
কোরিয়া ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (কোইকা)-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর তাইয়ং কিম আজ ০৯ মে ২০২৪ বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেছেন। এসময় কোইকা’র ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর মি. ইয়াং হিউনউ তার সঙ্গে ছিলেন।
বৈঠকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আব্দুল মঈন, অর্গ্যানাইজেশন স্ট্র্যাটেজি এন্ড লিডারশীপ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শরীয়ত উল্লাহ এবং ইনোভেশন, ক্রিয়েটিভিটি এন্ড এন্টারপ্রিনিউরশিপ সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক সহযোগী অধ্যাপক মো. রাশেদুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান “ঈধঢ়ধপরঃু ইঁরষফরহম ড়ভ টহরাবৎংরঃরবং রহ ইধহমষধফবংয ঃড় চৎড়সড়ঃব ণড়ঁঃয ঊহঃৎবঢ়ৎবহবঁৎংযরঢ়” শীর্ষক পাইলট প্রকল্পের সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করেন। উল্লেখ্য, শিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়ন এবং উদ্ভাবনী দক্ষতা অর্জনের লক্ষ্যে কোইকা’র আর্থিক সহযোগিতায় এই পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এই প্রকল্পের আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, কারিকুলাম আধুনিকায়ন এবং উদ্যোক্তা শিক্ষা বিষয়ে গবেষণা, প্রশিক্ষণ, সংলাপ, সেমিনার, কর্মশালাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এছাড়া, এন্টারপ্রিনিউরশিপ বিষয়ে ব্যবহারিক জ্ঞান অর্জন এবং অভিজ্ঞতা বিনিময়ের লক্ষ্যে শিক্ষাবিদ, নীতিনির্ধারক এবং কিছু শিক্ষার্থী কোরিয়া সফরের সুযোগ পাবেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়নে সহযোগিতা প্রদানের জন্য কোইকা’র কান্ট্রি ডিরেক্টরকে ধন্যবাদ জানান। এই প্রকল্প দেশে দক্ষ উদ্যোক্তা তৈরিতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং কোরিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে আরও যৌথ শিক্ষা ও গবেষণামূলক প্রকল্প গ্রহণের উপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
(মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম) (ছবি: ঢাবি জনসংযোগ)
উপ-পরিচালক
জনসংযোগ দফতর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়