প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়

    Home প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়

    নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর ৫ম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত

    0

     

    বিশ্ববিদ্যায়ল পরিক্রমা প্রতিবেদক :  “তথ্য-প্রযুক্তিভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণ ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে দক্ষ ও যোগ্য নাগরিক তৈরি পাশাপাশি মানবিক গুণাবলীরও বিকাশ ঘটাতে হতে হবে’’। নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের ৫ম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে এনইউবি স্থায়ী ক্যাম্পাস আশকোনা, দক্ষিণ খানে সভাপতির বক্তৃতায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, এম.পি. এ কথা বলেন।

    সভাপতির বক্তৃতায় মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, এম.পি. আরোও বলেন, “চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য উপযোগী জ্ঞান, কর্মজগতের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষতা এবং সাফল্যের জন্য প্রয়োজনীয় যথাযথ মনোভাবের সুসমন্বয়ে শিক্ষার্থীদের গড়ে তুলতে হবে যোগ্য মানব সম্পদ হিসাবে। শিক্ষার্থীদের কল্যাণমুখী ও প্রায়োগিক গবেষণা করতে উৎসাহী করতে হবে যেন দেশ গঠনে তারা ভুমিকা পালন করতে পারে’’। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে এক্ষেত্রে যথাযথ ভুমিকা পালন করতে হবে এবং তিনি শিক্ষার্থীদের চাকরি পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হাওয়ার পরামর্শ দেন মাননীয় মন্ত্রী। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের আচার্য মোঃ আবদুল হামিদের পক্ষে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে মন্ত্রী সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।

    সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টেন মিনিট স্কুল এর ফাউন্ডার-সিইও জনাব আয়মান সাদিক এবং পাঠাও লিমিটেড এর সিইও জনাব হুসাইন এম ইলিয়াস। আয়মান সাদিক বলেন, ‘ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ও সুন্দর জাতীয় গঠনে এনইউবির শিক্ষার্থীদের অনেক বড় ভূমিকা রাখতে হবে।’ শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে হুসাইন এম ইলিয়াস বলেন, ‘প্রযুক্তিগত ভাবে পুরো পৃথিবী খুব দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে, প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে আমাদেরও সামনে এগিয়ে যেতে হবে। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ালেখার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না, দ্রুত এগিয়ে যেতে হলে নিয়মিত জ্ঞান অর্জন করতে হবে’।

    সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ৩৪৩৫ জন শিক্ষার্থীকে গ্র্যাজুয়েশন ও পোষ্ট গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য দশজন শিক্ষার্থীকে স্বর্ণপদক প্রদান করা হয়। সমাবর্তন অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নর্দান ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর চেয়ারম্যান জনাব অধ্যাপক ড. আবু ইউসুফ মো. আব্দুল্লাহ। তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্জিত জ্ঞান শুধুমাত্র সার্টিফিকেট লাভের উদ্দেশ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে দেশ এবং জাতির সেবায় আত্মনিয়োগ করতে হবে।

    নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন শিক্ষার্থীদেরকে ভালো মানুষ হওয়ার পাশাপাশি সমাজ ও দেশের মানুষের কল্যাণে নিজেদেরকে আত্বনিয়োগ করার আহবান জানান। নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইঞ্জি. মো. হুমায়ুন কবির, ইউনিভার্সিটির ৫ম সমাবর্তন অনুষ্ঠান সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করার জন্য সভাপতি, সমাবর্তন বক্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ডীন, শিক্ষক-শিক্ষিকা, কর্মকর্তা- কর্মচারী, সাংবাদিক ও আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

    এছাড়া, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান এবং বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন এর চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী শহিদুল্লাহ।

    সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর, ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যবৃন্দ, সকল অনুষদের ডীন, বিভাগীয় প্রধানগণ, শিক্ষক-শিক্ষিকা, কর্মকর্তা-কর্মচারী, সাংবাদিক, শিক্ষাবিদ ও সমাজের বিভিন্ন স্তরের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

    লিয়াকত হোসেন মোগল ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত

    0

    বিশিষ্ট শিল্পপতি ও বিদ্যোৎসাহী লিয়াকত হোসেন মোগল ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের (বিওটি) চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। সম্প্রতি রাজধানীর ধানমন্ডির ক্যাম্পাসে বিশ^বিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের বার্ষিক সাধারণ সভায় তাকে আগামী এক বছরের জন্য চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়।
    লিয়াকত হোসেন মোগল বাংলাদেশের গার্মেন্ট ইন্ডাস্ট্রি বিকাশে একজন অন্যতম পথিকৃৎ। তিনি ঢাকায় অবস্থিত অস্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক।
    ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির অন্যতম পরিচালক লিয়াকত হোসেন মোগল যশোরের একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি রোটারি ইন্টারন্যাশনালসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত।

     নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে ‘প্রয়োজনীয়তা নাকি নমনীয়তা: ভ্যাকসিনের জন্য ট্রিপস ছাড় সংক্রান্ত ভাবনা’ শীর্ষক ওয়েবিনার

    0

    পরিক্রমা ডেস্ক : ৫ আগস্ট ২০২২ এ নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগ, ‘প্রয়োজনীয়তা নাকি নমনীয়তা: ভ্যাকসিনের জন্য ট্রিপস ছাড় সংক্রান্ত ভাবনা’ শীর্ষক একটি ওয়েবিনারের আয়োজন করে। ব্রায়ান মারকুরিও, সাইমন এফএস লি অধ্যাপক,চাইনিজ ইউনিভার্সিটি অফ হংকং, এই ওয়েবিনারে আমন্ত্রিত বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন। নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোঃ রিজওয়ানুল ইসলাম সূচনা বক্তব্য রাখেন এবং ওয়েবিনার পরিচালনা করেন। অধ্যাপক ইসলাম তাঁর বক্তব্যে উল্লেখ করেন যে, ভ্যাকসিনের উপর বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ছাড় একটি জটিল বিষয় এবং নতুন ছাড় একটি ভালো উদাহরণ যেখানে বিতর্কের কোনো পক্ষই বলতে পারবেনা যে ছাড়টি হুবহু তাদের অবস্থানকেই প্রতিফলিত করে।

    অধ্যাপক মারকুরিও ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার প্রস্তাব থেকে শুরু হওয়া কোভিড-১৯ সম্পর্কিত ভ্যাকসিন, চিকিৎসার সুবিধা এবং ডায়াগনস্টিকসের জন্য মেধা সম্পত্তি অধিকার মওকুফ করার দর-কষাকষি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। মূল প্রস্তাবটি বেশিরভাগ উন্নয়নশীল দেশ সমর্থন করলেও প্রায় সকল উন্নত দেশে আপত্তি জানায়। অবশেষে, ২০২১ সালের জুনে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে শুধুমাত্র কোভিড ভ্যাকসিনের মেধাস্বত্ব ছাড়ের সিদ্ধান্তটি গৃহীত হয়। তাঁর দৃষ্টিতে, গৃহীত ছাড়টি ট্রিপস চুক্তির ৩১ অনুচ্ছেদে থাকা বাধ্যতামূলক লাইসেন্সিং এবং সম্পর্কিত বিধানগুলি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে নমনীয়তা ছাড়া আর কিছুই নয়। যদি রপ্তানি বাজার প্রাথমিক লক্ষ্য হয়, তবে আমদানিকারক সদস্যকে আরও শ্রমসাধ্য এবং সময়সাপেক্ষ আনুষ্ঠানিকতা পূরণ না করেও এখন বৈধভাবে ভ্যাকসিন পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে।

    তাঁর মতে, মেধাস্বত্ব ছাড়ের উপযোগিতা নিয়ে উপসংহারে আসা কঠিন তবে এটি চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল বাধা দূর করবে না এটা নিঃসন্দেহে বলা যায়। তবুও এটি ভ্যাকসিনের আরও অধিকতর উৎপাদনকে উৎসাহিত করবে কেন না ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলি জানবে যে ডব্লিউটিও সদস্য দেশগুলির কাছে এই অস্ত্র রয়েছে৷ অধ্যাপক মারকুরিও মন্তব্য করেন যে, শুধুমাত্র ছাড়ের পরিবর্তে স্বল্পোন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশে উৎপাদন ক্ষমতা এবং প্রযুক্তি স্থানান্তরের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং আরও গবেষণা ও উন্নয়ন চালিয়ে যাওয়া উচিত। তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন যে, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার প্রক্রিয়া মহামারীতে সাড়া দেওয়ার জন্য যথেষ্ট দ্রুত নয়। তিনি আরো বলেন, বিশ্বব্যাপী কার্যকর টিকা নিশ্চিত করার জন্য বিদ্যমান মেধাস্বত্ব সম্পর্কিত আইন অপর্যাপ্ত।

    এটি ছিল নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগের আন্তর্জাতিক ওয়েবিনার সিরিজের ৩০ তম ওয়েবিনার, যা ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে। অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রিয়া, জার্মানি, নিউজিল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা অধ্যাপকবৃন্দ এই ওয়েবিনার সিরিজটির বিভিন্ন পর্বে আইনের বিভিন্ন বিষয়ে তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেছেন।

    বীর মুক্তিযোদ্ধা লায়ন বেনজীর আহমেদ নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান নির্বাচিত

    0

    বিশ্ববিদ্যায়ল পরিক্রমা প্রতিবেদক : নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট শিল্পপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা লায়ন বেনজীর আহমেদ সম্প্রতি অনুষ্ঠিত নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টের বোর্ড সভায় বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর সদস্যদের সর্বসম্মতিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির “বোর্ড অব ট্রাস্টিজের” চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
    লায়ন বেনজীর আহমেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হিসাব বিজ্ঞানে ¯œাতকোত্তর ডিগ্রি লাভের পর ব্যবসায়ী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি শিল্প প্রতিষ্ঠান রেমন্ড গ্রুপ অব ইন্ড্রাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি বাংলাদেশের বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের প্রতিষ্ঠাতাদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি’র বর্তমান সেক্রেটারি জেনারেল। তিনি ২০০১ সালের দেশের প্রধান বাণিজ্যিক সংগঠন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজ (ডিসিসিআই) এর সভাপতি এবং ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজ (এফবিসিসিআই) এর ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দেশের রপ্তানি বাণিজ্যে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি সরকার কর্তৃক অনেকবার বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তিত’¡র (সিআইপি) মর্যাদায় ভূষিত হন। লায়ন বেনজীর আহমেদ ১৯৯৬-৯৭ সালে লায়ন্স ক্লাবস ইন্টারন্যাশনাল ৩১৫ বি-১ বাংলাদেশের ডিস্ট্রিক্ট গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি জাতিসংঘের সাধারন পরিষদে অংশগ্রহণ সহ বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সফর সঙ্গী হিসেবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে অংশগ্রহণ করেন।

    North South University Launches the First Student-led Research Journal in Bangladesh

    0
    North South University (NSU) students have taken initiative to launch a student-edited research journal, entitled ‘NSU Journal of Student Research’ (NSU JSR), the first of its kind in Bangladesh. The Pro-Vice Chancellor of NSU, Prof. M. Ismail Hossain formally inaugurated the journal at a ceremony held on 17 July 2022 at the NSU campus. The journal will be published under the supervision of the Office of Research (OR) of NSU.

    B.PORIKROMA: North South University (NSU) students have taken a bold initiative to launch a student-edited research journal, the first of its kind in Bangladesh. Entitled ‘NSU Journal of Student Research’ (NSU JSR), this research initiative aims to tap, unleash and improve the research potential and academic writing skills of students from NSU and other universities from around the world. The Pro-Vice-Chancellor of NSU, Prof. M. Ismail Hossain formally inaugurated the journal at a ceremony held on 17 July 2022 at the NSU campus. The journal will be published under the supervision of the Office of Research (OR) of NSU.

    While the concept of student-led and managed research journals is common in all the top-ranking international universities like Columbia, Harvard, Cambridge and UPenn, it is still a novelty in Bangladesh.

    The Journal’s main goal is to promote and disseminate student research in our country and beyond by providing an avenue for students to get their work published, expose them to the realm of research, and prepare them for a future career in academia.

    NSU Pro-Vice-Chancellor, Dr. M. Ismail Hossain expressed the hope that this student-led initiative will help NSU reach the forefront in education and research in Bangladesh. Journal faculty advisor Prof. Mohammed Nuruzzaman, and Dr. Abdur Rob Khan, Dean of School of Humanities and Social Sciences, highly spoke of this path-breaking initiative by NSU students. Sakir Mohammad, Editor-in-Chief of NSU JSR offered the vote of thanks. The inauguration ceremony of the journal was followed by an exciting cultural program.

    খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির দায়িত্বে সারোয়ার আকরাম আজিজ

    0

    পরিক্রমা ডেস্ক : খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের দৈনন্দিন প্রশাসনিক ও আর্থিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য সাময়িকভাবে ভাইস-চ্যান্সেলরের (ভিসি) দায়িত্ব দেয়া হয়েছে ট্রেজারার অধ্যাপক সারোয়ার আকরাম আজিজকে।

    রবিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব মো. মাহমুদুল আলম স্বাক্ষরিত আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ডা. মোঃ মাজহারুল আনোয়ার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    এতে উল্লেখ করা হয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের পদ শূন্য হওয়ায় পরবর্তী ভাইস-চ্যান্সেলর নিযুক্ত না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক সারোয়ার আকরাম আজিজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দৈনন্দিন প্রশাসনিক ও আর্থিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার স্বার্থে সাময়িকভাবে ট্রেজারারের দায়িত্বের অতিরিক্ত ভাইস-চ্যান্সেলরের দায়িত্ব নির্দেশক্রমে প্রদান করা হলো।

    এর আগে গত ১০ সেপ্টেম্বর খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে চার বছরের মেয়াদকাল শেষ করেন অধ্যাপক ড. শহিদুর রহমান খান।

    নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভা

    0

    নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশে বেসরকারী পর্যায়ে উচ্চ শিক্ষার পথ প্রদর্শক এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে র‌্যাঙ্কিং এ প্রথম স্থান অধিকারী নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে বুধবার (১৮ আগস্ট) জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস ২০২১ উপলক্ষ্যে এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

    নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক, এমপি এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান আজিম উদ্দিন আহমেদ।

    মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার সভাপতি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য এম. এ. কাশেম, বেনজীর আহমেদ, মিজ রেহানা রহমান এবং আজিজ আল কায়সার।

    অনুষ্ঠানের শুরুতে উপস্থিত সকলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে নিহত সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিলে অংশ নেন। দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর ফারসি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো: আহসানুল হাদী।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক এমপি বলেন, বঙ্গবন্ধু ছাত্র জীবন থেকেই গনমানুষের কথা ভাবতেন। আমরা সর্ব ক্ষেত্রে বৈষম্য এবং শোষণের শিকার ছিলাম, এর থেকে বাঁচার জন্য বাঙ্গালির মুক্তির সনদ হিসেবে ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু ৬ দফা দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন পৃথিবী আজ দুই ভাগে বিভক্ত- একদিকে শোষক আর এক দিকে শোষিত, আমি শোষিতের পক্ষে। তিনি সারা বিশ্বের নেতাদের উদ্দেশে বলেছিলেন, অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধ করে সেই টাকা দিয়ে দারিদ্র্য বিমোচন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় করুণ। আমি মনে করি, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এর যে হত্যাকাণ্ড এটি কোন ব্যক্তিকে হত্যা নয়, বা একটি পারিবারকে হত্যা নয়, মূলত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কে এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে হত্যা করার জন্যই সেই দিনের সেই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল। কিন্তু জীবিত বঙ্গবন্ধু থেকে মৃত বঙ্গবন্ধু অনেক বেশি শক্তিশালী। তার আদর্শ ও দর্শনের জন্য, শুধু বাংলাদেশের জন্য নয় পৃথিবীর সব খেটে খাওয়া নির্যাতিত শোষিত মানুষ তাদের মুক্তির সনদ হিসেবে বঙ্গবন্ধুর দর্শন বাস্তবায়িত হবে।

    এ সময় তিনি নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানতে এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে আহবান জানান। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আজিম উদ্দিন আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন দেখেছিল একটি ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বৈষম্যহীন সমাজ। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের মানুষের মাঝে মুক্তির যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, তার সুযোগ্যা কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যকে জয় করে বিশ্বসভায় একটি উন্নয়নশীল মর্যাদাবান জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সারা বিশ্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হতো না। একটি দেশ পরিচালনার সব দিক নির্দেশনা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান দিয়ে গিয়েছেন। আমাদের সবার বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সবাই একসাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে যেতে হবে।

    এ সময় তিনি উল্লেখ করেন, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানাতে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি এ পর্যন্ত ১৩০০ এর অধিক মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের সম্পূর্ণ বিনা বেতনে অধ্যায়নের ব্যবস্থা করেছে। মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষ্যে এনএসইউ দেশি বিদেশী লেখকদের লেখা নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ প্রকাশ করেছে।

    বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার সভাপতি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের একটি ভিত্তি স্থাপন করে গেছেন যার উপরে আমাদের দেশ দাঁড়িয়ে আছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা গেলেও তার আদর্শ বেঁচে আছে আমাদের মাঝে। তিনি বলেছিলেন শিক্ষা খাতে বিনিয়োগের মত উৎকৃষ্ট বিনিয়োগ আর হতে পারে না, তিনি প্রাথমিক শিক্ষাকে জাতীয়করণ করেন এবং তিনি শিক্ষাকে সব থেকে বেশি গুরুত্ব প্রদান করেছেন। বৈষম্যহীন শিক্ষা প্রদানই ছিল তার লক্ষ্য।

    পৃথিবীতে যে সকল দেশ শিক্ষায় এগিয়ে আছে অর্থনৈতিকভাবেও তারা এগিয়ে আছে। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন আমার যে যাত্রা তা হল অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা কিন্তু ঘাতকরা তাকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন। আমি নতুন প্রজন্মের উদ্দেশ্যে বলতে চাই তোমরা ববঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানো এবং বঙ্গবন্ধুর লেখা গ্রন্থগূলো পড় এবং আমি আশা করব নতুন প্রজন্ম বঙ্গবন্ধু কে জানবে। বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন, নতুন প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে সেই সোনার বাংলা গড়তে ভূমিকা রাখবে বলে আমি আশাবাদ ব্যক্ত করছি।

    এম. এ. কাশেম বলেন, আগস্ট মাস জাতির জন্য শোকের মাস। এই মাসেই স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিরা কেঁড়ে নিয়েছে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কে। তিনি আমাদের দেশ পরিচালনার জন্য যে সব দিক নির্দেশনা প্রয়োজন তার সবই দিয়ে গিয়েছেন। তার জন্ম না হলে বাংলাদেশ নামের এই স্বাধীন দেশ এর জন্ম হত না।

    এ সময় তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশ শিক্ষা, শিল্প, চিকিৎসা সহ সর্ব ক্ষেত্রে অসামান্য সাফল্য অর্জন করেছে। আমরা এনএসইউতে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসরণ করে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার কাজ করে যাচ্ছি। এসময় তিনি উল্লেখ করেন এনএসইউ এর বিরুদ্ধে একটি মহল ষড়যন্ত্র করে অপপ্রচার চালিয়ে সুনাম নষ্ট করার চেষ্টা করছে এ ব্যাপারে সঠিক তথ্য যেনে বিশ্ববিদ্যালয় এর উন্নয়নে সকলকে এগিয়ে আসতে আহবান জানান।

    বেনজীর আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে এ দেশের জন্ম হত না। তারই বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আমরা এ স্বাধীন দেশ উপহার পেয়েছি। তার সুযোগ্যা কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আমরা বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাড়াতে পেরেছি এবং ২০৪১ সালের মধ্যে একটা উন্নত দেশে পরিণত হতে পারব বলে আমি আশাবাদী।

    অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম বলেন, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ, জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের সম্পূর্ণ বিনা বেতনে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে অধ্যায়নের সুযোগ দেয়া হয়। আমরা এখানে নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা সম্পর্কে জানাতে সব ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।

    অন্যান্যদের মধ্যে ভার্চুয়াল আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. ইসমাইল হোসেন, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক এ বি এম রাশেদুল হাসান, বিভিন্ন বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিসহ আরও অনেকে।

    বাঙালি সংস্কৃতিকে পরিচিত করাতে ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সে পিঠা উৎসব

    0

    বাঙালি সংস্কৃতির সঙ্গে নতুন প্রজন্মকে পরিচিত করা বাঙালির ঐতিহ্যকে ধরে রাখার লক্ষ্যে ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সে পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়। গত শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এই অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।

    উৎসব জুড়ে ছিল বাহারি নামের ও স্বাদের পিঠা-পুলির সমাহার। উৎসবের উদ্বোধন করেন নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. এনামুল বাশার। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ড. মোঃ মামুনুর রসিদ (ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য), বিওটি মেম্বার আব্দুল হাসিব সিদ্দিক, রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন মোবাশ্বের আলী খন্দকার, পিএসসি, বিএন (অব.), অতিরিক্ত পরিচালক (ফাইন্যান্স) মো. গোলাম মোস্তফা, সহকারী পরিচালক (পিআর এন্ড ইএ)।

    দিনব্যাপী এই পিঠা উৎসবে ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্স এর বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, কম্পিউটার সায়েন্স, ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রোনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, অ্যালামনাই এসোসিয়েশনসহ বিভিন্ন শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা নিজেদের হাতে তৈরি করা এমন বাহারি পিঠা-পুলিতে স্টল সাজান। ফুলঝুড়ি, দুধ পাকন পিঠা, পদ্মাবতী, বউ সুন্দরী, কুলি পিঠা, হ্রদয়হরণ পিঠা, মেরা পিঠা, পাতা পিঠা, গোকুল পিঠা, নারিকেল পিঠা, ফলাহার,চিটাগং এর আতিক্কা, ব্রাউনি, নকশি পিঠা, ঝিনুক পিঠা, গোলাপ পিঠা, বেণি পিঠা, নারকেল পুলি, ডিম পিঠা, পাটি সাপটা, ঝাল পিঠা, চিতই, ভাপা ও কলার পিঠাসহ প্রায় ১০০ রকমের পিঠা ছিল শিক্ষার্থীদের স্টলে।

    উৎসব ঘিরে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে বর্ণিল সাজে সাজানো হয়। ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের শিক্ষার্থীরা ছাড়াও বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, স্বপরিবারে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যবৃন্দের অংশগ্রহণে পিঠা উৎসব মিলনমেলায় পরিণত হয়। তাঁদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ।

    ভাইস চেয়ারম্যান মো. আরিফুল হক স্টল পরিদর্শন করে প্রতিটি স্টল থেকেই পিঠার স্বাদ গ্রহণ করেন এবং শিক্ষার্থীদের শীতের রকমারি পিঠা ও স্টলের প্রশংসা করেন। পিঠা উৎসবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হতে পেরে আনন্দ ভোগ করেন এবং তাদের সৃজনশীলতা প্রকাশ করেন। বাংলার ঐতিহ্যকে লালন ও ধারাবাহিকতা বজায় রাখার লক্ষ্যে আগামীতেও এমন উৎসব আয়োজন করা হবে বলেও জানান তিনি।

    এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন, প্রাক্তন নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম ফরিদ হাবিব (অব.), চেয়ারম্যান বিওটি, ভাইস চেয়ারম্যান, বিওটি জনাব মো. আরিফুল হক, নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত ভিসি অধ্যাপক ড. এনামুল বাশার, অধ্যাপক ড. মো. মামুনুর রশিদ (ভারপ্রাপ্ত ভিসি), রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন মোবাশ্বের আলী খন্দকার, পিএসসি, বিএন (অব.), মো. আবুল বাশার, সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) মো. জহুরুল হক, সহকারী রেজিস্ট্রার মো. আবুল কালাম আজাদ, শিক্ষকবৃন্দের মধ্যে ছিলেন বিজনেস ডিপার্টমেন্টের বিভাগীয় প্রধান এস এম নাহিদুল ইসলাম, সালেহীন মাহবুব ও প্রমুখ।

    নর্দান ইউনির্ভাসিটি বাংলাদেশ আইন অনুষদের শিক্ষা সমাপনী সংবোর্ধনা

    0

     

    বিশ্ববিদ্যায়ল পরিক্রমা প্রতিবেদক :  ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শনিবার সন্ধ্যায়, নর্দান ইউনির্ভাসিটি বাংলাদেশ এর আইন অনুষদ ফল ২০১৮ ও স্প্রিং ২০১৯ সেমিস্টারের স্নাতক ও স্নাতকত্তোর সমপন্নকারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে শিক্ষা সমাপনী সংবোধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপ¯ি’ত ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাপিলেট ডিভিশনের মাননীয় বিচারপতি জনাব মির্জা হুসাইন হায়দার। গেস্ট অব অনার হিসেবে উপ¯ি’ত ছিলেন নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মোঃ আব্দুল্লাহ।

    আইন অনুষদের ডীন প্রফেসর আবু জায়েদ মোহাম্মদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপ¯ি’ত ছিলেন নর্দান ইউনির্ভাসিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন ও ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. একরামুল ইসলাম, প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. ইঞ্জিনিয়ার মো: হুমায়ুন কবির, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ একরামুল ইসলাম ও উপদেষ্টা ড. মো. শামসুল আরেফিন।

    প্রধান অতিথি বিচারপতি জনাব মির্জা হুসাইন হায়দার তাঁর বক্তব্যে শিক্ষার্থীদেরকে অভিনন্দন জানান। তিনি শিক্ষার্থীদেরকে বলেন, ‘দেশ ও সমাজে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আইনজীবীদের সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করতে হবে। আর আপনারা যারা আইনজীবী হবেন তাদের প্রচুর পড়তে হবে এবং শিখতে হবে।’

    অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বিভাগীয় প্রধানগন, শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ, ছাত্র-ছাত্রী ও প্রশাসনিক কর্মকর্তারা উপ¯ি’ত ছিলেন। স্নাতক ও স্নাতকউত্তর ডিগ্রিধারী ছাত্র-ছাত্রীদের ক্রেস্ট প্রদান করে অভিনন্দন জানানো হয়।

    বাংলা নতুন বছরকে সাড়ম্বরে বরণ করে নিল ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি

    0

    বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্রমা প্রতিবেদক : বাংলা নতুন বছরকে সাড়ম্বরে বরণ করে নিল ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি। গত ১৫ এপ্রিল দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের প্লাজা এরিয়ায় নববর্ষকে বরণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য এবং অ্যাডমিশন কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী আজ্জম।
    উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. সহিদ আকতার হুসাইন, ট্রেজারার এ এস মাহমুদ ও রেজিস্ট্রার আবুল বাশার খানসহ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী, বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা উপস্থিত ছিলেন।
    এর আগে বেলা ১১টা থেকে ক্যাম্পাস চত্বরে মেলা শুরু হয়। চলে অনুষ্ঠানের শেষ পর্যন্ত। বিভিন্ন স্টলে নানান ঐতিহ্যবাহী খাবারের পসরা সাজিয়ে বসেছিলেন শিক্ষার্থীরা। অনুষ্ঠান উদ্বোধনের পর অতিথিরা মেলা চত্বর ঘুরে দেখেন।
    বেলা তিনটায় শুরু হয় জমজমাট সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এ সময় অনুষ্ঠানে যোগ দেন বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন মোগল ও ট্রাস্টি বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ। অতিথিদের পেয়ে আনন্দে মেতে ওঠেন শিক্ষার্থীরা।
    ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি কালচারাল ক্লাবের আয়োজনে এ অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা নাচ, গান, পুঁথি পাঠ এবং জমজমাট রম্য বিতর্কে অংশ নেন। অনুষ্ঠানের তত্ত্বাবধানে ছিলেন কালচারাল ক্লাবের কো-অর্ডিনেটর ও বিশ্ববিদ্যালয় বাণিজ্য অনুষদের সহকারী অধ্যাপক তাসনুভা রহমান। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন বিশ্ববিদ্যালয় স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স অফিসের অ্যাসিসট্যান্ট ডিরেক্টর এবং ক্লাব কোঅর্ডিনেটর মো. সোহেল রানা।

    0FansLike
    0FollowersFollow
    0SubscribersSubscribe