Home প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নর্দান ইউনিভার্সিটি ট্রাস্ট্রের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মোঃ আব্দুল্লাহ’র বইয়ের প্রকাশনা...

নর্দান ইউনিভার্সিটি ট্রাস্ট্রের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মোঃ আব্দুল্লাহ’র বইয়ের প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত।


বিশ্ববিদ্যায়ল পরিক্রমা প্রতিবেদক :  ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৯, রবিবার বিকাল ৪:০০ টায় বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের আইবিএ-এর প্রফেসর, নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এ- টেকনোলজি খুলনা’র উপাচার্য ও নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ট্রাস্ট্র -এর চেয়ারম্যান, প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মোঃ আব্দুল্লাহ কর্তৃক রচিত গবেষণাধর্মী বই “ভারত ও বাংলা ভাগ এক বিয়োগান্তক অধ্যায়” এর প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিতি ছিলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জনাব আসাদুজ্জামান খাঁন, এম.পি।

নর্দান ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মোঃ আব্দুল্লাহ -এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর উপাচার্য প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন, অনুষ্ঠানের আহবায়ক ও ডীন প্রফেসর ড. আনোয়ারুল করীম, জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. রবীন্দ্রনাথ মন্ডল এবং ভারত বিচিত্রার সম্পাদক জনাব নান্টু রায়।

মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জনাব আসাদুজ্জামান খাঁন এম.পি বলেন, বাংলার মানুষ যে পরাধীনতা মানে না তা ‘‘ভারত ও বাংলা ভাগ এক বিয়োগান্তক অধ্যায়’’ বইয়ের মাধ্যমে প্রতিয়মান হয়েছে। তিনি সবাইকে বইটি পড়ার আহবান জানান।

ড. আবু ইউসুফ মোঃ আব্দুল্লাহ বলেন, ১৯৪৭ সালের দ্বিজাতীতত্ত্বের বিভাজন সাধারণ মানুষের প্রত্যাশিত ছিল না। সাম্প্রদায়িক চেতনাকে পুঁজি করে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার ফসল হলো দাঙ্গা। এই মোক্ষম অস্ত্র ব্যবহার করল রাজনৈতিক নেতারা। যাদের কারোও সাধারণ জনগনের সাথে ছিল না কোন সম্পর্ক। ইংরেজরা তাদের দোসরদের দিয়ে ভারত ও বাংলাকে ভাগ করে দিল। ভারতের হাজার বছরের ইতিহাস এভাবেই বদলে গেল।

ভারত ও বাংলা ভাগের প্রকৃত ইতিহাস প্রতিটি বাঙালীরই জানা দরকার বলে আমার মনে হয়েছে। এই প্রেষণা থেকেই ‘ভারত ও বাংলা ভাগ’ বইটি লেখার তাগিদ পেয়েছি।

উক্ত প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠানে বিভিন্ন পেশাজীবি, শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, আমন্ত্রিত অতিথি ও নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, অবিভাবক উপস্থিত ছিলেন।