
আর হারুন অর রশিদ বাঘ >> রাতের নিঃস্তব্ধতায় আর দিনের আলোয় মধ্যবিত্ত পরিবার গুলো ক্ষুধার যন্ত্রণা সঙ্গে নিয়ে বিছানায় পিঠ লাগিয়েছে ঠিক তখনই ঘরের সম্মুখ দরজায় কে যেন ঠোক মেরেছে, নীরবে নিভৃতে মানুষের মাঝে নিজ অর্থায়নে উপহার সামগ্রী দিলেন আওয়ামী যুব লীগের রাজপথের লড়াকু সৈনিক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত উম্মে জান্নাতুল ফেরদৌস শাপলা ও মোহাম্মদ হোসেন জীবন ।
তিনি বিভিন্ন সংগঠনের সাথে প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে পর্যায়ক্রমে ত্রাণ দিয়ে যাচ্ছেন।
এসময় সাক্ষাৎ কালে বাংলা দেশ মানবাধিকার কমিশনের ঢাকা মহানগর উত্তর পশ্চিম আঞ্চলিক শাখা কমিটির সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন জীবন ও নির্বাহী সভাপতি উম্মে জান্নাতুল ফেরদৌস শাপলা বলেন, কমিশন নবোদয় হাউজিং-এর কার্যালয় ২৫০টি দুঃস্থ পরিবারের জন্য ত্রাণ সহযোগিতা করেছেন। এবং কার্যক্রম অব্যাহত আছে। এছাড়াও মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পে ও ২৫০ পরিবারের খাদ্য সহায়তা করেছেন। তিনি বলেন মিরপুর মধ্যে পাইকপাড়া বাসা থেকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ওয়ার্ডে গরীব দুঃস্থ অসহায় , কর্মহীন মধ্যেবিত্ত পরিবার, প্রতিবেশী, স্বল্প আয়ের বাউল গানের শিল্পীদের সাথে আছি আগামীতেও থাকবো। বিকাশ এর মাধ্যমে নগদ অর্থ ও প্রদানও অব্যাহত রয়েছে। তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে দেখে আমি বা আমার পরিবার এই মহৎকর্মে অনুপ্রেরণা পেয়েছি ,
তাই আমার যতটুকু সামর্থ্য ছিল ব্যক্তিগত অর্থায়নে অসহায় মানুষের মাঝে সামান্য খাবার সামগ্রী পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছি ” জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে আমাদের এই কর্মকাণ্ড অব্যহত থাকবে। তিনি আরো বলেন সকলের সহয়োগীতায় আমরা এ কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে সক্ষম হবো, এজন্য প্রত্যেকের সহযোগিতা কাম্য। দেশের যে কোন ক্রান্তিলগ্নে দেশ সেবায় নিয়োজিত ছিলাম, আগামী দিনগুলোতেও আমি দেশের জন্য,জনগনের জন্য কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ। তিনি প্রাতিষ্ঠানিক ত্রাণের ছবি ছাড়া অন্যদের ছবি ছাপানোত আপত্তি করে বলেন বিপাকে পড়া মানুষ গুলো কেহই দুস্হ নন। সুতরাং তাদের ছবি ছাপা ঠিক হবে না। সবাই নিজে সচেতন হই এবং অন্যকেও সচেতন করি। নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে এবং জন সমাগম এড়িয়ে চলে সেবামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাই। বাসায় থাকি, নিরাপদ থাকি।