Home ক্যাম্পাস খবর “স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শিক্ষার ভূমিকাই সবচেয়ে বেশী”- ইউজিসি চেয়ারম্যান

“স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শিক্ষার ভূমিকাই সবচেয়ে বেশী”- ইউজিসি চেয়ারম্যান


পরিক্রমা ডেস্ক : খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) এ “স্মার্ট বাংলাদেশ এন্ড কুয়েট ইন ফিউচার” শীর্ষক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৯ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, “স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শিক্ষার ভূমিকাই সবচেয়ে বেশী। উন্নয়নের মূলে রয়েছে শিক্ষা এবং উদ্ভাবন। শিক্ষকদের মেধার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। শিক্ষকরাই শিক্ষার্থীদের মেন্টর, শিক্ষকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীরা এগিয়ে যায়”। কুয়েট সঠিক পথে রয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, “শিক্ষার জন্য অর্থ বরাদ্দ আরো বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। ইউজিসি থেকে গবেষণার ক্ষেত্রে অনুদানের পরিমান আগের চেয়ে অনেক বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরো বৃদ্ধি পাবে”। সভায় স্মার্ট কুয়েট বাস্তবায়ন বিষয়ক কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মিহির রঞ্জন হালদার এবং প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সোবহান মিয়া। সভায় স্মার্ট কুয়েট কমিটির রিপোর্ট উপস্থাপন করেন সিএসই বিভাগের প্রফেসর ড. কে. এম. আজহারুল হাসান। সভাপতিত্ব করেন এবং বিভিন্ন দপ্তর হতে প্রাপ্ত পরিকল্পনা উপস্থাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এপিএ টিমের আহ্বায়ক ও আইকিউএসি’র পরিচালক প্রফেসর ড. নরোত্তম কুমার রায়।

অনুষ্ঠানে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত ই-গভর্ন্যান্স ও উদ্ভাবন কর্ম-পরিকল্পনা ২০২৩-২০২৪ এর আওতায় শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী উদ্যোগসমূহের “ইনোভেশন শো-কেসিং” এ বিজয়ী ৩টি উদ্যোগকে পুরস্কৃত করা হয়। সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডীনবৃন্দ, ইনস্টিটিউট পরিচালকবৃন্দ, বিভাগীয় প্রধানবৃন্দ ও মনোনীত শিক্ষকবৃন্দ, হল প্রভোস্ট ও সহকারী প্রভোস্টবৃন্দ, পরিচালকবৃন্দ, চেয়ারম্যানবৃন্দ, অতিরিক্ত পরিচালকবৃন্দ, উপ-পরিচালকবৃন্দ, সহকারী পরিচালকবৃন্দ, ইনোভেশন টিম ও স্মার্ট কুয়েট কমিটির সদস্যবৃন্দ, দপ্তর প্রধান ও মনোনীত কর্মকর্তাবৃন্দ, প্রকল্প পরিচালক এবং এপিএ ও এর সংশ্লিষ্ট ফোকাল পয়েন্টবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।