ তারিখ থেকে কার্যকর হওয়ার কথা ছিল।

বাংলাদেশ রেলওয়ে এ সংক্রান্ত গণবিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, এতদ্বারা সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক ও সেকশনভিত্তিক রেয়াতি প্রদান করা হয়। ২০১২ সালে সেকশনাল রেয়াত রহিত করা হলেও দূরত্বভিত্তিক রেয়াত বলবৎ থাকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ রেলওয়েতে যাত্রীবাহী ট্রেনসমূহে ভাড়া বৃদ্ধি না করে শুধু বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তৎপ্রেক্ষিতে সব প্রকার যাত্রীবাহী ট্রেনে বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তটি আগামী ৪ মে থেকে কার্যকর করা হবে।

এর আগে গত ১৬ মার্চ বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাৎ আলী রেলের ভাড়া বাড়ছে বলে জানিয়েছিলেন। সেসময় ভাড়া বৃদ্ধির গুঞ্জন ওঠার পরে রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, রেলের ভাড়া বৃদ্ধির কোনো পরিকল্পনা নেই।

এর আগে ২০১২ ও ২০১৬ সালে ভাড়া বাড়িয়েছিল রেলওয়ে। ২০১২ সালের অক্টোবরে সর্বনিম্ন ৫ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১১০ শতাংশ পর্যন্ত ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল। পরে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে আরেক দফায় রেলের ভাড়া বাড়ানো হয় ৭ থেকে ৯ শতাংশ। এর প্রায় সাত বছর পর ২০২৩ সালের শেষার্ধে রেলওয়ের বিভিন্ন সেতু ও ভায়াডাক্টে পন্টেজ চার্জ আরোপের মাধ্যমে আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়।

রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক রেয়াতি সুবিধা চালু হয়েছিল ১৯৯২ সালে। এর মধ্যে সেকশনভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহার করা হয় ২০১২ সালে। দূরত্বভিত্তিক রেয়াত সুবিধার কারণে দূরপাল্লার ভ্রমণে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ হয় দূরত্বের তুলনায় কম।




বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির নতুন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম

পরিক্রমা ডেস্ক : দেশের অন্যতম বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি (বিইউ) উপ-উপাচার্য পদে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম। আগাামী চার বছরের জন্য রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মোঃ সাহাবুদ্দিন তাঁকে এ পদে নিয়োগ দিয়েছেন। গত মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল ২০২৪) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রনালয়।

প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে, মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের অনুমোদনক্রমে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ এর ধারা ৩১ (১) অনুযায়ী অধ্যাপক ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম কে উপ-উপাচার্য পদে নিয়োগ প্রদান করা হলো।
আন্তর্জাতিক মানের কর্মমুখী ও মানসম্মত উচ্চশিক্ষায় অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন সাবেক অধ্যাপক ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিইউ’র বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান কাজী জামিল আজহার।

অধ্যাপক ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ১৯৮৩ সালে মৎস্য অধিদপ্তরে তার কর্মজীবন শুরু করেন, ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে যোগদান করেন এবং সেখানে প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে প্রায় ২৭ বছর কাজ করেন। তিনি ২০১১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন এবং ডিন, প্রধান ও পরিচালকের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন। তিনি অসামান্য গবেষণা কৃতিত্বের জন্য ২০০৯ সালে জাতীয় পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি এ পর্যন্ত ১০৩ টি জার্নাল নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন।