স্প্রিং ২০২৪ ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে নবীনদের স্বাগত জানালো এনএসইউ

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি স্প্রিং সেমিস্টার-২০২৪ ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের আয়োজন করেছে। ইউনিভার্সিটির চারটি স্কুলের ১৭টি বিভাগে স্নাতক (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষায় অসাধারণ ফলাফলের জন্য ২৩ জনকে মেধাভিত্তিক শতভাগ বৃত্তি প্রদান করা হয়।
নবীন শিক্ষার্থীদের জন্য এই সেমিস্টার-ভিত্তিক ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম উল্লেখযোগ্য একটি ইভেন্ট। এর মূল লক্ষ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃতি এবং একাডেমিক পদ্ধতির সাথে শিক্ষার্থীদের পরিচিত করা।
 
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য ও ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. জুনাইদ কামাল আহমাদ, বিশেষ অতিথি এনএসইউ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য মিসেস ইয়াসমিন কামাল, এবং ওরিয়েন্টেশন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আনিসুল হক। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন এনএসইউ উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম।

পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত ও জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়, এরপর এনএসইউর ইতিহাস, ঐতিহ্য, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

এনএসইউর রেজিস্ট্রার ড. আহমেদ তাজমীন নতুন ব্যাচের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে স্বাগত বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, তোমরা জীবনের নতুন অভিযাত্রার সূচনা করবে, যা তোমাদের জীবনের গতিপথ ঠিক করে দেবে। তোমাদের এই অভিযাত্রায় সঙ্গী হতে পেরে নর্থ সাউথ গর্বিত।

অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্যে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আব্দুর রব খান নতুন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘আগামী চার বছরের জন্য তোমরা এনএসইউ পরিবারের গর্বিত সদস্য হিসেবে বরণ করে নিলাম। এখানে তোমরা একাডেমিক সাফল্যের পাশাপাশি যে অভিজ্ঞতা লাভ করবে তা তোমাদের ভবিষ্যত জীবনের পাথেয় হয়ে থাকবে।’

স্কুল অব হিউম্যানিটিজ অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেসের ডিন অধ্যাপক এসকে তৌফিক এম হক; স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ফিজিক্যাল সায়েন্সেসের ডিন অধ্যাপক জাভেদ বারী; স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের ডিন অধ্যাপক হেলাল আহমেদ; স্কুল অব হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সেসের ডিন অধ্যাপক হাসান মাহমুদ রেজা শিক্ষার্থীদের কাছে নিজ নিজ স্কুলের পরিচয় তুলে ধরেন।

শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে ড. জুনায়েদ কামাল আহমাদ বলেন, ‘তোমরা এই দেশের ভবিষ্যত। এখানে তোমরা শুধুমাত্র একটি ডিগ্রির জন্য নয়, তোমরা এসেছ একটি সমাজে। যেখান থেকে তোমরা দেশকে ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে যাবে। আজ থেকে বিশ বছর পর তোমরা দেশকে কী দিয়ে যাবে, কোথায় নিয়ে যাবে সেটা তোমাদের অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে দেখো, নিজেকে প্রশ্ন করো। তাহলেই তোমরা নিজেদেরকে, বাবা-মাকে, দেশকে গর্বিত করতে পারবে।’

মিসেস ইয়াসমিন কামাল বলেন, ‘আজ আমাদের নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য একটি বিশেষ দিন। নতুন সেমিস্টার শুরুর সাথে সাথে তারা যে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি ও বৈচিত্র্য নিয়ে আসে তা আমরা গ্রহণ করতে চাই। আমরা কেবল আমাদের নতুন শিক্ষার্থীদের নয়, বরং ভবিষ্যতের নেতা এবং উদ্ভাবকদেরও স্বাগত জানাচ্ছি।’

আনিসুল হক বলেন, ‘তোমরা বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে এসেছ। ভালো ফলাফলের পাশাপাশি এখানে তোমরা চারপাশের যা কিছু আনন্দের, যা কিছু উপভোগের সবকিছুই করবে। তোমরা যদি আলোকিত হও, বাংলাদেশ আলোকিত হবে। তোমরা যদি মানুষের মতো মানুষ হও, তবেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে।’

অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম তার সমাপনী বক্তব্যতে বলেন, ‘এনএসইউ একটি অরাজনৈতিক, বর্ণবাদবিরোধী এবং সম্পূর্ণ ধর্মনিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান। আমরা বৈচিত্র্য ও সহনশীলতায় দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। আমাদের এখানে সব জাতিগত ও ধর্মের শিক্ষার্থী রয়েছে এবং আমরা তাদের সাথে কখনোই পক্ষাপাতমূলক আচরণ করি না। আমাদের দেশে সেরা লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম রয়েছে, যা হাভার্ড, এমআইটি এবং অক্সফোর্ডের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবহার করা হয়।’

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংগঠন ও ‘জলের গান’—এর সদস্যদের মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

 
 




অষ্ট্রেলিয়ার সুইনবার্ন ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি’র ২২ সদস্য ড্যাফোডিলে

বাংলাদেশে মোবাইল ও ডিজিটাল স্টোরিটেলিং ফেস্টিভ্যাল-এ অংশ নিতে অষ্ট্রেলিয়ার সুইনবার্ন ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি’র ২২ সদস্যের শিক্ষার্থী দল এখন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে। ‘সুইনবার্নের স্টাডি ট্যুর ২০২৪: বাংলাদেশে ডিজিটাল এবং মোবাইল স্টোরিটেলিং ফেস্টিভ্যাল’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ১৪ দিনের সফরে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে এসেছে। শিক্ষার্থী দলের নেতৃত্বে রয়েছেন সুইনবার্ন ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির ফিল্ম, গেমস এবং অ্যানিমেশন বিভাগের চেয়ারম্যঅধ্যাপক সুসান কেরিগান এবং সহযোগী অধ্যাপক ম্যাক্স শ্লেসের।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর আমিনুল ইসলাম মিলনায়তনে প্রতিনিধি দলকে মঙ্গলবার স্বাগত জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম মাহাবুব উল হক মজুমদার। স্বাগত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সুইনবার্ন ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির ফিল্ম, গেমস এবং অ্যানিমেশন বিভাগের চেয়ারম্যঅধ্যাপক সুসান কেরিগান এবং সহযোগী অধ্যাপক ম্যাক্স শ্লেসের, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. লিজা শারমিন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফখরে হোসেন, সাংবাদিকতা মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের সহকারি অধ্যাপক ও প্রধান আফতাব হোসেন এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ আবদুল কাবিল খান। অনুষ্ঠান শেষে প্রতিনিধি দল বিশ্ববিদ্যালয়ের সুন্দর সবুজ ক্যাম্পাস ভ্রমন করার পর ডেভেলাপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সিনিয়র লেকচারার মিস সামিহা খানের পরিচালনায় বাংলাদেশের ভাষা ও সংস্কৃতির বিভিন্ন সেশনে যোগ দেয় এবং মোবাইল সাংবাদিকতার উপর একটি কর্মশালায় অংশ নেয়।
সুইনবার্নের স্টাডি ট্যুর ২০২৪ অস্ট্রেলিয়া সরকারের ডিপার্টমেন্ট অফ ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ট্রেডের নিউ কলম্বো প্ল্যান কর্র্তৃক অর্থায়ন করা হয়েছে এবং যৌথভাবে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা, মিডিয়া এবং যোগাযোগ বিভাগ এবং অফিস অফ ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স এত সহায়তা করেছে।




বাইউস্টের অষ্টম সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি (বাইউস্ট)-এর ৮ম সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১১ জুন) সকাল সাড়ে দশটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

বাইউস্টের উপাচার্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. হাবিবুল হক, পিএসসি, পিএইচডি-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক বিষয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

সভায় উপস্থিত ছিলেন বাইউস্টের ট্রেজারার প্রফেসর কর্নেল মো. মোশাররফ হোসেন (অব.), দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আলাউদ্দিন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্ম সচিব (পরিকল্পনা অধিশাখা) মুহাম্মদ জহুরুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ও বিটিআরসি-এর কমিশনার ড. মুশফিক মান্নান চৌধুরী, আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট এর শিক্ষা শাখার পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম গোলাম আমবিয়া এএফডব্লিউসি, পিএসসি (অব.), কুমিল্লা সেনানিবাসের কর্নেল এডমিন- কর্নেল মঞ্জুরুল হাসান খান, বিজিবিএম, বাইউস্টের রেজিস্ট্রার কর্নেল মো. বদরুল আহসান, পিএসসি (অব.), রেজিস্ট্রার (নতুন) কর্নেল শেখ মাসুদ আহমেদ, এসপিপি, পিএসসি, এমফিল (অব.), সিভিল এন্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. শাফি উদ্দিন মিয়া এবং সায়েন্স এন্ড হিউম্যানিটিজ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. ওয়াহিদা জামান লস্কর।




১৩ বছর পর সিরডাপের গভর্নিং কাউন্সিলের সভাপতি হলো বাংলাদেশ

১৩ বছর পর সিরডাপ(CIRDAP) গভর্নিং কাউন্সিলের সভাপতি নির্বাচিত হলো বাংলাদেশ। গত (৬জুন ২০২৪খ্রি.) বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অনুষ্ঠিত সিরডাপের গভর্নিং কাউন্সিলের ২৪তম সভায় সদস্য রাষ্ট্রের প্রতিনিধিগণের সমর্থনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামকে পরবর্তী দুইবছরের জন্য সভাপতি পদে নির্বাচিত করা হয়।

৪-৬ জুন ব্যাংককে সিরডাপের গভর্নিং কাউন্সিলের তিনদিনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য  সদস্য রাষ্ট্রগুলি কেন্দ্রের কার্যক্ষমতা সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়৷ সমাপনী দিনে বাংলাদেশকে ২০২৬ সাল পর্যন্ত আগামী দুই বছরের জন্য গভর্নিং কাউন্সিলের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। গভর্নিং কাউন্সিলের সভায় সভাপতিত্ব করেন সিরডাপের নবনির্বাচিত সভাপতি স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম এমপি।

সভাপতির বক্তব্যে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমিতে একটি মনোমুগ্ধকর পরিবেশে সিরডাপের যাত্রা শুরু হয়েছিল৷ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এটি সমন্বিত পল্লী উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ, গবেষণা এবং নীতি নির্ধারনে স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে অগ্রনী ভূমিকা পালন করে এসেছে। আমরা সিরডাপের ম্যান্ডেট এবং সাংঠনিক দর্শনের উপর জোর দিতে চাই, যাতে করে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে দারিদ্র্য বিমোচনে ভূমিকা পালন করতে পারে৷

তিনি সিরডাপের ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা কী হবে সে প্রসঙ্গে উল্লেখ করে বলেন, আমাদের জানতে হবে কেন এই অঞ্চলের লক্ষ লক্ষ গ্রামীণ দরিদ্রের আকাঙ্ক্ষা পূরণে সিরডাপ ব্যর্থ হচ্ছে। আন্তর্জাতিক পরিসরে নেতৃত্বদানকারী জাতিসংঘের ফুড এন্ড এগ্রিকালচার সংস্থা( FAO) এর সমর্থন এবং সহযোগিতার উপর জোর দিতে হবে৷ সংগঠনটিকে আরও ফলপ্রসু এবং যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে সুনির্দিষ্ট কর্মপন্থা নির্ধারন করতে হবে৷

বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ ক্ষুদ্রঋণ, দারিদ্র‍্য বিমোচন, সামাজিক নিরাপত্তা বেস্টনি, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা, খাদ্য নিরাপত্তা, প্রাথমিক শিক্ষা, টিকাদান এবং সংক্রামক রোগ মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছে। যেহেতু গ্রামীণ উন্নয়ন আমাদের দেশের একটি অগ্রাধিকার এজেন্ডা সেহেতু আমরা চাই, সিরডাপভুক্ত সদস্য রাষ্ট্র এবং অন্যান্য আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সংস্থার সাথে পারষ্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এগিয়ে যেতে।

উল্লেখ্য যে, গভর্নিং কাউন্সিল এর সভার পূর্বে গত ৪ ও ৫ জুন সিরডাপ এর এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব মোসাম্মৎ শাহানারা খাতুন বাংলাদেশের পক্ষে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও

সিরডাপের সদস্যরাষ্ট্র ভারত, মালেশিয়া, থাইল্যান্ড, ফিজি, ইরানের প্রতিনিধিগণ উক্ত গভর্নিং কাউন্সিলের সভায় উপস্থিত ছিলেন।




ফরিদপুর জেলার কোতোয়ালি থানা এলাকা হতে ১৪৩ বোতল ফেনসিডিলসহ ০২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

১। র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র‌্যাব নিয়মিত জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারীসহ মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে আসছে। “চলো যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে” ¯েøাগানকে সামনে রেখে মাদক নির্মূলে র‌্যাব মাদক বিরোধী অভিযান অব্যাহত রেখেছে।

২। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল ০৬ জুন ২০২৪ খ্রিঃ তারিখ দুপুর আনুমানিক ১৪:৫০ ঘটিকায় র‌্যাব-১০, সিপিসি-৩ ফরিদপুর ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফরিদপুর জেলার কোতয়ালী থানাধীন হেলিপোর্ট মার্কেট সংলগ্ন এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে আনুমানিক ৪,২৯,০০০/- (চার লক্ষ উনত্রিশ হাজার) টাকা মূল্যমানের ১৪৩ (একশত তেতাল্লিশ) বোতল ফেনসিডিলসহ ০২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের নাম ১। মোঃ সুমন হোসেন (২৮), পিতা- মৃত বাবুল হোসেন, সাং-মহেশকুন্ডী, থানা-দৌলতপুর, জেলা-কুষ্টিয়া ও ২। আল্লাকুল আশিক হৃদয় (১৯), পিতা-মোঃ মোক্তার হোসেন, সাং-প্রাগপুর, থানা-দৌলতপুর, জেলা-কুষ্টিয়া বলে জানা যায়। এ সময় তাদের নিকট হতে ০৪টি মোবাইল ফোন ও নগদ- ৩,৪০০/- (তিন হাজার চারশত) টাকা উদ্ধার করা হয়।


৩। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। তারা বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা হতে ফেনসিডিলসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে ফরিদপুর ও রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করে আসছিল।

৪। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মাদক মামলা রুজু করতঃ সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

এম. জে. সোহেল
সহকারী পুলিশ সুপার
সহকারী পরিচালক (মিডিয়া)
র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-১০




গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ব্যতিক্রমী আয়োজন

গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল গত ১ জুন শনিবার এর সাতারকুল ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্লেনজিউর’ শীর্ষক সাংস্কৃতিক উৎসবের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে তরুণ শিক্ষার্থীরা (প্লে গ্রুপ থেকে গ্রেড ২ পর্যন্ত) নিজেদের বিভিন্ন প্রতিভা প্রদর্শন এবং দলগত পারফরম্যান্সে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। 

সকাল ৯টায় শুরু হওয়া এই অনুষ্ঠানের অংশ হতে পেরে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। এই আয়োজনে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে অভিভাবক, শিক্ষক এবং প্রশাসনিক কর্মীসহ সবার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো। অনুষ্ঠানে সবাই পারফর্ম করেন। ট্রাইবাল স্কিট পারফরমেন্স, গান, স্কেটিং এবং ঈদ নাটক সহ বিভিন্ন ধরণের নৃত্য পরিবেশন করে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা দর্শকদের বিমোহিত করে।

‘স্কুল অফ লাইফ’ ধারণা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে, গ্লেনরিচ শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক বিকাশে গুরুত্বারোপ করে থাকে। এ ধরনের আয়োজন নিজেদের প্রতিভা প্রদর্শনের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মানসিক ও সার্বিক উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদী এই স্কুলটি।




What is Education? Types of Education in Bangladesh Perspectives

   

                                Dr. Habibur Rahman Khan

 Introduction: Education is the process of learning new knowledge and ideas to apply them to one’s daily life. Education is not just about learning things from books; it can also involve getting real world experiences beyond the class rooms. Education is the intellectual process of imparting knowledge, skills, values, and attitude of individuals, empowering them to navigate life successfully and contribute meaningfully to the world around them. Education is an essential part of life because it empowers people with knowledge, enables them to contribute to society, earn money, and become independent.

Types of Education: There are three types of education (i) Formal, (ii) Informal, and (iii) Non-formal education.

Formal education: Formal teaching has long been the cornerstone of education. It’s the structured and organized method through which knowledge is imparted to learners, often in a class room setting. It is an organized and regulated system of education, which follows a curriculum and awards recognized academic certificates or degrees. This type of education is given in schools, colleges, official institutions, and universities either in person or through e-learning platforms.

Formal education is a key aspect in the academic development of an individual. Through pre-established content, students not only acquire a knowledge base, but also develop analytical skills, critical thinking and problem- solving abilities.

In the professional field, formal education also plays a significant role. Certificates and Degrees validate that a person has the necessary knowledge for a certain job. But, in addition, it gives professionals a theoretical basis that can be applied in real work contexts.

For many years formal education is the basis for a person’s development.

Non-formal education: Non-formal learning has experiential learning activities that foster the development of skills and knowledge. This helps in building the confidence and abilities among the youth of today. Non-formal learning takes place outside formal learning environment but within some kind of organizational framework. It arises from the learner’s conscious decision to master a particular activity, skill or area of intentional effort.

Non-formal education is all about practical learning. Knowing the characteristics of a non-formal education system will give interests. The features of non-formal education are given below: (i) Un-organized learning: It creates an environment where people can learn and expand their knowledge. (ii) Learning environment: It creates an environment where people can learn and expand knowledge. (iii) Practical knowledge: It gives students practical knowledge that makes it more attractive. (iv) Conversational: It starts with a conversation about life experiences and is a friendly discussion between the teachers and students. (v) Focuses on Experiences: It creates an environment where everyone will learn from each others’ experiences. (vi) No classroom: Nom-formal education can happen in any place like house, park, street, or community. (vii) Accessible learning: People can learn from anywhere and anything in non-formal education. (viii) No curriculum: There will be no formal education system and curriculum in non-formal education. (ix) No boundaries: In this system interstate and inter-country education become possible. (x) No end: Non-formal learning continues throughout our life.

Informal education: Informal education is a method of acquiring knowledge that is characterized by its lack of structure. It does not have clear goals or set objectives, as it is often unplanned and self-directed by the learner. This type of learning takes place through everyday experiences and situations at home or in the workplace. Main characteristics of informal learning are: (i) Spontaneous learning—is a process of discovery and reflection when students conduct active learning engagements. Students who preoccupy themselves with their spontaneous learning bring to themselves new self-knowledge. (ii) Unstructured learning—it refers to a learning experience that is not planned and does not have an organized progression. It also known as a student-centered, self directed or open ended learning, is an educational approach that prioritizes individual student’s needs and interests. Unstructured learning makes a large contribution to the cognitive development of a child. (iii) Contextual learning is based on a contructivist theory of teaching and learning. Learning takes place when teachers are able to present information in such a way that students are able to construct meaning based their own experiences. Contextualized learning involves learners making personal connections to vocabulary words. Students could draw pictures of something related to new words they have encountered to help them remember the words.

Education in Bangladesh is compulsory for all citizens until the end of grade eight. In 2024, an Education Ministry Directive will abolish separate departments for Sciences, Business Education, and Humanities in the new curriculum. Students in the 9th and 10th grades will now study within a unified department.




ঢাবি-এ বাংলা নববর্ষ উদযাপিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে ১৪ এপ্রিল ২০২৪ রবিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা নববর্ষ-১৪৩১ উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে আজ সকাল ৯.১৫টায় চারুকলা অনুষদথেকে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের নেতৃত্বে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের হয়। মঙ্গল শোভাযাত্রা শাহবাগ মোড় ও শিশুপার্ক সংলগ্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় শাহবাগ মোড় হয়ে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে গিয়ে শেষ হয়। ইউনেস্কো কর্তৃক ‘মানবতার স্পর্শাতীত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য’ হিসেবে ঘোষিত মঙ্গল শোভাযাত্রার এবারের  শ্লোগান হচ্ছে ‘আমরা তো তিমিরবিনাশী’ ।বর্ণাঢ্য ও জাঁকজমকপূর্ণ এই মঙ্গল শোভাযাত্রায় সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার, চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন, ঢাবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মাকসুদুর রহমান, ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ বিপুল সংখ্যক শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ এবং সর্বসাধারণ অংশগ্রহণ করেন।
শোভাযাত্রায় এবার স্থান পেয়েছে ৫টি মোটিফ। মোটিফ ৫টি হলো- পাখি, হাতি, ভোঁদর, ফুল হাতে শিশু পুতুল এবং চাকার মধ্যে চোখ নিয়ে ভিন্ন রকম একটি শিল্পকর্ম। একইসঙ্গে শোভাযাত্রায় বিভিন্ন মুখোশ, পেঁচা, ঘোড়া, পুতুল, নকশি পাখি ও বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিকৃতি প্রদর্শন করা হয়। পহেলা বৈশাখ উদযাপনে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আগতরা কোন ধরনের মুখোশ পরেনি এবং ব্যাগ বহন করেনি। তবে চারুকলা অনুষদ কর্তৃক প্রস্তুতকৃত মুখোশ হাতে নিয়ে প্রদর্শন করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কেউ ভুভুজিলা বাঁশি বাজায়নি। এছাড়া, ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারযুক্ত গাড়ি ছাড়া অন্য যানবাহন ও মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ ছিল। উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এবং সকলের সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি ও অনাবিল মঙ্গল কামনা করেছেন। তিনি বলেন, আবহমান বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য মঙ্গল শোভাযাত্রাকে ইউনেস্কো সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। তাই মঙ্গল শোভাযাত্রা শুধু বাঙালির সম্পদ নয়, এটি বিশ্ব সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ।
উপাচার্য বলেন, অন্ধকারের বিরুদ্ধে আমরা আলোর দিশারী। অন্ধকার ভেদ করে সমাজে আলো ছড়াতে এবং সমাজের সকল কুপমন্ডুকতা দূর করতে এবার আমরা প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছি ‘আমরা তো তিমিরবিনাশী’। অতীতের গ্লানি, দুঃখ, জরা মুছে অসুন্দর ও অশুভকে পেছনে ফেলে নতুন কেতন উড়িয়ে বাংলা নববর্ষ-১৪৩১ সকলের জীবনে আরও সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
উপাচার্য আরও বলেন, এই উৎসবকে বন্ধ করার জন্য বিভিন্ন ধর্মান্ধ ও সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী এবং মৌলবাদি অপশক্তি অনেক চেষ্টা করেছে, কিন্তু মঙ্গল শোভাযাত্রা প্রতিবছরই আমাদের সামনে অসাম্প্রদায়িক চেতনা, সাম্য ও সম্প্রীতির বাণী নিয়ে উপস্থিত হয় এবং সকল জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোষ্ঠীর মানুষকে সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হতে অনুপ্রাণিত করে। মঙ্গল শোভাযাত্রার অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধারণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে কার্যকরী ভূমিকা রাখার জন্য উপাচার্য তরুণ প্রজন্মের প্রতি আহ্বান জানান।

এর আগে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ঐতিহাসিক বটতলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগ আয়োজিত বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন।

 




কুয়েটে উৎসবমুখর পরিবেশে বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ বরণ

নিজস্ব সংবাদদাতা:১৪ এপ্রিল, ২০২৪ঃখুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) এ পহেলা বৈশাখ ১৪৩১ “শুভ বাংলা নববর্ষ” উৎসবমুখর পরিবেশে জাঁকজমকপূর্ণ কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে উদ্যাপন করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে আয়োজিত কর্মসূচীর মধ্যে সকাল সাড়ে ৯টায় স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারে ‘গানে গানে বর্ষবরণ’ সংগীতানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এসময় নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তৃতা করেন ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মিহির রঞ্জন হালদার, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, পরিচালক (গবেষণা ও সম্প্রসারণ) প্রফেসর ড. শিবেন্দ্র শেখর শিকদার ও রোকেয়া হলের ভারপ্রাপ্ত প্রভোস্ট সুহেলী শায়লা আহমেদ।
সকাল সাড়ে ১১টায় অনুষ্ঠিত হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। বিশ্ববিদ্যালযের স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সম্মুখ থেকে শোভাযাত্রা শুরু হয়ে ফুলবাড়ীগেট, খুলনা-যশোর মহাসড়কসহ ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে অডিটরিয়ামের সামনে এসে সমাপ্ত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দসহ অন্যান্যরা মঙ্গল শোভাযাত্রায় স্বতস্ফুর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।




বাংলা নবর্ষের (১৪৩১) শুভেচ্ছা জানিয়েছে ওয়ার্কার্স পার্টি

নিজস্ব সংবাদদাতা: বাংলা নবর্ষের (১৪৩১) শুভেচ্ছা জানিয়েছে ওয়ার্কার্স পার্টি
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি কমরেড রাশেদ খান মেনন এমপি ও সাধারণ সম্পাদক কমরেড ফজলে হোসেন বাদশা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দেশবাসীকে। আজ এক শুভেচ্ছা বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, বাংলা নববর্ষ হোক বাঙালীর অসাম্প্রদায়িক দিশার নতুন সম্ভাবনার পথ। পুরোনো বছরের সকল গ্লানী, ব্যর্থতা কাটিয়ে বৈষম্যহীন এক সমাজ প্রতিষ্ঠা হোক বাংলায়। সাম্য প্রতিষ্ঠায় নতুন বছর প্রেরণার উৎস হোক। তাঁরা আশা প্রকাশ করেন নতুন বছরে দেশবাসী আরও উন্নত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাবেন।