
চাঁদপুর-৩ সদর-হাইমচর আসন থেকে এই নিয়ে তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ডা. দীপু মনি। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। তাছাড়া বিগত দশম সংসদে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ছিলেন তিনি।
নবম সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো নির্বাচিত হয়ে আলোচনায় আসেন ডা. দীপু মনি। ওই সময় সরকার গঠিত হলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হন তিনি।
এতে দেশের সমুদ্রসীমা বিজয়সহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ অর্জন ছিল তাঁর। আওয়ামী লীগ সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করায় এতে দেশ ছাড়িয়ে বহির্বিশ্বেও আলোচিত ব্যক্তিত্বে পরিণত হন ডা. দীপু মনি।
চাঁদপুরের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক কাজী শাহাদাত বলেন, সময়ের প্রয়োজনে ডা. দীপু মনির হাত ধরে প্রযুক্তিবান্ধব শিক্ষা বিস্তার ঘটবে। এমনটা প্রত্যাশা করা যেতে পারে। দেশে ও বিদেশে উচ্চতর ডিগ্রিধারী ডা. দীপু মনি একজন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এবং আইনজীবী। শিক্ষাজীবনে দেশসেরা একজন বিতার্কিকও ছিলেন তিনি।
তাঁর বাবা ছিলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক, বিশিষ্ট সাংবাদিক এবং ৫২ এর ভাষা সৈনিক এম এ ওয়াদুদ। একমাত্র ভাই ডা. জেআর ওয়াদুদ টিপু দেশের একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। চাঁদপুর সদর উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের রাঢ়িরচর গ্রামে তাদের পৈত্রিক বাড়ি।
অন্যদিকে দীর্ঘ ৫ বছর পর আবারো ডা. দীপু মনি মন্ত্রী হওয়ায় চাঁদপুর শহরে রবিবার বিকেলে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা মিষ্টি বিতরণ এবং আনন্দ মিছিল করেছেন।