Home রাজনীতি সাজেদা চৌধুরী মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন ছেংগারচর পৌরসভার মেয়র প্রার্থী মাহবুবুর রহমান সেলিম

সাজেদা চৌধুরী মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন ছেংগারচর পৌরসভার মেয়র প্রার্থী মাহবুবুর রহমান সেলিম

31
0
SHARE

আসন্ন ছেংগারচর পৌরসভা নির্বাচনে সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী, গুলশান থানা যুবলীগের সহ-সভাপতি, মতলব উত্তর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার দাতা সদস্য বিশিষ্ট শিল্পপতি মাহবুবুর রহমান সেলিম।

সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন আসন্ন ছেংগারচর পৌরসভা নির্বাচনে সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী, গুলশান থানা যুবলীগের সহ-সভাপতি, মতলব উত্তর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার দাতা সদস্য বিশিষ্ট শিল্পপতি মাহবুবুর রহমান সেলিম।

তার মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়ে মোঃ নুরুল আমিন রুহুল এমপিবলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দুর্দিনের কান্ডারি ছিলেন এক সময়ের রাজপথ তুখোর বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অকুতোভয় এই সৈনিক।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ যখন সংকটময় দিন অতিবাহিত করেছেন তখন তিনি শক্ত হাতে দলকে নেতৃত্ব দিয়ে আমাদেরকে সুসংঘঠিত করে রেখেছেন।

সেলিম আরো বলেন, সাজেদা আপার মত এমন একজন অভিভাবক আজ আমরা হারিয়েছি যা কখনও পূরন হওয়ার মতো নয়। জাতির জন্য আজ এক অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেল।

 

তিনি বলেন, আমি আল্লাহ পাকের দরবারে এমন একজন নিঃস্বার্থক মানুষের জন্য দোয়া করি আল্লাহ যেন তাকে ক্ষমা করেন এবং বেহেস্তের সম্মান দান করেন।

 

 

 

সেলিম  বলেন, আজ তার এই বিদায়ে তার পরিবার যে শোকে মূহ্যমান তারা যেন সেই শোক সইতে পারে এবং তাদের শোকের একজন সহযোগি হয়ে সমব্যথী ও সমব্যদনা জানাই।

 

 

সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী উচ্চ রক্তচাপ ও বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যা নিয়ে গত আগাস্টের শেষ দিকে ঢাকার সিএমএইচ হাসপাতালে ভর্তি হন। এরপর তার শারীরিক অবস্থার খুব বেশি উন্নতি হয়নি। শেষ পর্যন্ত না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন তিনি।

বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী ছিলেন সাজেদা চৌধুরী। ২০০৯ সাল থেকে তিনি জাতীয় সংসদের উপনেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। আর ১৯৯২ সালে তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মনোনীত হন। এর আগে তিনি পরিবেশ ও বনমন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করেন।

 

 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর নানা সংকটের মধ্যে পড়ে আওয়ামী লীগ। সেই কঠিন সময়ে ১৯৭৬ সালে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সাজেদা চৌধুরী। পরে ১৯৮৬ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত তিনি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৯২ সাল থেকে পালন করছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যের দায়িত্ব।

image_pdfimage_print