গোপালগঞ্জ টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সচিব জনাব এ কে এম শামিমুল হক ছিদ্দিকী

 

টুংগীপাড়া, গোপালগঞ্জ, ২২ জুন ২০২৪

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব এ কে এম শামিমুল হক ছিদ্দিকী আজ গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে সেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকলের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাতে যোগ দেন পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব এ কে এম শামিমুল হক ছিদ্দিকী।

গোপালগঞ্জ টুংগী পাড়ায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব এ কে এম শামিমুল হক ছিদ্দিকী বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যকে সামনে রেখে সরকারের নীতি ও আদর্শ অনুযায়ী পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার জনস্বার্থে তিন জেলায় উন্নয়ন কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন, আমরা দেশের উন্নয়নে কাজ করে যাবো। সরকারের দিক নির্দেশনা অনুযায়ী পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনে আমরা সদা সোচ্চার থাকবো।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব সজল কান্তি বনিক, উপসচিব কাজী মোহাম্মদ চাহেল তস্তুরী, উপসচিব মোঙ্গল চন্দ্র পাল, উপসচিব (সচিবের পিএস) মো. শরিফুল ইসলাম, সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আজিজুল হক, মন্ত্রণালয়ের সহকারী মেইনটেনেন্স ইন্জিনিয়ার হাবিবুল্লাহ নাহিদ উপস্থিত ছিলেন।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব এ কে এম শামিমুল হক ছিদ্দিকী ১৩ম বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারে যোগদানের মাধ্যমে ১৯৯৪ সালের ২৫ এপ্রিল কর্মজীবন শুরু করেন। চাকুরী জীবনের শুরুতে তিনি সহকারী কমিশনার হিসেবে খুলনা ও কুষ্টিয়া কালেক্টরেট এবং সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টর হিসেবে কুষ্টিয়া কলেক্টরেটে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে তিনি মেহেরপুর সদর এবং সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে কাজ করেন। চাকরি জীবনে তিনি খুলনা জেলার কয়রা উপজেলায়, সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলায় এবং চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসেবে রাজবাড়ী জেলায় এবং উপপরিচালক হিসেবে বিপিএটিসি, সাভার-এ কাজ করেন। এছাড়া তিনি মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ ও সমাজ সেবা অধিদপ্তর, খুলনা এর পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

তিনি পিরোজপুর ও পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।তিনি যুগ্মসচিব এবং অতিরিক্ত সচিব হিসেবে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং অতিরিক্ত সচিব হিসেবে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি শেখ হাসিনা জাতীয় যুব ইনস্টিটিউট-এর মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।পরবর্তীতে তিনি জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ এর চেয়ারম্যান পদে কর্মরত ছিলেন। গত ৩১.১২.২০২২ খ্রি: তারিখে সচিব পদে পদোন্নতি পেয়ে ০১.০১.২০২৩ খ্রি: তারিখ থেকে ভূমি আপীল বোর্ডের চেয়ারম্যান (সচিব) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। গত ১২ জুন ২০২৪ তারিখে তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে যোগদান করেন।




এনবিআরের পদ থেকে সরানো হলো মতিউরকে

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্ট মতিউর রহমানকে তার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁকে অর্থমন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগে সংযুক্ত করা হয়েছে।




রাজধানী ঢাকার বংশাল ও কেরাণীগঞ্জ এলাকায় ভেজাল কসমেটিকস, শিশু খাদ্য, অনুমোদনবিহীন ক্যাবল, পাইপ এবং এলপিজি গ্যাস উৎপাদন, মজুদ ও বিক্রি করায় ০৮টি প্রতিষ্ঠানকে র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৩০ লক্ষ টাকা জরিমানা; অনাদায়ে ০১ জনকে ০৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান।

১। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই র‌্যাব দেশের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষে সবধরনের অপরাধীকে আটক করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। এছাড়া প্রতারণা ও জালিয়াতি দমন র‌্যাবের একটি গুরূত্বপূর্ণ ও চলমান অভিযান। র‌্যাবের এই অভিযান দেশের সকল মহলে প্রশংসিত হয়েছে।

২। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল ১০ জুন ২০২৪ খ্রিঃ তারিখ সকাল ১০:০০ ঘটিকা হতে অদ্য ১১ জুন ২০২৪ খ্রিঃ তারিখ মাঝরাত ০১:৩০ ঘটিকা পর্যন্ত র‌্যাব এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোঃ মাজহারুল ইসলাম ও র‌্যাব-১০ এর সমন্বয়ে একটি আভিযানিক দল রাজধানী ঢাকার বংশাল ও কেরাণীগঞ্জ এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত কার্যক্রম সম্পন্ন করেন। এ সময় বিএসটিআই এর প্রতিনিধির উপস্থিতিতে উক্ত ভ্রাম্যমাণ আদালত উল্লেখিত এলাকায় ভেজাল কসমেটিকস, শিশু খাদ্য, অনুমোদনবিহীন ক্যাবল, পাইপ এবং এলপিজি গ্যাস উৎপাদন, মজুদ ও বিক্রি করার অপরাধে ০৮টি প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ৩০,০০,০০০/- (ত্রিশ লক্ষ) টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে ০১ জনকে ০৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন। যার মধ্যে

১। স্যাটেলাইট এলপিজি প্লান্ট’কে নগদ-৪,০০,০০০/- (চার লক্ষ) টাকা, ২। এইচ.আর. পলিমার ইন্ডিস্ট্রিজ’কে নগদ-৩,০০,০০০/- (তিন লক্ষ) টাকা, ৩। নানিয়া ক্যাবল লিমিটেড’কে নগদ-৫,০০,০০০/- (পাঁচ লক্ষ) টাকা, ৪। কাবিদ ইলেক্ট্রো ভেনচার’কে নগদ-৩,০০,০০০/- (তিন লক্ষ) টাকা, ৫। মিজুকি হাউজ হোল্ড প্রোডাক্ট’কে নগদ-৩,০০,০০০/- (তিন লক্ষ) টাকা, ৬। মিসেস ওয়ালটার এন্ড মনার্ক কর্পোরেশন’কে নগদ-৫,০০,০০০/- (পাঁচ লক্ষ) টাকা, ৭। পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং কেটনোলজি’কে নগদ-৫,০০,০০০/- (পাঁচ লক্ষ) টাকা ও ৮। কাদের এগ্রো ফুড এন্ড ভেবারেজ’কে নগদ-২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা করে জরিমানা প্রদান করেন। এছাড়া উক্ত মোবাইল কোর্ট জিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে বেশকিছু বৈদ্যুতিক তার জব্দ ও ধ্বংশ করা হয়।

৩। প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায় যে, বেশ কিছুদিন যাবৎ এই অসাধু ব্যবসায়ীরা ভেজাল কসমেটিকস, শিশু খাদ্য, অনুমোদনবিহীন ক্যাবল, পাইপ এবং এলপিজি গ্যাস উৎপাদন, মজুদ ও বাজারজাত করে আসছিল।




ফিলিপাইনের রাষ্ট্রদূতের সাথে বিপিসিসিআই সভাপতি হুমায়ুন রশীদের বৈঠক

বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিপাইনের রাষ্ট্রদূতের সাথে সাক্ষাৎ
করেছেন বাংলাদেশ ফিলিপাইন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির
(বিপিসিসিআই) নবনিযুক্ত সভাপতি হুমায়ুন রশীদ। এ সময় তার সাথে ছিলেন সংগঠনটির
সহসভাপতি ইমরান আহমেদ। সোমবার ঢাকাস্থ ফিলিপাইন দূতাবাসে এক ঘণ্টাব্যাপী এ
বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠক চলাকালে, নতুন নির্বাচিত কমিটির পক্ষ থেকে হুমায়ুন রশীদ ও ইমরান আহমেদ
বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিপাইনের রাষ্ট্রদূতের সাথে দেখা করে কার্যকরী বাণিজ্য
কৌশলসহ দুই দেশের মধ্যে ব্যবসায়ের সম্ভাব্য সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ
আলোচনা করেন। বৈঠকে বিপিসিসিআই সভাপতি ও সহসভাপতি ২০২৪ ও ২০২৫ সালে
সংগঠনের লক্ষ্য তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশ ও ফিলিপাইনের মধ্যকার অর্থনৈতিক
সম্পর্ক শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে সংগঠনের প্রতিশ্রুতির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
ফলপ্রসূ এ বৈঠকে বাংলাদেশ ও ফিলিপাইনের মধ্যকার ভবিষ্যৎ সহযোগিতামূলক
কার্যক্রম এবং অংশীদারিত্বের সুযোগ নিয়ে ধারনা বিনিময় করা হয়, যেখানে উভয়
পক্ষই নতুন সুযোগ এবং বিদ্যমান বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার করার ক্ষেত্রে উৎসাহ
প্রকাশ করে।

বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল দুই অর্থনীতির দেশ – বাংলাদেশ ও ফিলিপাইনের মধ্যে
ব্যবসা-বাণিজ্যসহ দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানীয়
প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে বিপিসিসিআই। ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত বিপিসিসিআই
দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে পরিসর
বাড়ানোর লক্ষ্য অর্জনেও ভূমিকা রাখে।




বাইউস্টের অষ্টম সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি (বাইউস্ট)-এর ৮ম সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১১ জুন) সকাল সাড়ে দশটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

বাইউস্টের উপাচার্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. হাবিবুল হক, পিএসসি, পিএইচডি-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক বিষয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

সভায় উপস্থিত ছিলেন বাইউস্টের ট্রেজারার প্রফেসর কর্নেল মো. মোশাররফ হোসেন (অব.), দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আলাউদ্দিন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্ম সচিব (পরিকল্পনা অধিশাখা) মুহাম্মদ জহুরুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ও বিটিআরসি-এর কমিশনার ড. মুশফিক মান্নান চৌধুরী, আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট এর শিক্ষা শাখার পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম গোলাম আমবিয়া এএফডব্লিউসি, পিএসসি (অব.), কুমিল্লা সেনানিবাসের কর্নেল এডমিন- কর্নেল মঞ্জুরুল হাসান খান, বিজিবিএম, বাইউস্টের রেজিস্ট্রার কর্নেল মো. বদরুল আহসান, পিএসসি (অব.), রেজিস্ট্রার (নতুন) কর্নেল শেখ মাসুদ আহমেদ, এসপিপি, পিএসসি, এমফিল (অব.), সিভিল এন্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. শাফি উদ্দিন মিয়া এবং সায়েন্স এন্ড হিউম্যানিটিজ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. ওয়াহিদা জামান লস্কর।




চুয়েটে কিউএসি এর ৬ষ্ঠ সভা অনুষ্ঠিত

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ালিটি এস্যুরেন্স কমিটি (কিউএসি)-এর ৬ষ্ঠ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে আজ ১১ই জুন (মঙ্গলবার) ২০২৪ খ্রি. বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট কক্ষে আইকিউএসি কর্তৃক আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন চুয়েটের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। সভায় উপস্থিত ছিলেন চুয়েটের মাননীয় প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দীন আহাম্মদ, পুর ও পরিবেশ প্রকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল, তড়িৎ ও কম্পিউটার প্রকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. এ.এইচ. রাশেদুল হোসেন, মেকানিক্যাল অ্যান্ড  ম্যানুফ্যাকচারিং অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. কাজী আফজালুর রহমান, স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রাশিদুল হাসান, ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক, ইনস্টিটিউট অব রিভার, হারভার অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এর পরিচালক অধ্যাপক ড. আসিফুল হক, রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, আইকিউএসি’র পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান ভূঁইয়া, ডুয়েট আইকিউএসি’র পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রাজু আহমেদ, আইকিউএসি’র অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. সানাউল রাব্বী ও কম্পট্রোলার জনাব মোঃ শফিকুল ইসলাম।




বিসিকের উদ্যোগে “উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে বিসিকের ভূমিকা” শীর্ষক আলোচনা সভা এবং ‘কারুশিল্প পুরস্কার ১৪৩০’ প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজন

বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) এর আয়োজনে গতকাল সোমবার, ১০ জুন ২০২৪ তারিখে
ওয়েসিস মিলনায়তন, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও, ঢাকায় ‘উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে
বিসিকের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভা এবং ‘কারুশিল্প পুরস্কার ১৪৩০’ প্রদান অনুষ্ঠান সফলভাবে অনুষ্ঠিত
হয়েছে।
অনুষ্ঠানে মাননীয় শিল্পমন্ত্রী জনাব নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এমপি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব জাকিয়া সুলতানা, সিনিয়র সচিব, শিল্প মন্ত্রণালয়। মূল প্রবন্ধ
উপস্থাপক হিসেবে ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, মুখ্য উপদেষ্টা ও প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য, ইস্ট ওয়েস্ট
ইউনিভার্সিটি এবং সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক তার মূল্যবান বক্তব্য প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব
করেন জনাব সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, চেয়ারম্যান (গ্রেড-১), বিসিক।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় শিল্পমন্ত্রী বলেন, "রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের
অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিসিক এক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা পালন করছে, যা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নকে
ত্বরান্বিত করছে।" বিসিকের উদ্যোগে দেশের কারুশিল্পের উন্নয়ন ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায়
সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
জনাব জাকিয়া সুলতানা বিসিকের সাফল্যের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, বিসিকের উদ্যোগে দেশের কারুশিল্পীদের
মধ্যে তাঁদের কাজের দক্ষতার স্বীকৃতি স্বরুপ কারুশিল্প পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। এই পুরস্কার
কারুশিল্পীদের উৎসাহ প্রদানের পাশাপাশি আবহমান বাংলার সৃজনশীল কারুশিল্পের ঐতিহ্যকে ধরে রাখার
প্রয়াসকে ত্বরান্বিত করবে।
মূল প্রবন্ধে ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বলেন, "শিল্পায়নে কর্মসংস্থান ও জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন অব্যাহতভাবে
জরুরী। আনুমানিক ৪০/৪২ লাখ সিএমএস উদ্যোক্তাকে চিহ্নিত করে বিসিক এর অধীনে পর্যায়ক্রমে প্রকল্প মান,
প্রকল্প তৈরী, বাজার সমীক্ষা, অর্থায়ন (সহজশর্তে) প্রচেষ্টা ও দেশে-বিদেশে বাজারজাতকরণ এবং মূল্যায়ন ও
সমীক্ষা সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে যুক্তরাষ্ট্রের আদলে ইনকিউবেটর স্থাপন করা সমীচিন হবে।
সভাপতির বক্তব্যে বিসিক চেয়ারম্যান বলেন, বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান বিসিক উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও
কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়া এবং প্রধানমন্ত্রী
জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালে শিল্পসমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে
চলেছে।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত আলোচক হিসেবে জনাব শ্যামল দত্ত, সম্পাদক, দৈনিক ভোরের কাগজ এবং জনাব মোঃ
হাফিজুর রহমান, সদস্য, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন তাদের মূল্যবান মতামত প্রদান করেন। আলোচকগণ
ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উন্নয়নে বিসিকের ভূমিকার প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতে এর আরও উন্নতির উপর
গুরুত্বারোপ করেন।

 

অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে বিভিন্ন উদ্যোক্তা সংগঠনের প্রতিনিধিগণ, দেশী-বিদেশী বিভিন্ন চেম্বার
অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রতিনিধিগণ, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত
কমার্শিয়াল কাউন্সিলরগণ, বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার
প্রতিনিধিগণ, বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
উন্মুক্ত আলোচনায়, উপস্থিত অতিথিরা বিসিকের কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে মতামত ব্যক্ত
করেন। এরপর ‘কারুশিল্প পুরস্কার ১৪৩০’ প্রদান করা হয়, যা দেশের কারুশিল্পীদের মধ্যে সৃজনশীলতা ও
উদ্ভাবনী ক্ষমতাকে স্বীকৃতি প্রদান করেছে। ‘কারুশিল্প পুরস্কার-১৪৩০’ উপলক্ষে কারুশিল্পীদের কাজের
দক্ষতা, গুনগতমান ও ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতার স্বীকৃতিস্বরূপ ১ জন কারুশিল্পীকে শ্রেষ্ঠ কারুশিল্পী হিসেবে
কারুরত্ন এবং ৯ জন কারুশিল্পীকে দক্ষ কারুশিল্পী হিসেবে কারুগৌরব পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। এবছর শ্রেষ্ঠ
২৮ জ্যৈষ্ঠ
১৪৩১
১১ জুন ২০২৪

কারুশিল্পী হিসেবে শোলা শিল্পের জন্য কারুরত্ন পুরস্কার পেয়েছেন ঝিনাইদহের গোপেন্দ্র নাথ চক্রবর্ত্তী।

বিজয়ী প্রত্যেককে পুরস্কার হিসেবে সনদপত্র, ক্রেস্ট এবং শ্রেষ্ঠ কারুশিল্পী (কারুরত্ন) কে ৫০,০০০/-
(পঞ্চাশ হাজার) টাকার ও দক্ষ কারুশিল্পীদের (কারুগৌরব) প্রত্যেককে ৩০,০০০/- (ত্রিশ হাজার) টাকার চেক
প্রদান করা হয়। পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ তাদের অনুভূতি প্রকাশ করেন এবং বিসিকের প্রতি কৃতজ্ঞতা
জানান। অনুষ্ঠানস্থলে হস্ত ও কারুশিল্প পণ্যের প্রদর্শনীর ব্যবস্থা ছিল যেখানে জামদানি, শতরঞ্জি,
শীতলপাটি, পাটজাত, মণিপুরী শাড়ি, চামড়াজাত, খাদ্যজাত, বাঁশ-বেতজাত ইত্যাদি পণ্যের ১৫টি স্টলে বিসিকের
উদ্যোক্তারা তাঁদের উৎপাদিত পণ্যসমূহ প্রদর্শন করেন।
উক্ত আলোচনা সভা ও পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান দেশের কারুশিল্প উন্নয়নে এবং শিল্পীদের মধ্যে উদ্ভাবনী
চেতনা ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধিতে অনুপ্রাণিত করবে বলে সকলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। পরিশেষে, নৈশভোজের মাধ্যমে
অনুষ্ঠান সমাপ্ত হয়।




আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনে সকল রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হবে : ওবায়দুল কাদের

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনে দেশের সকল নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হবে বলে জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
আজ সোমবার দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক সভা শেষে তিনি এ কথা বলেন। মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ, ঢাকা সিটি’র দুই মেয়র  এবং ঢাকা জেলার সংসদ সদস্যদের সঙ্গে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, কে প্রতিপক্ষ তা বিবেচ্য নয়। প্লাটিনাম জয়ন্তীতে সকল নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানাবে আওয়ামী লীগ।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের পর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে  প্রস্তুতি গ্রহনের এই সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত হতে যাচ্ছে। ২৩ তারিখ সকালে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে প্লাটিনাম জন্মজয়ন্তী উদযাপনের শুভ উদ্বোধন করবেন বঙ্গবন্ধু কন্যা আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ২৩ তারিখ বিকেল তিনটায় আলোচনা সভা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। শুরুতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থাকবে। এছাড়া প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে রাজধানীর রবীন্দ্র সরোবরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও হাতির ঝিলে নৌকা বাইচ ও সাইকেল র‌্যালি অনুষ্ঠিত হবে।
সারাদেশে ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত হবে বলেও জানান কাদের।
বৈঠকে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক ও মির্জা আজম, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, দলের কার্যনির্বাহী সদস্য সাঈদ খোকন এমপি ও ঢাকা ১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন চৌধুরী নিখিল এমপি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।




মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানা তৃতীয় মেয়াদে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদির শপথ অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে আজ সন্ধ্যায় নয়াদিল্লি থেকে দেশে ফিরেছেন ।
প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইট আজ সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরন করে।
এরআগে ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে নয়াদিল্লির ভিভিআইপি বিমানবন্দর পালাম এয়ার ফোর্স স্টেশন থেকে রওনা দেয়।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের সচিব (পূর্ব) জয়দীপ মজুমদার, বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা এবং ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. মুস্তাফিজুর রহমান বিমান বন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান।
ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শনিবার নয়াদিল্লি যান শেখ হাসিনা।
রোববার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনে শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি একান্তে বৈঠক করেন।
বৈঠকে শেখ হাসিনা টানা তৃতীয় মেয়াদে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য তার ভারতীয় সমকক্ষকে অভিনন্দন জানান এবং তাকে তার সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।
বৈঠকে দুই নেতা বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আগামী দিনগুলোতে আরো দৃঢ় করার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এদিন টানা তৃতীয়বারের মত ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যরা।
শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, ভুটান, নেপাল, মরিশাস ও সিশেলস-এর শীর্ষ নেতারাও মোদির শপথ-গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ  দেন। অনুষ্ঠানে ৮ হাজারেরও বেশি বিশিষ্টজন উপস্থিত ছিলেন।
নেতৃবৃন্দ পরে একই সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু আয়োজিত ভোজসভায় যোগ দেন।
এছাড়া, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে আজ সকালে তাঁর আবাসস্থলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
পরে, ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং এর প্রাক্তন বিদেশ মন্ত্রী সুব্রহ্মণ্যম জয়শঙ্কর একই স্থানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করেন।
এর আগে রোববার সকালে শেখ হাসিনা বিজেপির সিনিয়র নেতা এল কে আদভানির সঙ্গে তার নয়াদিল্লির বাসভবনে দেখা করেন এবং কুশল বিনিময় করেন।
পরে বিকেলে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী দাশো শেরিং তোবগে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
এর আগে বুধবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি টেলিফোনে কথোপকথনের সময় তার সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য তার বাংলাদেশের প্রতিপক্ষকে আমন্ত্রণ জানান। শেখ হাসিনা আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন।
মোদির বিজেপি নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রাটিক এলায়েন্স ২৯৩টি আসন নিয়ে সাধারণ নির্বাচনে জিতেছে এবং ভারতের বিরোধী দল ২৩৪টি আসন পেয়েছে।




কুয়েটে ‘প্রিপারেশন অফ এপিএ ডকুমেন্টস ফর বিল্ডিং এ স্মার্ট ইউনিভার্সিটি’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয় (কুয়েট) এর ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর আয়োজনে দিনব্যাপী ‘প্রিপারেশন অফ এপিএ ডকুমেন্টস ফর বিল্ডিং এ স্মার্ট ইউনিভার্সিটি’ ( Preparation of APA Documents for Building a Smart University ) শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১০ জুন সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় বিশ^বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সভাকক্ষে প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সোবহান মিয়া। প্রশিক্ষণে রিসোর্স পার্সন হিসেবে এপিএ বিষয়ক আলোচনা করেন ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের উপ-রেজিস্ট্রার (শিক্ষা-৩) রাজীব মাহমুদ শামীম পারভেজ  এবং তথ্য অধিকার বিষয়ে আলোচনা করেন কুয়েটের জনসংযোগ ও তথ্য শাখার সহকারী পরিচালক মনোজ কুমার মজুমদার।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইকিউএসি’র পরিচালক প্রফেসর ড. নরোত্তম কুমার রায় এবং স্বাগত বক্তৃতা করেন আইকিউএসি’র অতিরিক্ত পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আরিফুজ্জামান। প্রশিক্ষণে বিশ^বিদ্যালয়ের বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।