Home ব্রেকিং বীমা মালিকদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, চাপে পড়ে কেউ বীমার টাকা...

বীমা মালিকদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, চাপে পড়ে কেউ বীমার টাকা দিবেন না। তিনি বলেন, কারো চাপের কাছে আপনারা মাথা নত করবেন না। আমি বা আমাদের মন্ত্রীপরিষদের সদস্য বা যেই হোক অনেকেই আসবে; তদবির করবে। কিন্তু এখানে আপনাদের আগে দেখতে হবে যে প্রকৃত ক্ষতি কতটুকু। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ক্ষেত্রে আমার অনুরোধ থাকবে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি এবং কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) বা সাধারণ বীমা করপোরেশনকে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকা দরকার যে, কতটুকু ক্ষতি হলো এটা যথাযথভাবে তদন্ত করা দরকার। যথাযথভাবে তদন্ত না করে কারো চাপে পড়ে টাকা দেবেন না। বিজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটি ফ্ল্যাটে ৪০ কোটি টাকার মতো কি সম্পদ থাকতে পারে যে তাকে ৪০ কোটির মতো টাকা দেবে। এর জবাব আছে আপনাদের কাছে যে সাধারণ বীমা থেকে এই টাকাটা কিভাবে গেলো। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দাবিদার দাবি করবে বড় একটা; কিন্তু তার প্রকৃত ক্ষতিটাকে যাচাই-বাছাই করেই তো অর্থ দেবেন। কিন্তু সেটা কেন করা হয় না! বুধবার (১ মার্চ) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত জাতীয় বীমা দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এমপি। প্রধানমন্ত্র্রী বলেন, আমি কি মনে করব যে যারা তদন্ত করতে আসে তারাও এর ভাগিদার! তাদেরও কোন হাত আছে নাকি, সেটাও তো আমার সন্দেহ হচ্ছে। এই বিষয়ে আপনাদের আমি বলব, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির বদনাম হোক সেটা আমি চাই না। কারণ আমিও তো এই পরিবারের একজন, সেটাও তো আমাকে দেখতে হবে। নিজের সংগৃহীত তথ্যের বরাত দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, এক সময় দেখা যেতো যে শুধু গার্মেন্টেসে আগুন লাগতো। কাজেই অগ্নি নির্বাপনের ব্যবস্থা নিয়ে আমরা যথেষ্ট সচেতন। কিন্তু হঠাৎ আমার নজরে পড়ল কোন কোন গার্মেন্টসে কিছু দিন পরপরই আগুন লাগে। আর তাতেই ইন্স্যুরেন্সের টাকা চায় এবং খুব মোটা অংকের টাকা চাইল। তখন আমি ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিকে বললাম আপনারা আগেই টাকা দিবেন না। আমি পার্সোনালি এটা তদন্ত করব। আমি আলাদাভাবে, বিশেষভাবে তদন্ত করব। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তদন্ত করে দেখা গেলো- ওই কারখানার এক শ্রমিককে বিশ হাজার টাকা দিয়ে আগুন দিয়ে তারপর মোটা অংকের দাবি করে বসে আছে। সেখানে কিছুই নেই, তারা সেখানে বসে খাওয়া-দাওয়া করত। ওই মহিলাকে যখন ধরা হলো তখন সে স্বীকার করল যে, তাকে দিয়ে এটা করানো হয়েছে। ঘন ঘন একটা জায়গায় এতো আগুন লাগবে, ব্যাপারটা কেমন! ইন্স্যুরেন্সের দাবিদার হয়ে যায়, টাকা পায়। তিনি বলেন, এই ক্ষেত্রে আমার অনুরোধ থাকবে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি এবং কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) বা সাধারণ বীমা করপোরেশনকে এ ব্যাপারে একটু সতর্ক থাকা দরকার যে, কতটুকু ক্ষতি হলো এটা যথাযথভাবে তদন্ত করা দরকার। যথাযথভাবে তদন্ত না করে কারো চাপে পড়ে টাকা দেবেন না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগুন লাগল সেই ফ্ল্যাটে কোন ইন্স্যুরেন্স করা ছিল না কিন্তু পাশের একটা ফ্ল্যাটে ইন্স্যুরেন্স করা ছিল সেখানে হয়তো কিছুটা আগুন লেগেছিল কিন্তু মোটা অংকের একটা টাকা বের করে নিয়ে গেল। একটা ফ্ল্যাট ৪০ কোটি টাকার মতো কি সম্পদ থাকতে পারে, যে তাকে ৪০ কোটির মতো টাকা দেবে। এর জবাব আছে আপনাদের কাছে যে সাধারণ বীমা থেকে এই টাকাটা কিভাবে গেলো। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার কাছে এই ধরনের একটা ঘটনা এসেছে। আমি এটাও তদন্ত করাব যে কত সম্পদ একটা ফ্ল্যাটে মালিকের কাছে আছে যে তার ৪০ কোটি টাকা খরচ হয়ে গেল আর বীমা কোম্পানি থেকে টাকা তুলে নিয়ে গেল। আর যার সবচেয়ে বেশি পরিমাণে পুড়ল তার বীমাও নেই সে কিছুই পেল না এই সব বিষয়ে বোধহয় সকলের নজর দিতে হবে।


বীমা মালিকদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, চাপে পড়ে কেউ বীমার টাকা দিবেন না। তিনি বলেন, কারো চাপের কাছে আপনারা মাথা নত করবেন না। আমি বা আমাদের মন্ত্রীপরিষদের সদস্য বা যেই হোক অনেকেই আসবে; তদবির করবে। কিন্তু এখানে আপনাদের আগে দেখতে হবে যে প্রকৃত ক্ষতি কতটুকু।প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ক্ষেত্রে আমার অনুরোধ থাকবে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি এবং কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) বা সাধারণ বীমা করপোরেশনকে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকা দরকার যে, কতটুকু ক্ষতি হলো এটা যথাযথভাবে তদন্ত করা দরকার। যথাযথভাবে তদন্ত না করে কারো চাপে পড়ে টাকা দেবেন না।প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটি ফ্ল্যাটে ৪০ কোটি টাকার মতো কি সম্পদ থাকতে পারে যে তাকে ৪০ কোটির মতো টাকা দেবে। এর জবাব আছে আপনাদের কাছে যে সাধারণ বীমা থেকে এই টাকাটা কিভাবে গেলো।প্রধানমন্ত্রী বলেন, দাবিদার দাবি করবে বড় একটা; কিন্তু তার প্রকৃত ক্ষতিটাকে যাচাই-বাছাই করেই তো অর্থ দেবেন। কিন্তু সেটা কেন করা হয় না!বুধবার (১ মার্চ) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত জাতীয় বীমা দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এমপি।প্রধানমন্ত্র্রী বলেন, আমি কি মনে করব যে যারা তদন্ত করতে আসে তারাও এর ভাগিদার! তাদেরও কোন হাত আছে নাকি, সেটাও তো আমার সন্দেহ হচ্ছে। এই বিষয়ে আপনাদের আমি বলব, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির বদনাম হোক সেটা আমি চাই না। কারণ আমিও তো এই পরিবারের একজন, সেটাও তো আমাকে দেখতে হবে।নিজের সংগৃহীত তথ্যের বরাত দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, এক সময় দেখা যেতো যে শুধু গার্মেন্টেসে আগুন লাগতো। কাজেই অগ্নি নির্বাপনের ব্যবস্থা নিয়ে আমরা যথেষ্ট সচেতন। কিন্তু হঠাৎ আমার নজরে পড়ল কোন কোন গার্মেন্টসে কিছু দিন পরপরই আগুন লাগে। আর তাতেই ইন্স্যুরেন্সের টাকা চায় এবং খুব মোটা অংকের টাকা চাইল। তখন আমি ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিকে বললাম আপনারা আগেই টাকা দিবেন না। আমি পার্সোনালি এটা তদন্ত করব। আমি আলাদাভাবে, বিশেষভাবে তদন্ত করব।প্রধানমন্ত্রী বলেন, তদন্ত করে দেখা গেলো- ওই কারখানার এক শ্রমিককে বিশ হাজার টাকা দিয়ে আগুন দিয়ে তারপর মোটা অংকের দাবি করে বসে আছে। সেখানে কিছুই নেই, তারা সেখানে বসে খাওয়া-দাওয়া করত। ওই মহিলাকে যখন ধরা হলো তখন সে স্বীকার করল যে, তাকে দিয়ে এটা করানো হয়েছে। ঘন ঘন একটা জায়গায় এতো আগুন লাগবে, ব্যাপারটা কেমন! ইন্স্যুরেন্সের দাবিদার হয়ে যায়, টাকা পায়।তিনি বলেন, এই ক্ষেত্রে আমার অনুরোধ থাকবে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি এবং কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) বা সাধারণ বীমা করপোরেশনকে এ ব্যাপারে একটু সতর্ক থাকা দরকার যে, কতটুকু ক্ষতি হলো এটা যথাযথভাবে তদন্ত করা দরকার। যথাযথভাবে তদন্ত না করে কারো চাপে পড়ে টাকা দেবেন না।প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগুন লাগল সেই ফ্ল্যাটে কোন ইন্স্যুরেন্স করা ছিল না কিন্তু পাশের একটা ফ্ল্যাটে ইন্স্যুরেন্স করা ছিল সেখানে হয়তো কিছুটা আগুন লেগেছিল কিন্তু মোটা অংকের একটা টাকা বের করে নিয়ে গেল। একটা ফ্ল্যাট ৪০ কোটি টাকার মতো কি সম্পদ থাকতে পারে, যে তাকে ৪০ কোটির মতো টাকা দেবে। এর জবাব আছে আপনাদের কাছে যে সাধারণ বীমা থেকে এই টাকাটা কিভাবে গেলো।প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার কাছে এই ধরনের একটা ঘটনা এসেছে। আমি এটাও তদন্ত করাব যে কত সম্পদ একটা ফ্ল্যাটে মালিকের কাছে আছে যে তার ৪০ কোটি টাকা খরচ হয়ে গেল আর বীমা কোম্পানি থেকে টাকা তুলে নিয়ে গেল। আর যার সবচেয়ে বেশি পরিমাণে পুড়ল তার বীমাও নেই সে কিছুই পেল না এই সব বিষয়ে বোধহয় সকলের নজর দিতে হবে।