নাম মোহাম্মদ মিলন মিয়া ।কুমিল্লা মেঘনা উপজেলায় তার জন্ম,তিনি একজন প্রবাসী, সব চেয়ে অবাক করার বিষয় হচ্ছে তিনি প্রবাসে থেকেও নিজ দেশের অসহায় মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছে, ছোট বেলা থেকেই গ্রামের সবুজ শ্যামল পরিবেশে বেড়ে উঠেছেন। মানুষের দুঃখ কষ্ট গুলো দেখেছেন খুব কাছ থেকে। তিনি তার নিজ আদর্শে কিভাবে সহজ সরল মানুষদের পাশে দাঁড়ানো যায় তা নিয়ে ভাবতে থাকেন। দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী করে তুলতে দারিদ্র্যতার সাথে শুরু হয় তার সংগ্রামী পথ চলা . তিনি প্রবাসে থেকেও নিজ দেশের অসহায় মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছে, এই সংগঠন টির শুভ সুচনা কালেই, পবিত্র রমজান মাসে অসহায় সুবিধা বঞ্চিত এতিম বাচ্চাদের জন্য ইফতার এর আয়জন করেছেন, এমনকি রমজান এর শেষ এর দিকে সমাজের অসহায় হতদরিদ্র মানুষের কথা চিন্তা করে তাদের জন্য ইফতার ও ঈদ এর সেমাই চিনি ঈদ সামগ্রী বিতরন করেন, ইনশাআল্লাহ এই সংগঠন এর পক্ষ হতে আসছে কুরবানি ঈদে মানুষের ঘরে যেনো একটু কুরবানির মাংস পৌছে যায় সেই কার্যক্রম হাতে নিয়েছে এই সংগঠন এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও সংগঠন এর সকল সদস্য গন, তার একটাই কথা ইনশাআল্লাহ আমাদের এই সংগঠন এর কার্যক্রম আমরা সারা বাংলাদেশ ছরিয়ে দিব, আপনারা আমার এবং আমার সংগঠন এর সকল সদস্য দের জন্য দোয়া করবেন আমরা যেনো সততার সাথে আমাদের কার্যক্রম চলমান রাখতে পারি। দারিদ্র্যতার সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করে সমাজের সুবিধা বঞ্চিত মানুষ গুলোর মুখে হাসি ফোটাতে 2022 সালে গড়ে তোলেন “কাঠালিয়া প্রজন্ম সামাজিক সংস্থা মেঘনা” তার দক্ষতা, মানবিকতা, সমাজের প্রতি ভালবাসা ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র। খুব অল্প সময়ে স্থানীয় পর্যায়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠে ইনশাআল্লাহ আমরা আসছে কুরবানি ঈদে সমাজের অসহায় মানুষ গুলার ঘরে কুরবানির গোস্ত পৌছে দিব, যাতে করে আনন্দ টা সকল শ্রেণীর মানুষের মতো পালন করতে পারে।
তার নিজ এলাকাবাসী জানান, তিনি একজন সাদা মনের মানুষ। প্রতিটি মানুষের প্রতি তার রয়েছে অকৃত্রিম ভালবাসা। সুখে দুখে তিনি আমাদের পাশে দাঁড়ান। আমরা তাকে ভালবাসি, তিনি আমাদের ভালবাসেন।
এ ব্যাপারে কাঠালিয়া প্রজন্ম সামাজিক সংস্থা মেঘনা সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক জানান, দুঃসময়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানো এটা আমার ঈমানি দায়িত্ব। , সমাজের মানুষ ও আমার পরিবারের একটি অংশ। আর এমন দুর্যোগ কালীন সময়ে আমার পরিবারের কেউ অনাহারে থাকবে সেটা হতে পারেনা। আর তাই চেষ্টা করে যাচ্ছি যাতে এই করোনা কালীন সময়ে মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারি। কাঠালিয়া প্রজন্ম সামাজিক সংস্থা মেঘনা সংগঠন সবসময় মানুষের পাশে ছিল এবং থাকবে। আমি সাধারণ মানুষের মুখের হাসিতেই হাসতে চাই।
