Home ব্রেকিং আগষ্টের নৃশংস হত্যাযজ্ঞের ভয়াল দিনে সকল শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি : আরিফ...

আগষ্টের নৃশংস হত্যাযজ্ঞের ভয়াল দিনে সকল শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি : আরিফ উল্যাহ সরকার

36
0
SHARE

আশিক সরকার :

আজ ২১ আগষ্ট নৃশংস হত্যাযজ্ঞের ভয়াল ও ১৫ আগষ্টের পরে আরেকটি কলঙ্কের দিন । সকল শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছেন । আ’লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ উপ-কমিটির সদস্য ছেংগারচর পৌরসভার সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব আরিফ উল্যাহ সরকার ।

কোন কিছু বুজে উঠার আগেই সভায় যখন দর্শকরা মনোযোগ সহকারে জননেত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য শুনছিলেন তখন হঠাৎ করে ,

গ্রেনেডের বিকট বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ। মানুষের আর্তনাদ আর কাতর ছোটাছুটিতে তৈরি হয় এক বিভীষিকা। গোটা দেশ স্তব্ধ হয়ে পড়ে ওই হামলায়।

২০০৪ সালের এই দিনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার সমাবেশে অতর্কিতে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। মারা যান আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ ২৪ জন। আহত হন শেখ হাসিনাসহ পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী। সাংবাদিকেরাও আহত হন।

২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা ছিল ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টের কালরাতের বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডের ধারাবাহিকতা। আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতে সংগঠনের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ দলের প্রথম সারির নেতাদের হত্যার উদ্দেশ্যেই ওই ঘৃণ্য হামলা চালায় ঘাতক চক্র। শুধু গ্রেনেড হামলাই নয়, সেদিন শেখ হাসিনার গাড়ি লক্ষ্য করেও চালানো হয় ছয় রাউন্ড গুলি। অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেলেও তিনি আহত হন, তাঁর শ্রবণশক্তি চিরদিনের মতো ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

এক বার্তায় আরিফ উল্যাহ সরকার বলেন , ২১ আগস্টের সব শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং আহতদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার সেই দুঃসহ স্মৃতি এখনো তাড়া করে ফেরে বেঁচে যাওয়া নেতাকর্মীদের ২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার সেই দুঃসহ স্মৃতি এখনো তাড়া করে ফেরে বেঁচে যাওয়া নেতাকর্মীদের।

আরিফ উল্যাহ সরকার বলেন, তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার হামলাকারীদের বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়। গুরুত্বপূর্ণ সব আলামত ধ্বংস করে। কিন্তু সত্য কখনো চাপা থাকেনি। পরবর্তীকালে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তে বেরিয়ে আসে বিএনপি-জামায়াত জোটের অনেক কুশীলব এ হামলার সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিল। ২০১৮ সালের অক্টোবরে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার রায় হয়। এর মধ্য দিয়ে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা পেয়েছে, জাতি কলঙ্কমুক্ত হয়েছে। ‘এ হামলায় বেঁচে থাকা অনেকে আজও পঙ্গুত্ববরণ করে দুর্বিষহ জীবন যাপন করছেন। ঘাতক চক্রের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বহীন করে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে রুখে দেওয়া এবং দেশে স্বৈরশাসন ও জঙ্গিবাদ প্রতিষ্ঠা করা। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ তা হতে দেয়নি।জনগনের ভালবাসা পেয়ে শেখ হাসিনা দেশের দায়িত্বভার নিয়ে দেশকে উন্নতির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন । চলমান করোনা সেবা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার মেধা প্রজ্ঞাকে স্বাগত জানিয়েছেন বিশ্ববাসী ।

image_pdfimage_print