
আগামী ২৫ জুন পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠান হবে স্মরণকালের ঐতিহাসিক সেরা উৎসব। ইতিমধ্যে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ঘিরে মানুষের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে। এই অনুষ্ঠান ঘিরে সারা বিশ্বের বাংলাদেশিদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। ইতালি, আমেরিকা, লন্ডন, সৌদি আরবের অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি উদ্বোধনী আয়োজনে অংশ নিতে যোগাযোগ করছেন।
আজ শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি-ডিআরইউর নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘স্বপ্নের পদ্মা সেতু: সমৃদ্ধির পথে শরীয়তপুরসহ দক্ষিণাঞ্চল’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম এসব কথা বলেন। এই আলোচনা সভার আয়োজন করে ঢাকাস্থ শরীয়তপুর সাংবাদিক সমিতি।
উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৯ সালে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পরে বিএনপি সরকার আসার পর সেই কাজ বন্ধ হয়ে যায়। পরে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর আবার পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয়। তখন একটি গোষ্ঠী দুর্নীতির অভিযোগ তুলে পদ্মা সেতু যাতে না হয় সেই ষড়যন্ত্র করেছিল। এতে বিশ্বব্যাংক, এডিপি, জাইকা অর্থায়ন প্রত্যাহার করে নেয়। পরে আন্তর্জাতিক আদালতে তা মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছিল। এখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় প্রচেষ্টায় নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু তৈরি করা হয়েছে।’
শরীয়তপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য নাহিম রাজ্জাক বলেন, ‘পদ্মা সেতু কোনো অবকাঠামো নয়, এটা আমার কাছে এক অনুভূতির নাম। প্রধানমন্ত্রীর একনিষ্ঠ প্রচেষ্টায়, পশ্চিমা শক্তির ষড়যন্ত্র উপেক্ষা করে তিনি এটা করেছেন। নিজেদের অর্থ ও সক্ষমতায় এই সেতু করা হয়েছে।’
ঢাকাস্থ শরীয়তপুর সাংবাদিক সমিতির সভাপতি বেনজির আহমেদের সভাপতিত্বে আরও আলোচনায় অংশ নেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার হোসেন, দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন শরীয়তপুর সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আজম।৬২নং ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা তৌহিদ আখন্দ, মাসুম আহমেদ,
যুব-নেত্রী সাথী আক্তার ও তাওফিকা ইসলাম