
আশিক সরকার: করোনার মহামারি পরিস্থিতিতে সৃষ্ট সংকটে স্থবির জনজীবন। এতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত কর্মহীন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। এসব মানুষের পাশে দাঁড়ানোই এখন মানবিকতার সবচেয়ে বড় পরিচায়ক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এসব মানুষের দুঃখ-দুর্দশা দূর করতে প্রতিদিন ধারাবাহিক কর্মসূচি নিয়ে ত্রাণ কার্যক্রম চালাচ্ছেন আওয়ামী যুবলীগের জেড.এ. এম. কামরুল হুদা লিটন। সে জন্য আওয়ামী যুবলীগের জেড.এ. এম. কামরুল হুদা লিটন মানবতার ফেরিওয়ালা বলা হচ্ছে।
আওয়ামী যুবলীগের জেড.এ. এম. কামরুল হুদা লিটন, করোনা প্রাদুর্ভাবের প্রথম থেকে নিরন্তর ছুটছেন সংকটে পড়া এসব মানুষের কাছে। কখনো ত্রাণ, কখনো ইফতার, কখনো মোবাইল ফোনে মানুষের সংকটের কথা শুনে ছুটে যাচ্ছেন তাদের কাছে। কখনো রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে থরে থরে সাজিয়ে রাখছেন শাক-সবজি। বিনামূল্যে প্রয়োজন অনুযায়ী সেখান থেকে সবজি নিয়ে যাচ্ছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষজন। মানবতার সেবায় আওয়ামী যুবলীগের জেড.এ. এম. কামরুল হুদা লিটন এ নেতার কার্যক্রম এরই মধ্যে সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিপুলভাবে উজ্জীবিত করেছে। ব্যক্তিগত উদ্যোগের পাশাপাশি সংগঠনের পক্ষ থেকেও চলছে তার এ নিরন্তর ছুটে চলা।
করোনার প্রাদুর্ভাবের পর থেকে ঢাকা-১৫ সংসদীয় আসনে ব্যক্তিগত উদ্যোগে এখন পর্যন্ত প্রায় ৫শত মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন ত্রাণ সহায়তা। পবিত্র রমজান মাস শুরু হওয়া পর থেকে ত্রাণের সঙ্গে চলছে ইফতার বিতরণ। প্রতিদিন সংশ্লিষ্ট আসনের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ঘুরে ঘুরে নিজের হাতে ইফতার পৌঁছে দিচ্ছেন আওয়ামী যুবলীগের জেড.এ. এম. কামরুল হুদা লিটন এ নেতা।
এ সম্পর্কে আওয়ামী যুবলীগের জেড.এ. এম. কামরুল হুদা লিটন বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ও নির্দেশনা অনুযায়ী করোনা মোকাবিলায় কাজ করছে আওয়ামী যুবলীগের জেড.এ. এম. কামরুল হুদা লিটন। এ সংকটে খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ খুব সংকটে আছে। শুধু নিম্ন আয়ের নয়, মধ্যবিত্তও অনেক পরিবার আছে যারা খুব সংকটে দিন কাাটচ্ছে, অথচ তারা মুখে বলতে পারছে না। এসব মানুষকে খুঁজে খুঁজে তাদের জন্যও কিছু করছি। জাতির এ সংকটে আমাদের মানবিকতার হাতটা বাড়িয়ে তাদের পাশে দাঁড়ানোটা জরুরি। সংগঠন এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে তাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। করোনার বিরুদ্ধে জয়ী না হওয়া পর্যন্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর এ কর্মসূচি অব্যাহত রাখবো।