
শামসুজ্জামান ডলারঃ
প্রায়ই শোনা যায়, ওষুধের নির্ধারিত মূল্যেরও চেয়ে কয়েকগুণ বেশি মূল্য রাখা হচ্ছে ক্রেতার কাছ থেকে।
ওষুধের দোকান মালিকরা আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে ওষুধ বিক্রির প্রতারণা করছে দিনের পর দিন। সাধারণত ট্যাবলেট বা ক্যাপসুলের পাতায় সেগুলোর মূল্য মুদ্রিত থাকে না। ফলে দোকানদারদের মুখের কথার ওপর নির্ভর করেই সেগুলো ক্রেতাদের কিনতে হচ্ছে।
প্রতিটি ক্ষেত্রে ওষুধের প্যাকেট দোকানদারের কাছ থেকে চেয়ে নেয়ার পর মোট মূল্য দেখে সেটাকে ভাগ করে প্রতি পাতার মূল্য বের করে ওষুধ কেনা দুরূহ ব্যাপার। তাছাড়া গ্রামের অর্ধশিক্ষিত, অশিক্ষিত মানুষ এতকিছু ঘেঁটে দেখেও না।
এমনকি মফস্বল বা শহরের শিক্ষিতরা এ নিয়ে মাথা ঘামায় না। আর এই সুযোগে ওষুধের মূল্য নিয়ে প্রতারণা করছে এক শ্রেণির বিক্রেতা।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি সাধারন মানুষের অনুরোধ- ওষুধের প্রতি স্ট্রিপ বা পাতায় মূল্য উল্লেখের বিষয়টি আমলে নিয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিন। তছাড়া, সচেতনতা বৃদ্ধিতে ওষুধের প্রতি পাতায় মূল্য উল্লেখ জরুরি।