মতলব উত্তর আনন্দ বাজার -আমিরাবাদ বাজারের রাস্তা ধসে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হবার আশংকা

শামসুজ্জামান ডলার,মতলব উত্তর(চাঁদপুর):

সংস্কারের অভাবে মতলব উত্তর উপজেলার গুরুত্বপূর্ন আনন্দ বাজার-আমিরাবাদ বাজারের পাকা রাস্তার আমিরাবাদ বাজার সংলগ্ন সাধু বেপারী ও মধু পোরীদের বাড়ী সংলগ্ন স্থানে পাকা রাস্তাটির অনেকখানি অংশ ধসে গেছে। এই রাস্তা ধসের কারনে এ পথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়াও এ রাস্তার আরো কয়েকটি স্থানে রাস্তা ধসের রাস্তাটি ঝুঁকিপূর্ন হয়েছিল অনেক দিন থেকেই। গত ১০ বছরেও যে রাস্তার ঢালে মাটির কোন কাজ হয়নি। ৩কিলোমিটার রাস্তার কয়েকটি স্থানের পুকুরে মৎস্য চাষ, এ রাস্তায় দানবীয় মালবাহী ৬চাকার ট্রাক্টর নিয়মিত চলাচল ও রাস্তার ঢাল থেকে মাটি কেটে রাস্তা সংস্কারের কারনেই গুরুত্বপূর্ন রাস্তাটি আজ এই দুরবস্থা।

উপজেলার ফরাজীকান্দি ইউনিয়নের আমিরাবাদ বাজার থেকে বেড়িবাঁধের বাহির দিয়ে চরকালিয়া উচ্চ বিদ্যালয় হয়ে আনন্দ বাজারের কিছু আগে নয়াকান্দি পর্যন্ত রাস্তা। এলজিইডি’র এ রাস্তাটি আমিরাবাদ থেকে গোলাম মাওলাদের বাড়ী সংলগ্ন, বাবুল মাস্টারের বাড়ী, সেকান্দার মাস্টারের বাড়ী, সাধু-মধু বেপারীদের বাড়ী, কাশেম সর্দারের বাড়ী, ডা. তাহের আলীর বাড়ী, বিল্লাল দেওয়ানের বাড়ী, জসিম মুন্সির বাড়ী সংলগ্ন রাস্তাটি ঝুকিপূর্ন হয়ে পড়েছে।

তবে বর্তমানে সাধু-মধু বেপারীর বাড়ী সংলগ্ন পাকা রাস্তার এই বিশাল ধসের কারনে রাস্তাটি মারাত্বক ঝুকিপূর্ন হয়ে পড়েছে। দ্রততম সময়ের মধ্যে রাস্তা সংস্কার করা না হলে যে কোন সময় রাস্তাটি ভেঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবার আশংকা করা হচ্ছে। এ রাস্তার আমিরাবাদ থেকে গৌরাঙ্গ বাজার পর্যন্ত ৬টি পুকুরে মাছ চাষ এবং গৌরাঙ্গ বাজার থেকে নয়াকান্দি পর্যন্ত ৬টা পুকুরে মাছ চাষ রাস্তা রক্ষায় কিছুটা প্রতিবন্ধকতা রয়েছে বলে মনে করেন কেউ কেউ।

এ রাস্তাটি উপজেলার সর্ববৃহৎ ফরাজীকান্দি ইউনিয়নের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ন রাস্তা। এ রাস্তা ধসে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে আমিরাবাদ বাজার, উপজেলার প্রচীনতম চরকালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়, ফরাজীকান্দি কামিল মাদ্রাসা, নেদায়ে ইসলাম মহিলা মাদ্রাসা, ফরাজীকান্দি সোনালী ব্যাংক, ফরাজীকান্দি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, চরকালিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফরাজীকান্দি ইউনিয়ন পরিষদ, ৩ইউনিয়নের একমাত্র আমিরাবাদ ভ’মি অফিস, গৌরাঙ্গ বাজার, ফরাজীকান্দি পোষ্ট অফিস, গৌরাঙ্গ বাজার কমিউনিটি ক্লিনিকসহ অনেক গুরুত্বপূর্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়তে হবে।
গৌরাঙ্গ বাজার ও উপজেলার ২য় বৃহৎ আনন্দ বাজারের সকল প্রকার মালামাল নদী পথে আমিরাবাদ বাজারে এসে পৌঁছালে ৬চাকার মালামালবাহী দানবীয় গাড়িটি দিয়ে মালামালগুলো বাজার দু’টিতে পৌঁছানো হয়। রাস্তার দু’পাশে কয়েকটি মাছ চাষের পুকুর ও বর্ষাকাওে স্বাভাবিকভাবেই রাস্তার দু’পাশে অনেক পানি থাকে। এরই মধ্যে মালবাহী ভারি যানবাহন চলাচলের কারনে রাস্তাটির বিভিন্ন অংশে ধসে ঝুকিপূর্ন হয়ে পড়েছে।

এ ব্যাপারে গৌরাঙ্গবাজার সংলগ্ন ভ’মি অফিসের সহকারী ভ’মি কর্মকর্তা কামরুজ্জামান জানান, রাস্তা ভেঙ্গেগেলে ৩ইউনিয়নের মানুষের আমিরাবাদ ভ’মি অফিসে সেবা নিতে আসা জনসাধারনের জন্যে খুবই কষ্টকর হয়ে পড়বে। স্থানীয় চরকালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দলিল উদ্দিন জানান, শিক্ষার্থীদের স্কুলে আসা-যাওয়ার প্রধান রাস্তাটি ভেঙ্গেগেলে শিক্ষার্থীদের চরম দুর্ভোগে পড়তে হবে।

এ ব্যপারে উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) এনামূল হক এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, এখানে রাস্তার অবস্থা খারপা তা আমরা জানি কিন্তু দু’পাশে মাছ চাষ ও ৬চাকার মালামালবাহী ভারি যান চলাচলের কারনে রাস্তা রক্ষা করা যাচ্ছে না। তাই আমরা এ রাস্তার কোন প্রকল্প নেইনি




স্কুল মাঠে পশুর হাট!

বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা ডেস্ক : টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ঘেঁষে ঘাটাইল উপজেলার হাসান পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে ৩০ বছর ধরে প্রতি সপ্তাহে এক দিন গরু-ছাগলের হাট বসে। এই এক দিনের জের থাকে সপ্তাহের বাকি দিনগুলোতেও। ফলে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা তো দূরের কথা, গরুর মলমূত্রের দুর্গন্ধে শ্রেণিকক্ষে বসে থাকা কঠিন হয়ে পড়ে। এমনকি পরীক্ষা চলাকালীন বিদ্যালয়ে মাঠে গরুর হাট বসায় শিক্ষার্থীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ইজারা নিয়েই এই হাট বসানো হচ্ছে। চলতি অর্থবছরে আট লাখ টাকায় এর ইজারা নিয়েছেন উপজেলার গারট্র গ্রামের মো. ইসতিয়াক। ইজাদাররা টাকা মিলেমিশে ভাগ করে নিচ্ছে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষসহ স্থানীয় প্রভাবশালীরা।

সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা গেছে, টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে অবস্থিত বিদ্যালয়টির চারপাশে সীমানাপ্রাচীর ও একটি তোরণ নির্মাণ করে সৌন্দর্য বর্ধন করা হয়েছে। বর্তমানে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা এক হাজারের ওপরে। বিশাল মাঠ থাকলেও প্রতি সপ্তাহে রবিবার গরু হাট বসায় শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার মাঠ হিসেবে কোনো কাজে আসছে না। নিয়মিত তাদের শারীরিক কসরত থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। গরু-ছাগলের পয়োনিষ্কাশনের কারণে বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মোছা: মিতু আক্তার বলেন, পশুর মলমূত্র থেকে দুর্গন্ধের কারণে শ্রেণিকক্ষে বসে থাকা যায় না। দুগর্ন্ধের মধ্যেই ক্লাস করতে হয়।

গারট্র গ্রামের আব্দুছ ছামাদ বলেন, একসময় মাঠটিতে নিয়মিত ফুটবল খেলা হতো। কিন্তু পশুর হাট বসার পর থেকে মাঠটি অসমতল হয়ে পড়েছে। আগের মতো আর খেলাধুলা হয় না।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বলেন, ১৯৮৬ সালে কদমতলী হাটটি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার কিছুদিন পর থেকে বিদ্যালয় মাঠে নিয়মিতভাবে পশুর হাট বসছে। এলাকাবাসী সম্মিলিতভাবে হাট পরিচালনা করে। ২০১৫ সালের ৪ মার্চ হাট স্থানান্তরের জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করেছিলাম। কিন্তু বিষয়টির অগ্রগতি হয়নি।

বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ইসমাইল হোসেন বলেন, হাট পরিচালিত হয় এলাকাবাসীর সিদ্ধান্তে। তাই এলাকাবাসীর সিদ্ধান্তে বাইরে যাওয়ায় সুযোগ নেই।

দিগড় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ মামুন বলেন, হাট স্থানান্তর করার জন্য বিকল্প জায়গা খোঁজা হচ্ছে।

এ বিষয়ে ঘ্টাাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী মেডিকেল অফিসার ডা. মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, খোঁড়া ও এনথাক্সে রোগে আক্রান্ত গরুর মলমূত্র মাঠে থাকলে শিক্ষার্থীরা খালি পায়ে মাঠ চলাফেরা করলে সে রোগের জীবানুতে তারাও আক্রান্ত হতে পারে।

ঘাটাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম বলেন, স্কুলে মাঠে হাট বসানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই। বিষয়টি আমার নজরে এসেছে। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।




নওমুসলিম জাপানি তরুণী বললেন, ‘মুসলিম হয়ে জীবনের মর্ম বুঝেছি’

ইসলাম গ্রহণের পর নিজের অভিব্যক্তি জানাতে গিয়ে নওমুসলিম জাপানি তরুণী নুর আরিসা মরিয়ম বলেছেন, একসময় হতাশায় ছিলাম। ভাবতাম জীবন মানে পড়াশুনা, কাজ, বিয়ে এবং সংসার। কিন্তু মুসলিম হওয়ার পর জীবনের মর্ম বুঝেছি। আল্লাহর এবাদতের জন্য এখন আমার এ জীবন।

ইসলাম গ্রহণের আগে বৌদ্ধ ধর্মানুসারী ছিলেন তিনি। বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন। তবে শিশুকাল থেকে বেড়ে উঠেছেন টোকিওতে।

ইসলাম গ্রহণের কারণ হিসেবে তিনি বলেন, টোকিওতে বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার মেজর বিষয় ছিল মালেশিয়ান স্টাডিজ। এবং এতে একটি লেকচারে একজন হিজাবি মুসলিম নারীর বিষয় পড়ানো হয়।

এসময় আমি ইসলাম সম্পর্কে জানতে পারি এরপর অনেক মুসলিমদের সঙ্গে আমি দেখা করি এবং একপর্যায়ে আবিষ্কার করি শান্তির জন্য ধর্ম হল ইসলাম।

আরিসার ইসলাম ধর্ম গ্রহণের বিসয়টি ভালোভাবে মেনে নিতে পারেননি তার মা। তবে একপর্যায়ে তিনি তা মেনে নেন।

আরিসা বলেন, আমি জানি আমার জীবনে এখনও অনেক সমস্যা ও চ্যালেঞ্জ আছে। কিন্তু এসব সমস্যা ও চ্যালেঞ্জ আল্লাহর দেয়া পরীক্ষা।




ময়মনসিংহে মাত্র ৭০০ টাকার জন্য গলা কেটে হত্যা!

বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা ডেস্ক : ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় শাহজাহান সাজু (২১) নামের এক ভ্যানচালককে মাত্রসাত শত টাকার জন্য দা দিয়ে জবাই করেদেহ থেকে মাথা আলাদা করে ব্যাগে লুকিয়েপ্রায় তিন কিলোমিটার দূরেএকটি ডোবায় কচুরিপানার নিচে ‘কাটা মাথা’ রেখে আসার পর ঘাতক বাবুলমিয়া (৩২) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে জেলা গেয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।গ্রেফতারকৃত বাবুল মিয়া মুক্তাগাছা উপজেলার বানিয়াকাজী গ্রমের হাতেম আলীর ছেলে।

রবিবার (০৭ এপ্রিল) দুপুরে ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের এই তথ্য নিশ্চিত করেন পুলিশ সুপার মোঃ শাহ আবিদ হোসেন।

এর আগে শনিবার (০৬ এপ্রিল) দুপুরে সন্দেহভাজন হিসেবে বাবুলকে আটক করেডিবি পুলিশ। পরে তাকে কয়েক দফা জিজ্ঞাসাবাদের পর তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতেরাতে মুক্তাগাছা উপজেলার বানিয়া কাজী গ্রামের একটি ডোবা থেকে নিহতসাজুর মাথা উদ্ধার করে পুলিশ।

সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানান, মুক্তাগাছা উপজেলার গড়বাজাইলগ্রামের মৃত হালিম উদ্দিনের ছেলে শাহজাহান সাজু (২১)র’ কাছে সাত শতটাকা পেতো একই উপজেলার বানিয়াকাজী গ্রমের হাতেম আলীর ছেলে ঘাতকবাবুল মিয়া।গত ৩০ মার্চ পাওনা টাকা নিয়ে সাজুর সাথেতর্কবিতর্ককালে বাবুল মিয়া ঘুষি মারে সাজুকে। এতে সাজু অজ্ঞান হয়েমাটিঁতে পরে যায়।

এসময় অজ্ঞান অবস্থায় সাজুকে একটি মৎস ফিসারীর কাছেনিয়ে রাখে। পরে বাড়ি থেকে বটি-দা এনে সাজুর দেহ থেকে মাথা কেটে আলাদাকরে ব্যাগে লুকিয়ে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে একটি ডোবায়কচুরিপানার নিচে ‘কাটা মাথা’ রেখে আসে।

তিনি আরও জানান, পরদিন ৩১ মার্চসকাল ৮ টারদিকেবানিয়াকাজীগ্রামের তাইজুলের ফিসারীর পাড় থেকে মাথা বিহীন একটি অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধারকরে পুলিশ।পরে নিহত সাজুর স্বজনরা খবর পেয়েমুক্তাগাছা থানায় গিয়েসাজুর মরদেহ সনাক্ত করেন। একইদিন বিকেলে নিহত সাজু’র ভাই মোঃ ইসলামবাদী হয়ে মুক্তাগাছা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপর মামলা তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের উপ-পরিদর্শকমোঃ মনিরুজ্জামান ও এলআইসি শাখার এস.আই জুয়েলকে।

নিহত সাজুমোবাইল ফোন ব্যবহার করতেন না। ফলে আসামি সনাক্ত ও গ্রেফতারে জটিলতাদেখা দেয়।পরেডিবি’র ওসি মোঃ শাহ কামান আকন্দ, এস আইমনিরুজ্জামান ও এস.আই জুয়েল ছদ্মবেশ ধারণ করে মুক্তাগাছার উপজলারগড়বাজাইল লাকা থেকে বাবুল মিয়াকে তিন দিন চেষ্টার পর শনিবার (০৬এপ্রিল) গ্রেফতার করতে সক্ষম হন।




“NSU Law Fest 2019”was held today, 1 April at North South University

 

North  South  University  Law &  Mooting  Society, a  student organization under   North  South University has organized the second installment of  their signature event  titled “Law  Fest  Season II”. This three days long event will continue from 1 April to  3 April  consisting  nine  different segments  in it.

Honorable Mayor of Dhaka North City Corporation, Md. Atiqul Islam has graced the event as the Chief Guest of the Inauguration ceremony. The session was chaired by Vice-Chancellor, NSU, Professor Atiqul Islam and Pro Vice-Chancellor (Designate) Prof. Dr. G.U. Ahsan has graced the event as the guest of honor.

 

In the speech of Mayor of Dhaka North City Corporation, Md. Atiqul Islam said, the NSU students will have to promise me that we will all make this city safe and affordable. At this time, he mentioned that the main reason for the accident of our city is the lack of awareness and non-observance of the law. That’s why he wants to create a team with students who will work to increase public awareness at different levels. During the event Vice-Chancellor, NSU, Professor Atiqul Islam said, we have many laws in our country but there is no proper application of law. He also pledged to the newly elected Mayor, very soon a Disaster Management Team will be be formed who will work with the mayor to improve the social development and public relations.

After   the   inauguration   ceremony,   the   event continued  with  its  second  segment  titled  ‘The  Law  Fair’  in  the  Plaza  Area  of  the  North  South University  premises.  8  stalls  were  there  from  where  the  visitors  collected  much  information  on various  different  laws  and  their  applications  as  Family Law,  Laws  of  Torts  and  others.

Among others, Member, Board of Trustees, NSU, Mr. Mohammed Shajahan and Mr. Benajir Ahmed, Deans of different schools, Administrative heads, Faculty members, other senior officials, students and participants of different universities were also present on this occasion.

 




লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলোর খরচের বিষয় আইন অনুবিভাগের যাচাই সভা চলছে

বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা ডেস্ক : আজ ৩১ মার্চ রোববার বিকাল ৩.৩০ মিনিটে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের ১নং সভাকক্ষে লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলোর খরচের বিষয় আইন অনুবিভাগের যাচাই সভা চলছে।
সভায় বিভিন্ন লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির এমডি ও সিইও পলিসি হোল্ডার বীমা প্রতিনিধি শেয়ার হোল্ডারদের উপস্থিত থেকে ছাটাই বাছাই করছে যাচাই বাছাইয়ের পর বিলটি আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। পরে তা সেখান থেকে পাস হবে।




একনেকে ২৬৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে ছয় প্রকল্প অনুমোদন

বিশ্ববিদ্যায়ল পরিক্রমা ডেস্ক : বর্তমান সরকারের পঞ্চম জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ছয়টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রকল্পগুলোতে ব্যয় হবে ২ হাজার ৬৫০দ্য কোটি ৭৫ লাখ টাকা। এর পুরোটাই ব্যয় করবে সরকার।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) সকালে একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এই প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেয়া হয়। এরপর সংবাদ সম্মেলনে তা তুলে ধরেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ‘সরকারি কর্মচারী হাসপাতালকে ৫০০ শয্যায় উন্নীতকরণ’ প্রকল্পে ব্যয় হবে ৩৭৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। চলতি বছরের মার্চ থেকে থেকে ২০২১ সালের জুনের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের ‘বরিশাল-ভোলা-লক্ষ্মীপুর জাতীয় মহাসড়কের (এন-৮০৯) বরিশাল (চার কাউয়া) থেকে ভোলা (ইলিশা ফেরীঘাট) হয়ে লক্ষ্মীপুর পর্যন্ত যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ’ প্রকল্পে ব্যয় হবে ৩১২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের জুনের মধ্যে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের ‘শরীয়তপুর (মনোহর বাজার) ইব্রাহিমপুর ফেরীঘাট পর্যন্ত সড়ক সড়ক (আর-৮৬০) উন্নয়ন’ প্রকল্পে ব্যয় হবে ৮৫৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। চলতি বছরের মার্চ থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের ‘নীলফামারী-ডোমার (জেড-৫০০৩) সড়ক (নীলফামারী অংশ) এবং ফুলবাড়ী-পার্বতীপুর (জেড-৫৮৫৭) সড়ক যথাযথ মানে উন্নীতকরণ’ প্রকল্পে ব্যয় হবে ২৫০ কোটি ২৪ লাখ টাকা। চলতি বছরের মার্চ থেকে ২০২১ সালের জুনের মধ্যে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।’

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের ‘শেখ হাসিনা নকশিপল্লি, জামালপুর (প্রথম পর্যায়)’ প্রকল্পে ব্যয় হবে ৭২২ কোটি টাকা। চলতি চছরের এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের ‘লেবু জাতীয় ফসলের সম্প্রসারণ, ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদন বৃদ্ধি’ প্রকল্পে ব্যয় হবে ১২৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। চলতি বছরের এপ্রিল থেকে ২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।




ডাকসু নির্বাচন বাতিলের সুযোগ নেই: প্রো-ভিসি

বিশ্ববিদ্যায়ল পরিক্রমা ডেস্ক :  ডাকসু নির্বাচন বাতিলের সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. আব্দুস সামাদ। আজ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

এদিকে, ডাকসু নির্বাচনে বিজয়ী কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতা নুরুল হক নুরকে ভিপি হিসেবে ছাত্রলীগ মেনে নেবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক এবং ডাকসুর নবনির্বাচিত জিএস গোলাম রাব্বানী। সেই সঙ্গে ভিপি পদে পুনরায় নির্বাচন দাবি করেন তিনি।




ওবায়দুল কাদের আর খালেদা জিয়ার চিকিৎসা এক বিষয় নয় : শিক্ষামন্ত্রী

বিশ্ববিদ্যায়ল পরিক্রমা ডেস্ক : শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, খালেদা জিয়া অপরাধের দায়ে একজন দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি। ওবায়দুল কাদেরকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো আর খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো একই বিষয় নয়। ওবায়দুল কাদের কোনো কারারুদ্ধ মানুষ নন, তিনি একজন মুক্ত ও স্বাধীন মানুষ।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সন্ধ্যায় চাঁদপুর শহরের কদমতলা নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।

তখন ওবায়দুল কাদেরকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো ও খালেদা জিয়াকে না পাঠানোর ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, খালেদা জিয়ার যে অসুস্থতা, সেই অসুস্থতার ভালো চিকিৎসা যদি দেশে না হতো, তাহলে আদালতের নির্দেশেই তাকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা করানো হতো।

এসময় উপস্থিত ছিলেন- চাঁদপুর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, সাধারণ সম্পাদক আলী আরশাদ মিয়াজী, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আজিজ বাদল প্রমুখ।

পরে চাঁদপুর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ডা. দীপু মনি।




এবার আসল পিস্তলসহ বিমানবন্দরের স্ক্যানিং মেশিন পার হলেন ইলিয়াস কাঞ্চন!

বিশ্ববিদ্যায়ল পরিক্রমা ডেস্ক : চট্টগ্রামে যাওয়ার জন্য মঙ্গলবার দুপুরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের অভ্যন্তরীণ টার্মিনালে আসেন নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) এর চেয়ারম্যান ও চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন। এরপর নভো এয়ারের বুকিং কাউন্টারে গিয়ে ইলিয়াস কাঞ্চন জানান, তার সঙ্গে ৯ এমএম পিস্তল আর ১০ রাউন্ড গুলি আছে যা অভ্যন্তরীণ টার্মিনালের প্রথম গেটের স্ক্যানারে ধরা পড়েনি। তিনি পিস্তলটি সঙ্গে নিয়ে চট্টগ্রামে যেতে যান। বিমানবন্দরের একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

যদিও বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) দাবি, প্রথমবার স্ক্যানের সময় অস্ত্র থাকার কথা বলেননি এই চলচ্চিত্রাভিনেতা। দ্বিতীয়বার স্ক্যানের আগেও বলেননি। দ্বিতীয় স্ক্যানের সময় অস্ত্রটি মেশিনে ধরা পড়লে সঙ্গে অস্ত্র ও গুলি থাকার কথা স্বীকার করেন ইলিয়াস কাঞ্চন। এরপর প্রক্রিয়া অনুসরণ করে তাকে অস্ত্রটিসহ যেতে দেওয়া হয়। তবে নিয়ম অনুযায়ী, অভ্যন্তরীণ টার্মিনালে প্রথম স্ক্যানের সময়ই যে কারও বৈধ অস্ত্র থাকার ঘোষণা দেওয়া উচিত। বৈধতার প্রমাণপত্রও দেখানো উচিত।

ইলিয়াস কাঞ্চনের মতো আরও অনেকেরই ব্যক্তিগত বৈধ অস্ত্র আছে। নিয়ম না জানা থাকলে তাতে ভুল ত্রুটি হতেই পারে। কিন্তু, এই ঘটনায় সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। স্ক্যানার অপারেটররা প্রথম সুযোগেই কারও ব্যাগে থাকা অস্ত্র ও গুলি ধরতে পারার মতো সক্ষম কিনা এতে উঠে এসেছে সেই প্রশ্নও।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিমানবন্দরের এক কর্মকর্তা জানান, ‘উনি (ইলিয়াস কাঞ্চন) একজন দায়িত্বশীল মানুষ। হয়তো সঠিক আইনটা জানা ছিল না বলে ভেতরে ঢুকে অস্ত্র সঙ্গে থাকার কথা বলতে চেয়েছেন। কিন্তু, এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে যদি কোনও সন্ত্রাসী অস্ত্র নিয়ে বিমানবন্দরের ভেতরে ঢুকে পড়ে তখন কী হবে?’

বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, অভ্যন্তরীণ অথবা আন্তর্জাতিক টার্মিনালের প্রবেশ মুখেই যাত্রীদের দেহ তল্লাশি করেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) নিরাপত্তা কর্মীরা। একইসঙ্গে স্ক্রিনিং মেশিনে যাত্রীর সঙ্গে থাকা ব্যাগগুলোও তল্লাশি করা হয়। এরপর যাত্রী সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্সের বোর্ডিং পাস ইস্যু করার পর ব্যাগ ফের তল্লাশি করে উড়োজাহাজে ওঠানো হয়। একইসঙ্গে যাত্রীও মুখোমুখি হন দ্বিতীয় দফা দেহ তল্লাশির। নিয়ম অনুযায়ী, কোনও যাত্রী উড়োজাহাজে বিস্ফোরক, আগ্নেয়াস্ত্র, ধারালো অস্ত্র এমনকি নেল কাটার বা কাঁচিও সঙ্গে নিতে পারেন না।

যাত্রীদের বৈধ অস্ত্র উড়োজাহাজে বহনের প্রক্রিয়া প্রসঙ্গে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাবেক পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) এম কে জাকির হাসান বলেন, কোনও যাত্রী বৈধ অস্ত্র নিতে চাইলে বিমানব্ন্দরে প্রবেশের মুহুর্তেই ঘোষণা দিয়ে নিরাপত্তা কর্মীদের হাতে অস্ত্র জমা দিতে হবে। অথবা নিরাপত্তা কর্মীদের তত্ত্বাবধানে নিজের কাউন্টারে নিয়ে যাবেন। একইসঙ্গে অস্ত্রটি যে বৈধ তা প্রমাণের জন্য অস্ত্রের লাইসেন্সও দেখাতে হবে। এরপর যে এয়ারলাইন্সে ভ্রমণ করবেন সেই কাউন্টার থেকে অস্ত্র বহনের জন্য নির্ধারিত ফরম পূরণ করবেন। এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তা অস্ত্রটির ম্যাগজিন, গুলি আলাদাভাবে বাক্সে ভরে পাইলটের জিম্মায় বিমানে দেবেন। যাত্রা শেষে পাইলট নিরাপত্তা কর্মীদের মাধ্যমে যাত্রীর কাছে হস্তান্তর করবেন অস্ত্রটি।

ইলিয়াস কাঞ্চনের অস্ত্র বহন প্রসঙ্গে এম কে জাকির হাসান বলেন, ‘তার (ইলিয়াস কাঞ্চন) উচিত ছিল বিমানবন্দরে প্রবেশের সময়ই সঙ্গে অস্ত্র থাকার ঘোষণা দেওয়া। একইসঙ্গে স্ক্যানার অপারেটরদেরও বিষয়টি ধরতে পারার কথা। কারণ, কেউ ঘোষণা না দিলেও অস্ত্র শনাক্ত করা নিরাপত্তা কর্মীদের দায়িত্ব।’

এ বিষয়ে জানতে মঙ্গলবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে ইলিয়াস কাঞ্চনকে ফোন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি এখন বিমানে আছি। বেশি সময় কথা বলতে পারবো না। আমার মনে হয় এ বিষয়গুলো মিডিয়ায় না আসাই ভালো।’

বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদস্য (নিরাপত্তা) শাহ্ মো. ইমদাদুল হক কাছে দাবি করেন, ‘তার (ইলিয়াস কাঞ্চন) অস্ত্র ধরা পড়েনি, এটা ঠিক হয়নি। বরং সচেতন নাগরিক হিসেবে তার উচিত ছিল বিমানব্ন্দরে প্রবেশের সময়ই ঘোষণা করা যে সঙ্গে অস্ত্র আছে। তিনি (ইলিয়াস কাঞ্চন) তা করেননি। বরং বিমানে ওঠার আগে দ্বিতীয় ধাপে চেকিং এর সময় ধরা পড়ে অস্ত্রটি। তখন তিনি (ইলিয়াস কাঞ্চন) বলেন সঙ্গে অস্ত্র নিয়েছেন।’

অভ্যন্তরীণ টার্মিনালের প্রবেশে মুখের স্ক্যানারে অস্ত্র শনাক্ত করতে না পারা প্রসঙ্গে শাহ্ মো. ইমদাদুল হক বলেন, ‘বিমানবন্দরে দু ধাপে চেক করা হয়। প্রথম ধাপই চূড়ান্ত নয়। নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঠিক আছে বলেই অস্ত্রটি শনাক্ত করা গেছে।’

প্রসঙ্গত: গত ২৪ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দরেও স্ক্যান ফাঁকি দিয়ে এক যুবক ঢুকে পড়ে একটি বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা চালিয়েছিল। যদিও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে সে নিহত হওয়ায় বিষয়টি সামাল দেওয়া সম্ভব হয়েছিল।